কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর : কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের হস্টেল থেকে ফাইনাল ইয়ারের এক পড়ুয়াকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হল । হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন ওই পড়ুয়া । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।
কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃত পড়ুয়ার নাম দিব্যেন্দু সর্দার । তিনি গোসাবা অঞ্চলের বাসিন্দা । বুধবার বেনিয়াপুকুর রোডে অবস্থিত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের হস্টেলের চারতলার রুম থেকে দিব্যেন্দুকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় । তাঁর পরিবারের সদস্যদের খবর পাঠানো হয়েছে । মৃতদেহের ময়নাতদন্তও করা হয়েছে ।
গতকাল দিব্যেন্দুর বন্ধুরা ফোন করে তাঁকে পাচ্ছিলেন না । এরপর হস্টেলের ফোর্থ ফ্লোরে তাঁর রুমের সামনে গিয়ে দেখেন, দরজা বন্ধ করা রয়েছে । তবে লক করা নেই । দরজা খুলতেই দেখা যায়, বিছানার চাদর গলায় পেঁচিয়ে সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলছেন ফাইনাল ইয়ারের ওই ছাত্র । খবর দেওয়া হয় পুলিশে ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ওই মেডিকেল পড়ুয়া আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন । তিনি অবসাদে ভুগছিলেন। সম্প্রতি ওই ছাত্রের এক আত্মীয়ের মৃত্যু হয়েছে । এই কারণে তিনি অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি পড়াশোনা নিয়ে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কি না, তাও দেখছে পুলিশ ।
ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের হস্টেল থেকে উদ্ধার পড়ুয়ার ঝুলন্ত দেহ - National Medical College hostel
বুধবার হস্টেলের রুম থেকে দিব্যেন্দু সরদার নামে এক পড়ুয়াকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ।
কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর : কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের হস্টেল থেকে ফাইনাল ইয়ারের এক পড়ুয়াকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হল । হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন ওই পড়ুয়া । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।
কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মৃত পড়ুয়ার নাম দিব্যেন্দু সর্দার । তিনি গোসাবা অঞ্চলের বাসিন্দা । বুধবার বেনিয়াপুকুর রোডে অবস্থিত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের হস্টেলের চারতলার রুম থেকে দিব্যেন্দুকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় । তাঁর পরিবারের সদস্যদের খবর পাঠানো হয়েছে । মৃতদেহের ময়নাতদন্তও করা হয়েছে ।
গতকাল দিব্যেন্দুর বন্ধুরা ফোন করে তাঁকে পাচ্ছিলেন না । এরপর হস্টেলের ফোর্থ ফ্লোরে তাঁর রুমের সামনে গিয়ে দেখেন, দরজা বন্ধ করা রয়েছে । তবে লক করা নেই । দরজা খুলতেই দেখা যায়, বিছানার চাদর গলায় পেঁচিয়ে সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলছেন ফাইনাল ইয়ারের ওই ছাত্র । খবর দেওয়া হয় পুলিশে ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ওই মেডিকেল পড়ুয়া আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন । তিনি অবসাদে ভুগছিলেন। সম্প্রতি ওই ছাত্রের এক আত্মীয়ের মৃত্যু হয়েছে । এই কারণে তিনি অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি পড়াশোনা নিয়ে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কি না, তাও দেখছে পুলিশ ।