ETV Bharat / state

Gariahat Double Murder Case : বিভ্রান্ত করছে ভিকি, এখনও উদ্ধার করা যায়নি খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র

তদন্তকারীদের মতে, ভিকি ভালভাবেই জানে খুনে ব্যবহারিত অস্ত্র উদ্ধার অদন্তের ক্ষেত্রে কতটা প্রয়োজনীয় । তাই ইচ্ছে করে সে তদন্তে অসহযোগিতা করছে ৷

Gariahat Double Murder Case
গড়িয়াহাট জোড়া খুন কাণ্ডের তদন্তে অসহযোগিতা ধৃত ভিকির, এখনও উদ্ধার হয়নি অস্ত্র
author img

By

Published : Nov 6, 2021, 11:34 AM IST

কলকাতা, 6 নভেম্বর : পুলিশি হেফাজতে থেকেও গড়িয়াহাট জোড়া খুন কাণ্ডের তদন্তকারীদের ঘোল খাওয়াচ্ছে ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার । এক একবার এক এক রকমের তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে সে ৷ খুনের ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করতে শুক্রবার রাতে ভিকিকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন লালবাজারের গোয়েন্দারা ।

প্রথমে কাকুলিয়া রোডে সুবীর চাকির বাড়িতে যান গোয়েন্দারা । পরে বালিগঞ্জ স্টেশনের দিকে গিয়েও ওই অস্ত্র উদ্ধার করতে পারেননি গোয়েন্দারা । লালবাজার সূত্রে খবর, কিছুতেই সঠিক তথ্য দিতে চাইছে না ভিকি । জেরায় অস্ত্রের কথা জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, ওইদিন রাতে সে কোথায় অস্ত্রটি ফেলেছে তা তার মনে নেই ৷ পরবর্তীতে ভিকি হালদারকে আদালতে পেশ করার সময় পুলিশ যদি আদালতে, খুনে ব্যবহৃত অস্ত্রের খোঁজ দিতে না পারে তাহলে সে ক্ষেত্রে ভিকিকে ফের একাবার পুলিশি হেফাজতে পাওয়ার সম্ভাবনা কম হয়ে যাবে ।

আরও পড়ুন : School Reopening : ক্লাস শুরু হতে আর ক'টা দিন, বহু স্কুলভবনে এখনও চরম দুরবস্থা

গোয়েন্দাদের অনুমান, এই বিষয়টি ভিকি খুব ভাল করেই জানে । তাই হয়তো সে চাইছে এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে যাতে তার জেল হেফাজত হয় ৷ তাহলে নিজেকে পুলিশি জেরার হাত থেকে বাঁচাতে পারবে ভিকি ৷ তবে খুনে ব্যবহারিত অস্ত্র উদ্ধার করা লালবাজারের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

গড়িয়াহাট থানা এলাকার কাকুলিয়া রোডের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বাড়ির মালিক সুবীর চাকি ও তাঁর গাড়িচালক রবীন মণ্ডলের দেহ । ঘটনায় কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তদন্তে নেমে মিঠু হালদার, বাপি মণ্ডল, শুভঙ্কর মণ্ডল, সঞ্জয় মণ্ডল, জাহির গাজি ও ভিকি হালদারকে গ্রেফতার করে ।

কলকাতা, 6 নভেম্বর : পুলিশি হেফাজতে থেকেও গড়িয়াহাট জোড়া খুন কাণ্ডের তদন্তকারীদের ঘোল খাওয়াচ্ছে ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার । এক একবার এক এক রকমের তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে সে ৷ খুনের ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করতে শুক্রবার রাতে ভিকিকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন লালবাজারের গোয়েন্দারা ।

প্রথমে কাকুলিয়া রোডে সুবীর চাকির বাড়িতে যান গোয়েন্দারা । পরে বালিগঞ্জ স্টেশনের দিকে গিয়েও ওই অস্ত্র উদ্ধার করতে পারেননি গোয়েন্দারা । লালবাজার সূত্রে খবর, কিছুতেই সঠিক তথ্য দিতে চাইছে না ভিকি । জেরায় অস্ত্রের কথা জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, ওইদিন রাতে সে কোথায় অস্ত্রটি ফেলেছে তা তার মনে নেই ৷ পরবর্তীতে ভিকি হালদারকে আদালতে পেশ করার সময় পুলিশ যদি আদালতে, খুনে ব্যবহৃত অস্ত্রের খোঁজ দিতে না পারে তাহলে সে ক্ষেত্রে ভিকিকে ফের একাবার পুলিশি হেফাজতে পাওয়ার সম্ভাবনা কম হয়ে যাবে ।

আরও পড়ুন : School Reopening : ক্লাস শুরু হতে আর ক'টা দিন, বহু স্কুলভবনে এখনও চরম দুরবস্থা

গোয়েন্দাদের অনুমান, এই বিষয়টি ভিকি খুব ভাল করেই জানে । তাই হয়তো সে চাইছে এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে যাতে তার জেল হেফাজত হয় ৷ তাহলে নিজেকে পুলিশি জেরার হাত থেকে বাঁচাতে পারবে ভিকি ৷ তবে খুনে ব্যবহারিত অস্ত্র উদ্ধার করা লালবাজারের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

গড়িয়াহাট থানা এলাকার কাকুলিয়া রোডের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বাড়ির মালিক সুবীর চাকি ও তাঁর গাড়িচালক রবীন মণ্ডলের দেহ । ঘটনায় কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তদন্তে নেমে মিঠু হালদার, বাপি মণ্ডল, শুভঙ্কর মণ্ডল, সঞ্জয় মণ্ডল, জাহির গাজি ও ভিকি হালদারকে গ্রেফতার করে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.