ETV Bharat / state

CAA বিক্ষোভের সুযোগ নেবে জামাত জঙ্গিরা, আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

গোয়েন্দাদের ধারণা, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে । এমনিতেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজন এই আইনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন । আর এই সুযোগে সংগঠন বাড়িয়ে নিচ্ছে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া । বিষয়টিকে সংখ্যালঘু বিরোধী আখ্যা দিয়ে চালানো হচ্ছে মগজ ধোলাই । এপ্রসঙ্গে ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের প্রাক্তন IG পঙ্কজ দত্ত বলেন, “ ভারতবর্ষের সার্বভৌমত্বের সব থেকে বড় আতঙ্কের নাম জামাত । তারা বাংলাদেশ থেকে এদিকে আসছে । এখানে সংগঠন তৈরি করছে । বাংলায় কথা বলছে । বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে ইন্টেলিজেন্সের কাছে সব খবর আছে । তারা কেমন ভবে কাজ করছে সেটা আমি আপনাকে বলব না । কিন্তু এটুকু জেনে রাখুন তারা সমস্ত বিষয়টি জানে । ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী কাজ করছে ।"

author img

By

Published : Dec 17, 2019, 9:15 AM IST

image
গ্রেপ্তার জঙ্গি

কলকাতা, 17 ডিসেম্বর : নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে রাজ্যে চলছে বিক্ষোভ । তবে তার মধ্যে মুর্শিদাবাদে প্রভাব পড়েছে বেশি । পোড়ানো হয়েছে ট্রেন, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু দোকান, লুটপাট চালানো হয়েছে কয়েকটি জায়গায়, ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি । আর এই পরিস্থিতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জঙ্গি সংগঠনগুলি । গোয়েন্দা সূত্রে খবর মুর্শিদাবাদের কিছু মাদ্রাসাকে ব্যবহার করছে জঙ্গি সংগঠন জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া । এ প্রসঙ্গে কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেন," মুর্শিদাবাদের কিছু মাদ্রাসা হয়ে উঠেছে জঙ্গিদের আখড়া । তারা যুবকদের মগজ ধোলাই করছে । এমনকি এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া হয় রাজ্য সরকারকেও ।"

খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পরই মুর্শিদাবাদে জামাত যোগের কথা প্রথম সামনে আসে । জানা গেছে ,মুর্শিদাবাদ সীমান্ত দিয়েই প্রবেশ করছে জঙ্গিরা । হোলি আর্টিজ়ন মামলায় সদ্য ফাঁসির সাজা প্রাপ্ত হাত কাটা নাসিরুল্লাহ লালগোলা সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করেছিল । তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন । একটু একটু করে দখল নিয়েছিল মোকিমনগর মাদ্রাসা । এছাড়া পোশাকের দোকানের আড়ালে চলত বোমা সরবরাহ । সেখানেও যাতায়াত ছিল নাসিরুল্লাহের । এমনকি মুর্শিদাবাদের উমরপুরে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের সাইবার সেল তৈরির পরিকল্পনা করেছিল সে । পরে বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণে একের পর এক জঙ্গিকে মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় । তাদের কাছ থকে উদ্ধার হয় 50 কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মতো বিস্ফোরক , প্রচুর IID ও জিলেটিন স্টিক ।

দেখুন ভিডিয়ো

গোয়েন্দাদের ধারণা, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে । এমনিতেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজন এই আইনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন । আর এই সুযোগে সংগঠন বাড়িয়ে নিচ্ছে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া । বিষয়টিকে সংখ্যালঘু বিরোধী আখ্যা দিয়ে চালানো হচ্ছে মগজ ধোলাই । এপ্রসঙ্গে ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের প্রাক্তন IG পঙ্কজ দত্ত বলেন, “ ভারতবর্ষের সার্বভৌমত্বের সব থেকে বড় আতঙ্কের নাম জামাত । তাঁরা বাংলাদেশ থেকে এদিকে আসছে । এখানে সংগঠন তৈরি করছে । বাংলায় কথা বলছে । বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে ইন্টেলিজেন্সের কাছে সব খবর আছে । তারা কেমনভাবে কাজ করছে সেটা প্রকাশ করা হবে না। কিন্তু তারা সমস্ত বিষয়টি জানে । ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে ।"

লালবাজারের এক গোয়েন্দা কর্তা বলেন, “ এই অবস্থার সুযোগ যে জঙ্গিরা নেবে, তা বলা বাহুল্য । তবে নাশকতা ঘটাবে কিনা সেটা বলা যায় না । বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে তারা সংগঠন বাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে । ফলে তৈরি হবে নতুন নতুন জঙ্গি । আর সেটাই সবথেকে বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে গোয়েন্দাদের কাছে ।"

কলকাতা, 17 ডিসেম্বর : নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে রাজ্যে চলছে বিক্ষোভ । তবে তার মধ্যে মুর্শিদাবাদে প্রভাব পড়েছে বেশি । পোড়ানো হয়েছে ট্রেন, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু দোকান, লুটপাট চালানো হয়েছে কয়েকটি জায়গায়, ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি । আর এই পরিস্থিতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জঙ্গি সংগঠনগুলি । গোয়েন্দা সূত্রে খবর মুর্শিদাবাদের কিছু মাদ্রাসাকে ব্যবহার করছে জঙ্গি সংগঠন জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া । এ প্রসঙ্গে কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেন," মুর্শিদাবাদের কিছু মাদ্রাসা হয়ে উঠেছে জঙ্গিদের আখড়া । তারা যুবকদের মগজ ধোলাই করছে । এমনকি এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া হয় রাজ্য সরকারকেও ।"

খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পরই মুর্শিদাবাদে জামাত যোগের কথা প্রথম সামনে আসে । জানা গেছে ,মুর্শিদাবাদ সীমান্ত দিয়েই প্রবেশ করছে জঙ্গিরা । হোলি আর্টিজ়ন মামলায় সদ্য ফাঁসির সাজা প্রাপ্ত হাত কাটা নাসিরুল্লাহ লালগোলা সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করেছিল । তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন । একটু একটু করে দখল নিয়েছিল মোকিমনগর মাদ্রাসা । এছাড়া পোশাকের দোকানের আড়ালে চলত বোমা সরবরাহ । সেখানেও যাতায়াত ছিল নাসিরুল্লাহের । এমনকি মুর্শিদাবাদের উমরপুরে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের সাইবার সেল তৈরির পরিকল্পনা করেছিল সে । পরে বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণে একের পর এক জঙ্গিকে মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় । তাদের কাছ থকে উদ্ধার হয় 50 কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মতো বিস্ফোরক , প্রচুর IID ও জিলেটিন স্টিক ।

দেখুন ভিডিয়ো

গোয়েন্দাদের ধারণা, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে । এমনিতেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজন এই আইনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন । আর এই সুযোগে সংগঠন বাড়িয়ে নিচ্ছে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া । বিষয়টিকে সংখ্যালঘু বিরোধী আখ্যা দিয়ে চালানো হচ্ছে মগজ ধোলাই । এপ্রসঙ্গে ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের প্রাক্তন IG পঙ্কজ দত্ত বলেন, “ ভারতবর্ষের সার্বভৌমত্বের সব থেকে বড় আতঙ্কের নাম জামাত । তাঁরা বাংলাদেশ থেকে এদিকে আসছে । এখানে সংগঠন তৈরি করছে । বাংলায় কথা বলছে । বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে । বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে ইন্টেলিজেন্সের কাছে সব খবর আছে । তারা কেমনভাবে কাজ করছে সেটা প্রকাশ করা হবে না। কিন্তু তারা সমস্ত বিষয়টি জানে । ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে ।"

লালবাজারের এক গোয়েন্দা কর্তা বলেন, “ এই অবস্থার সুযোগ যে জঙ্গিরা নেবে, তা বলা বাহুল্য । তবে নাশকতা ঘটাবে কিনা সেটা বলা যায় না । বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে তারা সংগঠন বাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে । ফলে তৈরি হবে নতুন নতুন জঙ্গি । আর সেটাই সবথেকে বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে গোয়েন্দাদের কাছে ।"

Intro:কলকাতা, 16 ডিসেম্বর: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে বিক্ষোভ অশান্ত গোটা রাজ্য। তবে সবথেকে বড় ঘটনা যে ক'টি জেলায় ঘটেছে তার মধ্যে অন্যতম মুর্শিদাবাদ। সেখানে পোড়ানো হয়েছে ট্রেন, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু দোকান, লুটপাট চালানো হয়েছে কয়েকটি জায়গায়, ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি। আর এই পরিস্থিতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জঙ্গি মডিউল গুলো। গোয়েন্দা সূত্রে খবর এমনটাই। বিষয়টি নিয়ে কপালে ভাঁজ পড়েছে লালবাজারের স্পেশাল টাস্কফোর্সের।



Body:মুর্শিদাবাদ। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগের রিপোর্ট বলছে, মুর্শিদাবাদের কিছু মাদ্রাসাকে ব্যবহার করছে জঙ্গী সংগঠন জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া। কিছুদিন আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেন, মুর্শিদাবাদের বেশকিছু মাদ্রাসা হয়ে উঠেছে জঙ্গিদের আখড়া। তারা যুবকদের মগজ ধোলাই করছে। নতুন সদস্য নিয়োগ করছে। এমনকি এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া হয় রাজ্য সরকারকেও।

মুর্শিদাবাদে জামাত যোগের কথা প্রথম সামনে আসে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পর। জানা যায়, মুর্শিদাবাদ সীমান্ত দিয়েই বাংলাদেশের কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের সদস্যরা প্রথমবার ভারতে ঢোকে। সদ্য হলি আর্টিজন মামলায় বাংলাদেশের ফাঁসির সাজা প্রাপ্ত হাত কাটা নাসিরুল্লাহ ঢুকেছিল লালগোলা সীমান্ত দিয়ে। তারপর সীমান্ত লাগোয়া মোকিমনগরে তৈরি করে ঘাঁটি। একটু একটু করে দখল করে নেয় মোকিমনগর মাদ্রাসা। সেখান থেকেই শুরু করে মগজধোলাইয়ের কাজ। আবার বেলডাঙ্গার বোরখা ঘর নামে পোশাকের দোকানের আড়ালে বোমা সরবরাহের ডেড়াও তৈরি করা হয়েছিল। তার আড়ালে ছিল শাকিল গাজী। সেখানে যাতায়াত ছিল হাত কাটা নাসিরুল্লাহের। খাগড়াগড় কাণ্ড নিয়ে NIA র তদন্তে উঠে এসেছিল মুর্শিদাবাদের উমরপুরে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের সাইবার সেল তৈরির পরিকল্পনা করেছিল নাসিরুল্লাহ। তার জন্য অসম সরকারের তরফে ছাত্র দের দেওয়া লাপটপ জোগাড় করেছিল সে। জোগাড় করেছিল বেশকয়েকজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কেউ।

পরে বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণে একের পর এক জঙ্গিকে মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রথমে পয়গম্বর শেখ এবং জমিরুল ইসলামকে ফাঁসিদেওয়া থেকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স। তাদের কাছ থেকেই জানা যায়, জামাতুল মুজাহিদীন নয়, তাদের ভারতীয় শাখা তৈরি হয়েছে। জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া। তার আমের নির্বাচিত হয়েছে বোমারু মিজান ওরফে কওসর। পয়গম্বরদের কাছে 50 কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মত বিস্ফোরক পাওয়া যায়। পরে উদ্ধার হয় প্রচুর আইইডি, জিলেটিন স্টিক। তারপর শুরু হয় একের পর এক ধরপাকড়। জানা যায়, রাজ্যের বেশ কয়েকটি জায়গায় মডিউল তৈরি করে ফেলেছে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া। সবথেকে বেশি মডিউল আছে মুর্শিদাবাদে। সেখানে যুবকদের দাওয়াত দেওয়ার মাধ্যমে চলছে মগজ ধোলাই। ভারত বিরোধী চক্রান্তের বড়োসড়ো কৌশল নেওয়া হচ্ছে মুর্শিদাবাদের মাটিতে বসেই।


Conclusion:গোয়েন্দাদের ধারণা, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি কুচক্রীদের হাতে তুলে দিয়েছে অস্ত্র। এমনিতেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষজন এই আইনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। ক্ষোভে ফেটে পড়ে হিংসার আশ্রয় নিচ্ছেন। আর এই সুযোগে মডিউল বাড়িয়ে নিচ্ছে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া। বিষয়টিকে সংখ্যালঘু বিরোধী আখ্যা দিয়ে চালানো হচ্ছে মগজ ধোলাই।

এপ্রসঙ্গে ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের প্রাক্তন আইজি পঙ্কজ দত্ত বলেন, “ ভারতবর্ষের সার্বভৌমত্বের সব থেকে বড় থ্রেটের নাম জামাত। তারা বাংলাদেশ থেকে এপাড়ে আসছে। এখানে সংগঠন তৈরি করছে। বাংলায় কথা বলছে। বাড়ি ভাড়া নিচ্ছে। আপনি কি করবেন? বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে ইন্টেলিজেন্সের কাছে সব খবর আছে। তারা কিভাবে কাজ করছে সেটা আমি আপনাকে বলব না। কিন্তু এটুকু জেনে রাখুন তারা ভীষণভাবে বিষয়টি জানে। ইন্টেলিজেন্স সেই মোতাবেক কাজ করছে।"

এই সুযোগে বড়োসড়ো নাশকতা ঘটাবে না তো জঙ্গিরা?

লালবাজারের এক গোয়েন্দা কর্তা বলেন, “ এই অবস্থার সুযোগ যে জঙ্গিরা নেবে, তা বলা বাহুল্য। তবে নাশকতা ঘটাবে কিনা সেটা বলা যায় না। বিষয়টি কে কাজে লাগিয়ে তারা সংগঠন বাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে। ফলে তৈরি হবে নতুন নতুন জঙ্গি। আর সেটাই সবথেকে বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে গোয়েন্দাদের কাছে।"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.