ETV Bharat / state

ফের নন্দরাম মার্কেটে বিধ্বংসী আগুন

নন্দরাম মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনা এই প্রথম নয় । এর আগে 2008 সালে বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল এই মার্কেটে ।

ঘটনাস্থানের ছবি
author img

By

Published : Jul 13, 2019, 4:02 PM IST

Updated : Jul 13, 2019, 10:27 PM IST

কলকাতা, 13 জুলাই : নন্দরাম মার্কেটে আগুন । আজ দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ আগুন লাগে নন্দরাম মার্কেটের ন'তলায় । কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও জানা যায়নি । হতাহতের খবর নেই ।

নন্দরাম মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনা এই প্রথম নয় । এর আগে 2008 সালে বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল এই মার্কেটে । সেসময় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল । তারপর সেখানে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয় । দমকলের সঙ্গে সেগুলিকেও আগুন নেভানোর কাজে লাগানো হয়েছে । কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও পরিষ্কার নয় । আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছান দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু । তিনি বলেন, "আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়েছে । দমকল এসেছে । আগুন নেভানোর জন্য সমস্তরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে । এলাকার মানুষজন আগুন নেভাতে সাহায্য করেছে।"

নন্দরাম মার্কেটে আগুন

আগুন লাগার ঘটনায় আতঙ্কিত স্থানীয় বাসিন্দারা । তাঁদের মনে পড়ছে 2008 সালের কথা । স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমাদের ভয় লাগছে । মনে পড়ছে 2008 সালের স্মৃতি । সেদিন আমরা সব হারিয়েছিলাম । আজও তার জের টেনে চলেছি । এখনও আমাদের সংসারের হাল ফেরেনি । আগুন বাড়ছে । আগেরবার ত্রিপল পট্টিতে আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল । এবারও সেদিকেই এগোচ্ছে । দমকলের কাছে আবেদন, তারা যেন বিষয়টি দেখে । আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠানো নেই । সেকারণেই আবার আগুন লাগল ।"

শুনুন স্থানীয় বাসিন্দার বক্তব্য

ব্যবসায়ীদের একাংশের অভিযোগ, এলাকা ঘিঞ্জি হওয়ায় আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছাতে পারেনি দমকলের ইঞ্জিন । ল্যাডারও কাজে লাগানো যায়নি । আগুন আরও বাড়ছে । বিস্তীর্ণ জায়গায় যানজট হয়েছে । গাড়িগুলিকে দ্বিতীয় হুগলি সেতু দিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে । এলাকার কয়েকজন আবার বলছেন, তাঁরা আগুন প্রায় নিভিয়ে দিয়েছিলেন । একটি কাপড়ের গুদামে আগুন লেগেছিল । সেই আগুন এখন চারটি ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে । কীভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়ল তা তাঁরা জানেন না । শেষমেশ, দমকলের 11 টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় 7 টা 40 মিনিট নাগাদ আগুন নেভানো হয়।

কলকাতা, 13 জুলাই : নন্দরাম মার্কেটে আগুন । আজ দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ আগুন লাগে নন্দরাম মার্কেটের ন'তলায় । কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও জানা যায়নি । হতাহতের খবর নেই ।

নন্দরাম মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনা এই প্রথম নয় । এর আগে 2008 সালে বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল এই মার্কেটে । সেসময় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল । তারপর সেখানে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয় । দমকলের সঙ্গে সেগুলিকেও আগুন নেভানোর কাজে লাগানো হয়েছে । কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও পরিষ্কার নয় । আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছান দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু । তিনি বলেন, "আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়েছে । দমকল এসেছে । আগুন নেভানোর জন্য সমস্তরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে । এলাকার মানুষজন আগুন নেভাতে সাহায্য করেছে।"

নন্দরাম মার্কেটে আগুন

আগুন লাগার ঘটনায় আতঙ্কিত স্থানীয় বাসিন্দারা । তাঁদের মনে পড়ছে 2008 সালের কথা । স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমাদের ভয় লাগছে । মনে পড়ছে 2008 সালের স্মৃতি । সেদিন আমরা সব হারিয়েছিলাম । আজও তার জের টেনে চলেছি । এখনও আমাদের সংসারের হাল ফেরেনি । আগুন বাড়ছে । আগেরবার ত্রিপল পট্টিতে আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল । এবারও সেদিকেই এগোচ্ছে । দমকলের কাছে আবেদন, তারা যেন বিষয়টি দেখে । আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠানো নেই । সেকারণেই আবার আগুন লাগল ।"

শুনুন স্থানীয় বাসিন্দার বক্তব্য

ব্যবসায়ীদের একাংশের অভিযোগ, এলাকা ঘিঞ্জি হওয়ায় আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছাতে পারেনি দমকলের ইঞ্জিন । ল্যাডারও কাজে লাগানো যায়নি । আগুন আরও বাড়ছে । বিস্তীর্ণ জায়গায় যানজট হয়েছে । গাড়িগুলিকে দ্বিতীয় হুগলি সেতু দিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে । এলাকার কয়েকজন আবার বলছেন, তাঁরা আগুন প্রায় নিভিয়ে দিয়েছিলেন । একটি কাপড়ের গুদামে আগুন লেগেছিল । সেই আগুন এখন চারটি ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে । কীভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়ল তা তাঁরা জানেন না । শেষমেশ, দমকলের 11 টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় 7 টা 40 মিনিট নাগাদ আগুন নেভানো হয়।

Intro:কলকাতা, ১১ জুলাই: রহস্যের জট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশ অফিসারকে জেরা করে পাওয়া গেছে নতুন তথ্যের খোঁজ! অপহরণ এবং ডাকাতিতে জড়িয়েছিলেন আরও এক পুলিশ কর্মী। নাম তার প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে লালবাজার নিশ্চিত। খোঁজ চলছে তার। আপাতত কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল পলাতক। পুলিশ জেনেছে, সেই অপহরণ এবং ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড।
Body:ঘটনা ৪ জুলাইয়ের। নদিয়ার জুয়েলারি ব্যবসায়ী বাবলু নাথ লাখ খানেক টাকা আর গয়না নিয়ে বউবাজারে এসেছিলেন। সাধারণভাবে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা এখান থেকেই গয়না বানান। ব্যতিক্রম নন তিনিও। অভিযোগ, ঐদিন হঠাৎই তার পথ আজকে দাঁড়ায় একটি টাকা সুমো। বলা হয় পুলিশের রেড। বাবলুকে গাড়িতে উঠতে হবে তখনই। ভয় পেয়ে বাবলু ওই গাড়িতে উঠে পড়েন। তার দাবি, তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় এয়ারপোর্ট চত্বরে।তিনি এরপর মুচিপাড়া থানা এলাকায় যান। পুলিশকে লিখিত অভিযোগ জানান।
Conclusion:তদন্তে নামে পুলিশ। সিসিটিভি ক্যামেরা সূত্র ধরে প্রথমেই পাকড়াও করা হয় গাড়ির চালক নেপাল ধরকে। তাকে জেরা করেই জানা যায়, গাড়িটি ভাড়া করেছিল কলকাতা পুলিশের এ এস আই আশিস চন্দ্র। সঙ্গে ছিল বাদল সরকার সহ তিনজন। পুলিশ বাদল, নেপাল এবং আশিষকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার রাতেই। এই মুহূর্তে তারা রয়েছে পুলিশ কাস্টডিতে। গোটা ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানাকে সাহায্য করে লাল বাচ্চাদের গোয়েন্দা বিভাগ।
Last Updated : Jul 13, 2019, 10:27 PM IST

For All Latest Updates

TAGGED:

nandaramfire
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.