কলকাতা, 7 সেপ্টেম্বর: ফেসবুকে ভিডিয়ো। একটি ব্লেড দেখিয়ে এক যুবক সেই ভিডিয়োতে বলছেন, আত্মহত্যা করতে চলেছেন তিনি। ওই ব্লেড দিয়ে কাটবেন হাতের শিরা। সেই ভিডিয়ো নজরে আসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের । তারা দ্রুত সেই বিষয়টি জানায় কলকাতা পুলিশকে । তখন দুপুর 1:36 । কলকাতা পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয় হওয়ায় বাঁচল যুবকের প্রাণ।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে খবর পাওয়ার পরই নির্দিষ্ট প্রোফাইল ঘেঁটে দেখে কলকাতা পুলিশ । ওই প্রোফাইল তৈরি করতে যুবক ব্যবহার করেছিল একটি ফোন নম্বর। সেই ফোন নম্বরের সূত্র ধরে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে কলকাতা পুলিশের সাইবার টিম তাঁর ঠিকানা খুঁজে বের করে। জানা যায় নদিয়া জেলার ভীমপুর থানা এলাকার একটি জায়গার নাম। সেই সূত্র ধরে ওই যুবকের বাবার ফোন নম্বর খুঁজে বের করা হয়। কলকাতা পুলিশের থেকে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে তাঁর বাবাকে ফোন করা হয়। জানা যায়, ছেলে পাশের ঘরে বন্ধ করে কিছু একটা করছে । তার বাবা সঙ্গে সঙ্গে ঘরে ঢুকে ছেলেকে বাঁচান। জানা গেছে, ওই যুবক এর আগেও তিন চারবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন ।
পাশাপাশি কলকাতা পুলিশের তরফে নদিয়ার ভীমপুর থানায় যোগাযোগ করা হয় । পুলিশ দ্রুত ওই যুবকের বাড়িতে পৌঁছায় । ওই যুবক এবং তাঁর বাবাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে । প্রাথমিক চিকিৎসার পর হাসপাতালের তরফ থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় ৷
ফেসবুকে ভিডিয়ো দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা, নদিয়ার যুবককে বাঁচাল কলকাতা পুলিশ - kolkata police
ফেসবুকে ভিডিয়ো চালিয়ে আত্মহত্যা করতে গেছিলেন এক যুবক ৷ কলকাতা পুলিশের তৎপরতায় বাঁচানো গেল তাঁকে ৷

কলকাতা, 7 সেপ্টেম্বর: ফেসবুকে ভিডিয়ো। একটি ব্লেড দেখিয়ে এক যুবক সেই ভিডিয়োতে বলছেন, আত্মহত্যা করতে চলেছেন তিনি। ওই ব্লেড দিয়ে কাটবেন হাতের শিরা। সেই ভিডিয়ো নজরে আসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের । তারা দ্রুত সেই বিষয়টি জানায় কলকাতা পুলিশকে । তখন দুপুর 1:36 । কলকাতা পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয় হওয়ায় বাঁচল যুবকের প্রাণ।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে খবর পাওয়ার পরই নির্দিষ্ট প্রোফাইল ঘেঁটে দেখে কলকাতা পুলিশ । ওই প্রোফাইল তৈরি করতে যুবক ব্যবহার করেছিল একটি ফোন নম্বর। সেই ফোন নম্বরের সূত্র ধরে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে কলকাতা পুলিশের সাইবার টিম তাঁর ঠিকানা খুঁজে বের করে। জানা যায় নদিয়া জেলার ভীমপুর থানা এলাকার একটি জায়গার নাম। সেই সূত্র ধরে ওই যুবকের বাবার ফোন নম্বর খুঁজে বের করা হয়। কলকাতা পুলিশের থেকে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে তাঁর বাবাকে ফোন করা হয়। জানা যায়, ছেলে পাশের ঘরে বন্ধ করে কিছু একটা করছে । তার বাবা সঙ্গে সঙ্গে ঘরে ঢুকে ছেলেকে বাঁচান। জানা গেছে, ওই যুবক এর আগেও তিন চারবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন ।
পাশাপাশি কলকাতা পুলিশের তরফে নদিয়ার ভীমপুর থানায় যোগাযোগ করা হয় । পুলিশ দ্রুত ওই যুবকের বাড়িতে পৌঁছায় । ওই যুবক এবং তাঁর বাবাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে । প্রাথমিক চিকিৎসার পর হাসপাতালের তরফ থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় ৷