ETV Bharat / state

WB Recruitment Scam: অন্তত 30 জন অযোগ্যকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন শান্তনু ! দাবি ইডির - নিয়োগ দুর্নীতি

শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত 30 জন অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন (30 People got Job by Santanu Banerjee) ৷ নিয়োগ দুর্নীতির (WB Recruitment Scam) তদন্তে নিযুক্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি (ED) এমনটাই দাবি করেছে ৷

ED Claims at least 30 People get Recruitment by TMC Leader Santanu Banerjee
ফাইল ছবি
author img

By

Published : Mar 11, 2023, 5:50 PM IST

কলকাতা, 11 মার্চ: অন্তত 30 জন অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন হুগলির বলাগড়ের তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় (30 People got Job by Santanu Banerjee) ৷ নিয়োগ দুর্নীতির (WB Recruitment Scam) তদন্তে নেমে এমনই তথ্য হাতে পেয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি (ED) ৷ গোয়েন্দাদের দাবি, চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে প্রত্যেক প্রার্থীর কাছ থেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করেছেন শান্তনু ৷ আর সেই টাকাতেই ফুলে, ফেঁপে উঠেছে তাঁর সম্পত্তি ৷

উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের জোড়া ফ্ল্যাটের পাশাপাশি শান্তনুর বলাগড়ের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ ইডির দাবি, গত 20 জানুয়ারির সেই তল্লাশিতে বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি ও তথ্যপ্রমাণ উদ্ধার করা হয় ৷ পরবর্তীতে শান্তনুর বাড়ি থেকে বহু চাকরিপ্রার্থীর অ্যাডমিট কার্ড এবং চাকরি পাইয়ে দেওয়ার সুপারিশপত্র উদ্ধার করা হয়েছে ৷ মিলেছে প্রায় 300 জন চাকরিপ্রার্থীর নাম, পরিচয়-সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত তথ্য ৷ গোয়েন্দাদের দাবি, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়, কুন্তল ঘোষ এবং তাপস মণ্ডল, নিয়োগ দুর্নীতিতে একসঙ্গে কাজ করতেন এই তিন মাথা ! কোথায়, কবে, কোন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া হবে এবং সেই টাকার বিনিময়ে তিনি কোন সরকারি পদে চাকরি পাবেন, এই সমস্ত কিছু একসঙ্গে বসেই ঠিক করতেন তাঁরা ৷

এখনও পর্যন্ত ইডির হাতে যে তথ্যপ্রমাণ এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, অন্তত 30 জন অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন শান্তনু ৷ তবে, চাকরিপ্রাপকদের এই সংখ্যা আগামিদিনে বাড়তে পারে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা ৷ কারণ, গ্রেফতার হওয়ার আগে, এমনকী পরেও জেরার সময় বহু তথ্য গোপন করছেন শান্তনু ! এমনটাই অভিযোগ ইডি আধিকারিকদের ৷ তাঁরা মনে করছেন, শান্তনুর গোপন করা সমস্ত তথ্য প্রকাশ্যে এলে নিয়োগ দুর্নীতির জট অনেকটা কেটে যাবে ৷ সেক্ষেত্রে এই দুর্নীতিতে জড়িত আরও এক বা একাধিক ব্যক্তির খোঁজ মিলতে পারে ৷

আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পাচার হয়েছিল ভিনরাজ্যে, দাবি সিবিআইয়ের

যে 30 জন অযোগ্য প্রার্থী শান্তনুর হাত ধরে চাকরি পেয়েছিলেন বলে ইডি দাবি করছে, ইতিমধ্যেই তাঁদের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করে দিয়েছেন গোয়েন্দারা ৷ সূত্রের খবর, শীঘ্রই এই চাকরিপ্রাপকদের তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে ৷ কোন সূত্রে তাঁরা শান্তনুর সঙ্গে পরিচিত হলেন এবং তারপর কীভাবে চাকরি পেলেন, সেই সমস্ত তাঁদের কাছ থেকে জানবে ইডি ৷ প্রয়োজনে তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হবে ৷

কলকাতা, 11 মার্চ: অন্তত 30 জন অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন হুগলির বলাগড়ের তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় (30 People got Job by Santanu Banerjee) ৷ নিয়োগ দুর্নীতির (WB Recruitment Scam) তদন্তে নেমে এমনই তথ্য হাতে পেয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি (ED) ৷ গোয়েন্দাদের দাবি, চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে প্রত্যেক প্রার্থীর কাছ থেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করেছেন শান্তনু ৷ আর সেই টাকাতেই ফুলে, ফেঁপে উঠেছে তাঁর সম্পত্তি ৷

উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের জোড়া ফ্ল্যাটের পাশাপাশি শান্তনুর বলাগড়ের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ ইডির দাবি, গত 20 জানুয়ারির সেই তল্লাশিতে বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি ও তথ্যপ্রমাণ উদ্ধার করা হয় ৷ পরবর্তীতে শান্তনুর বাড়ি থেকে বহু চাকরিপ্রার্থীর অ্যাডমিট কার্ড এবং চাকরি পাইয়ে দেওয়ার সুপারিশপত্র উদ্ধার করা হয়েছে ৷ মিলেছে প্রায় 300 জন চাকরিপ্রার্থীর নাম, পরিচয়-সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত তথ্য ৷ গোয়েন্দাদের দাবি, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়, কুন্তল ঘোষ এবং তাপস মণ্ডল, নিয়োগ দুর্নীতিতে একসঙ্গে কাজ করতেন এই তিন মাথা ! কোথায়, কবে, কোন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া হবে এবং সেই টাকার বিনিময়ে তিনি কোন সরকারি পদে চাকরি পাবেন, এই সমস্ত কিছু একসঙ্গে বসেই ঠিক করতেন তাঁরা ৷

এখনও পর্যন্ত ইডির হাতে যে তথ্যপ্রমাণ এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, অন্তত 30 জন অযোগ্য প্রার্থীকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন শান্তনু ৷ তবে, চাকরিপ্রাপকদের এই সংখ্যা আগামিদিনে বাড়তে পারে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা ৷ কারণ, গ্রেফতার হওয়ার আগে, এমনকী পরেও জেরার সময় বহু তথ্য গোপন করছেন শান্তনু ! এমনটাই অভিযোগ ইডি আধিকারিকদের ৷ তাঁরা মনে করছেন, শান্তনুর গোপন করা সমস্ত তথ্য প্রকাশ্যে এলে নিয়োগ দুর্নীতির জট অনেকটা কেটে যাবে ৷ সেক্ষেত্রে এই দুর্নীতিতে জড়িত আরও এক বা একাধিক ব্যক্তির খোঁজ মিলতে পারে ৷

আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পাচার হয়েছিল ভিনরাজ্যে, দাবি সিবিআইয়ের

যে 30 জন অযোগ্য প্রার্থী শান্তনুর হাত ধরে চাকরি পেয়েছিলেন বলে ইডি দাবি করছে, ইতিমধ্যেই তাঁদের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করে দিয়েছেন গোয়েন্দারা ৷ সূত্রের খবর, শীঘ্রই এই চাকরিপ্রাপকদের তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে ৷ কোন সূত্রে তাঁরা শান্তনুর সঙ্গে পরিচিত হলেন এবং তারপর কীভাবে চাকরি পেলেন, সেই সমস্ত তাঁদের কাছ থেকে জানবে ইডি ৷ প্রয়োজনে তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হবে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.