ETV Bharat / state

শিক্ষার DNA-টাকে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, সমাবর্তন ইশুতে বললেন রাজ্যপাল - যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বাতিল

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে । এই ইশুতে আজ অসন্তোষ প্রকাশ করলেন রাজ্যপাল । তিনি বলেন, "রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে কার্যত জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে । " সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে তাঁর প্রশ্ন, "আচার্যের অনুমতি না নিয়ে এই ধরনের সিদ্ধান্ত এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নিতে পারে কি ?" রাজ্যপালের অভিযোগ, রাজনৈতিক চাপেই উপাচার্যকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে ।

Emergency has been issued in education
রাজ্যপাল
author img

By

Published : Dec 21, 2019, 9:31 PM IST

কলকাতা, ২১ ডিসেম্বর: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে । এই ইশুতে আজ অসন্তোষ প্রকাশ করলেন রাজ্যপাল । তিনি বলেন, "রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে কার্যত জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে । " সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে তাঁর প্রশ্ন, "আচার্যের অনুমতি না নিয়ে এই ধরনের সিদ্ধান্ত এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নিতে পারে কি ?" রাজ্যপালের অভিযোগ, রাজনৈতিক চাপেই উপাচার্যকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে ।

সমাবর্তনের দিন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে প্রবল ছাত্রবিক্ষোভের মুখে পড়তে পারেন রাজ্যপাল তথা আচার্য জগদীপ ধনকড় । সেই আশঙ্কা করেই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করেছে । অনুষ্ঠানে ছাত্র সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হতে পারে আশঙ্কা রয়েছে । ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, রাজ্যপালের বিভিন্ন কাজকর্ম ও মন্তব্যে গত কয়েক মাসে এটা স্পষ্ট যে, তিনি BJP ও RSS-এর হয়ে কাজ করছেন । সেই সূত্রেই 24 ডিসেম্বর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কালো ব্যাচ পরে বিক্ষোভ দেখানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছিল কয়েকটি ছাত্রসংগঠন । তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, 24 ডিসেম্বর রাজ্যপালকে ডেকে বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান না করে শুধু পড়ুয়াদের ডিগ্রি প্রদান করা হবে ।

শিক্ষার DNA-টাকে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে

বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্ত জানার পরে অত্যন্ত রুষ্ট হন রাজ্যপাল । আজ সন্ধ্যায় রাজভবনে তিনি বলেন, ” আমি অনেক সহ্য করেছি । এর আগে আরও চারটি সমাবর্তন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে । যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় 5 নম্বর । আমার অনুমতি ছাড়া উপাচার্য নিয়োগ হয়েছে । কিন্তু সহ্যের একটা সীমা আছে। এই রাজ্যে শিক্ষার DNA-টাকে নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে । সেটা নষ্ট হয়ে গেলে জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে । সেই কাজটাই করা হচ্ছে এই রাজ্যে।"

রাজ্যপাল আরো বলেন, “বিধানসভায় একটি বিল আনা হয়েছিল । যেখানে আচার্যকে দিয়ে অনেক কাজ করা যাবে এমনটা বলা হয়েছিল । কিন্তু সেটি এখনও আইন হিসেবে পাশ হয়নি । রাজ্যপাল সই না করলে কোনও বিল আইন হয় না । কিন্তু আইন হওয়ার আগেই আচার্যকে দিয়ে অনেক কাজ করানো হচ্ছে । সমাবর্তন বাতিলের সিদ্ধান্ত আচার্যকে ছাড়া নেওয়া যেতে পারে না।"

কলকাতা, ২১ ডিসেম্বর: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে । এই ইশুতে আজ অসন্তোষ প্রকাশ করলেন রাজ্যপাল । তিনি বলেন, "রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে কার্যত জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে । " সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে তাঁর প্রশ্ন, "আচার্যের অনুমতি না নিয়ে এই ধরনের সিদ্ধান্ত এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নিতে পারে কি ?" রাজ্যপালের অভিযোগ, রাজনৈতিক চাপেই উপাচার্যকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে ।

সমাবর্তনের দিন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে প্রবল ছাত্রবিক্ষোভের মুখে পড়তে পারেন রাজ্যপাল তথা আচার্য জগদীপ ধনকড় । সেই আশঙ্কা করেই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করেছে । অনুষ্ঠানে ছাত্র সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হতে পারে আশঙ্কা রয়েছে । ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, রাজ্যপালের বিভিন্ন কাজকর্ম ও মন্তব্যে গত কয়েক মাসে এটা স্পষ্ট যে, তিনি BJP ও RSS-এর হয়ে কাজ করছেন । সেই সূত্রেই 24 ডিসেম্বর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কালো ব্যাচ পরে বিক্ষোভ দেখানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছিল কয়েকটি ছাত্রসংগঠন । তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, 24 ডিসেম্বর রাজ্যপালকে ডেকে বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান না করে শুধু পড়ুয়াদের ডিগ্রি প্রদান করা হবে ।

শিক্ষার DNA-টাকে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে

বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্ত জানার পরে অত্যন্ত রুষ্ট হন রাজ্যপাল । আজ সন্ধ্যায় রাজভবনে তিনি বলেন, ” আমি অনেক সহ্য করেছি । এর আগে আরও চারটি সমাবর্তন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে । যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় 5 নম্বর । আমার অনুমতি ছাড়া উপাচার্য নিয়োগ হয়েছে । কিন্তু সহ্যের একটা সীমা আছে। এই রাজ্যে শিক্ষার DNA-টাকে নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে । সেটা নষ্ট হয়ে গেলে জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে । সেই কাজটাই করা হচ্ছে এই রাজ্যে।"

রাজ্যপাল আরো বলেন, “বিধানসভায় একটি বিল আনা হয়েছিল । যেখানে আচার্যকে দিয়ে অনেক কাজ করা যাবে এমনটা বলা হয়েছিল । কিন্তু সেটি এখনও আইন হিসেবে পাশ হয়নি । রাজ্যপাল সই না করলে কোনও বিল আইন হয় না । কিন্তু আইন হওয়ার আগেই আচার্যকে দিয়ে অনেক কাজ করানো হচ্ছে । সমাবর্তন বাতিলের সিদ্ধান্ত আচার্যকে ছাড়া নেওয়া যেতে পারে না।"

Intro:কলকাতা, ২১ ডিসেম্বর: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বাতিলকে কেন্দ্র করে রীতিমতো বোমা ফাটালেন রাজ্যপাল। বললেন, রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে রীতিমতো জারি হয়েছে জরুরি অবস্থা। পাশাপাশি সমাবর্তন বাতিলের সিদ্ধান্তকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তিনি। প্রশ্ন তুললেন, আচার্যের অনুমতি না নিয়ে এই ধরনের সিদ্ধান্ত এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নিতে পারে কিনা। দাবি করলেন, রাজনৈতিক চাপেই উপাচার্যকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। Body:বিস্তারিত আসছেConclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.