ETV Bharat / state

মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কালীপুজোয় আগামীকাল সবার অবারিত দ্বার - everybody is welcomed at mamata banerjees house

কালীপুজোর দিনটিতেই মুখ্যমন্ত্রীর ৩০ বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়ির দ্বার সাধারণ মানুষের জন্য অবারিত । শুধু পাড়ার লোকজনই নন, দূর-দূরান্ত থেকেও আসে মানুষ । বাড়ির সামনের উঠোনে নব নির্মিত বড় কনফারেন্স রুম খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের জন্য । সেখানে তাঁরা বসেন । জল, চা, কফি এবং বিস্কুট দিয়ে তাঁদের আপ্যায়ন করা হয় ।

ছবি
author img

By

Published : Oct 26, 2019, 11:42 PM IST

কলকাতা, ২৬ অক্টোবর : ছাত্রাবস্থা থেকেই 30 B হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে শক্তির আরাধনা করে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কখনও বন্ধ হয়নি পুজো৷ এবছরও চলছে পুজোর আয়োজন । কয়েকদিন ধরেই বাড়িজুড়ে সাজ-সাজ রব । আয়োজনের বিষয়টি তদারকি করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী ৷ তাঁর নির্দেশে ইতিমধ্যেই সমাজের সর্বস্তরের বিশিষ্ট মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে আমন্ত্রণপত্র । আগামীকাল সকাল থেকে উপোস করে মাতৃ আরাধনায় ব্রতী হবেন মমতা ।

কালীপুজোর দিনটিতেই মুখ্যমন্ত্রীর ৩০ বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়ির দ্বার সাধারণ মানুষের জন্য অবারিত । শুধু পাড়ার লোকজনই নন, দূর-দূরান্ত থেকেও আসে মানুষ । পুজোর দিন বিকেল থেকেই লোকজন পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির উঠোনে ৷ সেখানে অতিথি আপ্যায়নের যাবতীয় ব্যবস্থা থাকে । এইদিন দর্শনার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অতিথি । বাড়ির সামনের উঠোনে নব নির্মিত বড় কনফারেন্স রুম খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের জন্য । সেখানে তাঁরা বসেন । জল, চা, কফি এবং বিস্কুট দিয়ে তাঁদের আপ্যায়ন করা হয় । পুজোর উপকরণ গোছানোর পাশাপাশি অতিথি আপ্যায়নের বিষয়টিও তদারকি করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী । এছাড়া বাড়ির সামনেও আমন্ত্রিতরা চেয়ারে বসে আড্ডা দেন ৷ ব্যস্ততার মাঝেই দিদি এসে তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন ৷ অতিথি আপ্যায়নের বিষয়ে এদিন কোনও বৈষম্য নেই ৷ সকলের জন্যই একইরকম ব্যবস্থা ।

সবাই যাতে সুষ্ঠুভাবে পুজো দেখতে পারে তার জন্য তৎপর থাকে প্রশাসন । গাড়িতে চাপিয়ে চেতলা নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমের বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের পুজো দেখাতে নিয়ে আসেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । সকাল থেকে নির্জলা উপোস করে গভীর রাতে মায়ের পুজো দেন মমতা । পুজো শেষ হতে হতে ভোর হয়ে যায় । পরের দিন সকালে সকলের জন্য থাকে প্রসাদের ব্যবস্থা । নিজের হাতেই দধিকর্মা পরিবেশন করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী । দুপুরে সকলের জন্য মায়ের ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে ৷

কলকাতা, ২৬ অক্টোবর : ছাত্রাবস্থা থেকেই 30 B হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে শক্তির আরাধনা করে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কখনও বন্ধ হয়নি পুজো৷ এবছরও চলছে পুজোর আয়োজন । কয়েকদিন ধরেই বাড়িজুড়ে সাজ-সাজ রব । আয়োজনের বিষয়টি তদারকি করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী ৷ তাঁর নির্দেশে ইতিমধ্যেই সমাজের সর্বস্তরের বিশিষ্ট মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে আমন্ত্রণপত্র । আগামীকাল সকাল থেকে উপোস করে মাতৃ আরাধনায় ব্রতী হবেন মমতা ।

কালীপুজোর দিনটিতেই মুখ্যমন্ত্রীর ৩০ বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়ির দ্বার সাধারণ মানুষের জন্য অবারিত । শুধু পাড়ার লোকজনই নন, দূর-দূরান্ত থেকেও আসে মানুষ । পুজোর দিন বিকেল থেকেই লোকজন পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির উঠোনে ৷ সেখানে অতিথি আপ্যায়নের যাবতীয় ব্যবস্থা থাকে । এইদিন দর্শনার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অতিথি । বাড়ির সামনের উঠোনে নব নির্মিত বড় কনফারেন্স রুম খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের জন্য । সেখানে তাঁরা বসেন । জল, চা, কফি এবং বিস্কুট দিয়ে তাঁদের আপ্যায়ন করা হয় । পুজোর উপকরণ গোছানোর পাশাপাশি অতিথি আপ্যায়নের বিষয়টিও তদারকি করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী । এছাড়া বাড়ির সামনেও আমন্ত্রিতরা চেয়ারে বসে আড্ডা দেন ৷ ব্যস্ততার মাঝেই দিদি এসে তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন ৷ অতিথি আপ্যায়নের বিষয়ে এদিন কোনও বৈষম্য নেই ৷ সকলের জন্যই একইরকম ব্যবস্থা ।

সবাই যাতে সুষ্ঠুভাবে পুজো দেখতে পারে তার জন্য তৎপর থাকে প্রশাসন । গাড়িতে চাপিয়ে চেতলা নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমের বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের পুজো দেখাতে নিয়ে আসেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । সকাল থেকে নির্জলা উপোস করে গভীর রাতে মায়ের পুজো দেন মমতা । পুজো শেষ হতে হতে ভোর হয়ে যায় । পরের দিন সকালে সকলের জন্য থাকে প্রসাদের ব্যবস্থা । নিজের হাতেই দধিকর্মা পরিবেশন করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী । দুপুরে সকলের জন্য মায়ের ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে ৷

Intro:

কলকাতা, ২৬ অক্টোবর: ছাত্রাবস্থা থেকেই ৩০ বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে শক্তির আরাধনা করে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই থেকে কোনও বছর এর অন্যথা ঘটেনি। এ বছরও পুজোর জন্য চলছে মহা ধুমধামে আয়োজন। বেশ কয়েকদিন ধরেই গোটা বাড়ি জুড়ে সাজো সাজো রব। আয়োজনের সম্পূর্ণ বিষয়টি তদারকি করছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। তাঁর নির্দেশে ইতিমধ্যেই সমাজের সর্বস্তরের বিশিষ্ট মানুষের দরবারে পৌঁছেছে আমন্ত্রণ পত্র। আগামীকাল সকাল থেকেই উপবাস করে মাতৃ আরাধনায় ব্রতি থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী। মায়ের কাছে রাজ্যবাসীর জন্য মঙ্গল কামনা করবেন তিনি।
Body:বিশেষ এই একটি দিনে মুখ্যমন্ত্রীর ৩০ বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে সাধারণ মানুষের থাকে অবারিত দ্বার। শুধু পাড়ার লোকেরাই নন, দূর-দূরান্ত থেকে এসে ভিড় জমান বহু মানুষ। পুজোর দিন বিকেল থেকেই আগত মানুষেরা লাইন দিয়ে পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের একদম দোর গোড়ায়। সেখানে অতিথি আপ্যায়নের জন্য থাকে যাবতীয় ব্যবস্থা। কাল প্রতিটি দর্শনার্থীই হলেন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সদস্যদের কাছে অতিথি। বাড়ির সামনের উঠোনে নব নির্মিত বৃহৎ কনফারেন্স রুমকে খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের জন্য। সেখানে থাকে অজস্র বসার চেয়ার। জল, চা, কফি এবং বিস্কিট দিয়ে দর্শনার্থীদের আপ্যায়ন করা হয়। পুজোর উপকরণ গোছানোর পাশাপাশি অতিথি আপ্যায়নের বিষয়টিকেও নিজেই তদারকি করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী। সবাই যাতে সুশৃংখলভাবে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের পুজো দর্শন করতে পারেন তার জন্য বেশ তৎপর থাকে প্রশাসন। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আসেন সমাজের সর্বস্তরের মানুষেরাও। বড় ভল্বো গাড়িতে চাপিয়ে চেতলা নবনীড় বৃদ্ধাশ্রমের বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাদের নিয়ে আসেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তবে অতিথি আপ্যায়নের বিষয়টিতে এদিন কোনো বৈষম্য করা হয় না। সকলের জন্যই থাকে একই রকম ব্যবস্থা। যদিও সকাল থেকে নির্জলা উপবাস করে গভীর রাতে মায়ের পুজো দেন মমতা। পুজো শেষ হতে হতে ভোর হয়ে যায়। সকালে সকলের জন্য থাকে প্রসাদের ব্যবস্থা। নিজের হাতেই দধিকর্মা পরিবেশন করে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী। দুপুরে থাকে সকলের জন্য মায়ের ভোগ গ্রহনের ব্যবস্থা।Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.