কলকাতা 29 সেপ্টেম্বর : 5 অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমিপুজোয় অভিনন্দন জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করায় ভারতের তারকা বোলার মহম্মদ শামির স্ত্রী হাসিন জাহানকে ধর্ষণ ও খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল । পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় গত 14 সেপ্টেম্বর কলকাতা হাইকোর্টে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার মামলা করেন হাসিন জাহান । আজ মামলাটি বিচারপতির দেবাংশু বসাকের সিঙ্গল বেঞ্চে উঠলে বিচারপতি পুলিশকে সমস্ত রিপোর্ট আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পেশ করার নির্দেশ দেন ।
আজ মামলার শুনানিতে পুলিশের তরফে আইনজীবী অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতে জানান, আবেদনকারীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।" কিন্তু মামলাকারীর তরফে আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরি জানান, যে সমস্ত মোবাইল ফোন নম্বর থেকে প্রাণনাশের এবং ধর্ষণের হুমকি এসেছিল সেই সমস্ত মোবাইল ফোন নম্বর লালবাজারকে জানানো হয়েছে । তা সত্ত্বেও এখনও হুমকি আসছে কেন ? এখনও আমার মক্কেল নির্ভয়ে ঘুরতে পারছেন না কেন ? মোবাইল নম্বর দেওয়া সত্ত্বেও এখনও তাঁদের চিহ্নিত করতে পারল না পুলিশ ।
এরপরই বিচারপতি দেবাংশু বসাক নির্দেশ দেন, এখন পর্যন্ত পুলিশ কী তদন্ত করেছে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সেই রিপোর্ট পেশ করতে হবে কলকাতা হাইকোর্টে । হাসিন জাহানের জীবন ও সম্পত্তির যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তা পুলিশকে নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট । এক সপ্তাহ পর ফের মামলাটি শুনবেন বিচারপতি ।
5 অগাস্ট রাম মন্দিরের ভূমিপুুুুজোর দিন হাসিন জাহান ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে হিন্দুদের অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট করেন । এই পোস্টের পর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে তাঁকে ধর্ষণ ও খুুুুনের হুমকি আসতে থাকে । এমনকী মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতেও বলা হয়েছে । এই সমস্ত বিষয় জানিয়ে লালবাজার সাইবার ক্রাইমে হাসিন জাহান অভিযোগ জানান 9 অগাস্ট। এরপর লালবাজার 11 অগাস্ট হাসিনকে ডেকে পাঠায় । সেই খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হতেই তাঁর বিরুদ্ধে হুমকি ও ভয় দেখানো বাড়ে । 11 অগাস্ট তিনি নিরাপত্তার জন্য ফের আবেদন জানান লালবাজারে পুলিশ কমিশনারের কাছে । কিন্তু কোন সুরাহা হয়নি । হাসিনের অভিযোগ, 28 অগাস্ট মেইল ও ফোন নম্বর পুলিশকে দিলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি । তাঁর পুরো পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে । তাই বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার আবেদন জানিয়েছেন তিনি ।
হাসিন জাহানকে ধর্ষণ ও খুনের হুমকি, এক সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
5 অগাস্ট রাম মন্দিরের ভূমিপুুুুজোর দিন হাসিন জাহান ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে হিন্দুদের অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট করেছিলেন ।
কলকাতা 29 সেপ্টেম্বর : 5 অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমিপুজোয় অভিনন্দন জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করায় ভারতের তারকা বোলার মহম্মদ শামির স্ত্রী হাসিন জাহানকে ধর্ষণ ও খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল । পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় গত 14 সেপ্টেম্বর কলকাতা হাইকোর্টে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার মামলা করেন হাসিন জাহান । আজ মামলাটি বিচারপতির দেবাংশু বসাকের সিঙ্গল বেঞ্চে উঠলে বিচারপতি পুলিশকে সমস্ত রিপোর্ট আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পেশ করার নির্দেশ দেন ।
আজ মামলার শুনানিতে পুলিশের তরফে আইনজীবী অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতে জানান, আবেদনকারীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।" কিন্তু মামলাকারীর তরফে আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরি জানান, যে সমস্ত মোবাইল ফোন নম্বর থেকে প্রাণনাশের এবং ধর্ষণের হুমকি এসেছিল সেই সমস্ত মোবাইল ফোন নম্বর লালবাজারকে জানানো হয়েছে । তা সত্ত্বেও এখনও হুমকি আসছে কেন ? এখনও আমার মক্কেল নির্ভয়ে ঘুরতে পারছেন না কেন ? মোবাইল নম্বর দেওয়া সত্ত্বেও এখনও তাঁদের চিহ্নিত করতে পারল না পুলিশ ।
এরপরই বিচারপতি দেবাংশু বসাক নির্দেশ দেন, এখন পর্যন্ত পুলিশ কী তদন্ত করেছে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সেই রিপোর্ট পেশ করতে হবে কলকাতা হাইকোর্টে । হাসিন জাহানের জীবন ও সম্পত্তির যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তা পুলিশকে নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট । এক সপ্তাহ পর ফের মামলাটি শুনবেন বিচারপতি ।
5 অগাস্ট রাম মন্দিরের ভূমিপুুুুজোর দিন হাসিন জাহান ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে হিন্দুদের অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট করেন । এই পোস্টের পর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে তাঁকে ধর্ষণ ও খুুুুনের হুমকি আসতে থাকে । এমনকী মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতেও বলা হয়েছে । এই সমস্ত বিষয় জানিয়ে লালবাজার সাইবার ক্রাইমে হাসিন জাহান অভিযোগ জানান 9 অগাস্ট। এরপর লালবাজার 11 অগাস্ট হাসিনকে ডেকে পাঠায় । সেই খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হতেই তাঁর বিরুদ্ধে হুমকি ও ভয় দেখানো বাড়ে । 11 অগাস্ট তিনি নিরাপত্তার জন্য ফের আবেদন জানান লালবাজারে পুলিশ কমিশনারের কাছে । কিন্তু কোন সুরাহা হয়নি । হাসিনের অভিযোগ, 28 অগাস্ট মেইল ও ফোন নম্বর পুলিশকে দিলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি । তাঁর পুরো পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে । তাই বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার আবেদন জানিয়েছেন তিনি ।