ETV Bharat / state

ED Raids at Guest House: 12 কোটির সম্পত্তি ক্রয় মাত্র 9 কোটিতে, প্রভাবশালীর তত্ত্ব খাড়া ইডির - গেস্ট হাউসের বর্তমান বাজার মূল্য 12 কোটি টাকা

শরৎ বোস রোডের অভিজাত গেস্ট হাউসে ইডির তল্লাশি। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED) সূত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট গেস্ট হাউসটি দক্ষিণ কলকাতার একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির হয়ে কিনেছিলেন ধাবার মালিক মঞ্জিত সিং। ইতিমধ্যেই এর তদন্তে নেমে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটর গোয়েন্দারা রেজিস্ট্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

ED Raids at Guest House
12 কোটির সম্পত্তি ক্রয় মাত্র 9 কোটিতে
author img

By

Published : Feb 9, 2023, 9:33 PM IST

12 কোটির সম্পত্তি ক্রয় মাত্র 9 কোটিতে

কলকাতা, 9 ফেব্রুয়ারি: ভবানীপুরে চক্রবেড়িয়া রোডের ওপর প্রায় 10 কাঠা জমিজুড়ে গজিয়ে উঠেছে একটি অভিজাত গেস্ট হাউস(Guest House)। আর এই অভিজত গেস্ট হাউসের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় 12 কোটি টাকা। কিন্তু এই 12 কোটি টাকার পুরো গেস্ট হাউসটি কেনার সময় খাতায়-কলমে দেখানো হয় মাত্র 9 কোটি টাকা। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট গেস্ট হাউসটি দক্ষিণ কলকাতার একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির হয়ে কিনেছিলেন ধাবার মালিক মনজিত সিং।

গতকাল বালিগঞ্জ এলাকায় কয়লা পাচারের 1 কোটি 40 লক্ষ টাকা উদ্ধারের পর আজ অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার প্রেস বিবৃতি দিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, এটি একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্র। কয়লা পাচারের কালো টাকা সাদা করার জন্যই সংশ্লিষ্ট ধাবার মালিককে কাজে লাগানো হয়েছিল। যিনি কাজে লাগিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নন, দক্ষিণ কলকাতার একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের এও দাবি যে, 9 কোটি টাকা দিয়ে 12 কোটি টাকার গেস্ট হাউস কেনা হয়েছে কয়লা পাচারের টাকা দিয়ে।

গতকালই সংশ্লিষ্ট জমিটির রেজিস্ট্রেশন হয় আলিপুর আদালতে। এখন প্রশ্ন কেন 10 কাঠার ওপর যে জমির বাজার মূল্য অর্থাৎ 12 কোটি টাকা সেই জমিটি মাত্র 9 কোটি টাকায় কেনা হল ? এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের অভিযোগ, আদৌ ওই জমিটি 9 কোটি টাকায় কেনা হয়েছিল নাকি, শুধুমাত্র ইনকাম ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার জন্যই খাতায়-কলমে 9 কোটি টাকা দেখানো হয়েছিল ? ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা রেজিস্ট্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় ফের বান্ডিল-বান্ডিল নোট ! নির্মাণ সংস্থার অফিস থেকে কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত ইডির

উল্লেখ্য, গতকাল বালিগঞ্জে গজরাজ সংস্থার অফিসে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটর গোয়েন্দারা মোট 1 কোটি 40 লক্ষ টাকা উদ্ধার করেন। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দাবি, উদ্ধার হওয়া টাকা কয়লা পাচারের ৷ এছাড়াও ইডির অভিযোগ, ওই প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির হয়ে কালো টাকা সাদা টাকায় পরিণত করার কাজ করে মনজিত। এছাড়াও যাবতীয় কালো টাকা দেখাশোনার কাজে তিনি বহুদিন ধরেই লিপ্ত রয়েছেন।

12 কোটির সম্পত্তি ক্রয় মাত্র 9 কোটিতে

কলকাতা, 9 ফেব্রুয়ারি: ভবানীপুরে চক্রবেড়িয়া রোডের ওপর প্রায় 10 কাঠা জমিজুড়ে গজিয়ে উঠেছে একটি অভিজাত গেস্ট হাউস(Guest House)। আর এই অভিজত গেস্ট হাউসের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় 12 কোটি টাকা। কিন্তু এই 12 কোটি টাকার পুরো গেস্ট হাউসটি কেনার সময় খাতায়-কলমে দেখানো হয় মাত্র 9 কোটি টাকা। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট গেস্ট হাউসটি দক্ষিণ কলকাতার একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির হয়ে কিনেছিলেন ধাবার মালিক মনজিত সিং।

গতকাল বালিগঞ্জ এলাকায় কয়লা পাচারের 1 কোটি 40 লক্ষ টাকা উদ্ধারের পর আজ অর্থাৎ, বৃহস্পতিবার প্রেস বিবৃতি দিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, এটি একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্র। কয়লা পাচারের কালো টাকা সাদা করার জন্যই সংশ্লিষ্ট ধাবার মালিককে কাজে লাগানো হয়েছিল। যিনি কাজে লাগিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নন, দক্ষিণ কলকাতার একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের এও দাবি যে, 9 কোটি টাকা দিয়ে 12 কোটি টাকার গেস্ট হাউস কেনা হয়েছে কয়লা পাচারের টাকা দিয়ে।

গতকালই সংশ্লিষ্ট জমিটির রেজিস্ট্রেশন হয় আলিপুর আদালতে। এখন প্রশ্ন কেন 10 কাঠার ওপর যে জমির বাজার মূল্য অর্থাৎ 12 কোটি টাকা সেই জমিটি মাত্র 9 কোটি টাকায় কেনা হল ? এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের অভিযোগ, আদৌ ওই জমিটি 9 কোটি টাকায় কেনা হয়েছিল নাকি, শুধুমাত্র ইনকাম ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার জন্যই খাতায়-কলমে 9 কোটি টাকা দেখানো হয়েছিল ? ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা রেজিস্ট্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় ফের বান্ডিল-বান্ডিল নোট ! নির্মাণ সংস্থার অফিস থেকে কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত ইডির

উল্লেখ্য, গতকাল বালিগঞ্জে গজরাজ সংস্থার অফিসে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটর গোয়েন্দারা মোট 1 কোটি 40 লক্ষ টাকা উদ্ধার করেন। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দাবি, উদ্ধার হওয়া টাকা কয়লা পাচারের ৷ এছাড়াও ইডির অভিযোগ, ওই প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির হয়ে কালো টাকা সাদা টাকায় পরিণত করার কাজ করে মনজিত। এছাড়াও যাবতীয় কালো টাকা দেখাশোনার কাজে তিনি বহুদিন ধরেই লিপ্ত রয়েছেন।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.