ETV Bharat / state

বৃষ্টি উপেক্ষা করে যোধপুরপার্কে মানুষের ঢল

শেষ বলে কিছু হয় না । যেখানে শেষ, সেখান থেকেই আবার শুরু । যোধপুর পার্ক শারদীয়া উৎসব কমিটির পুজো মণ্ডপের থিম এবার এমনই । এই থিমের সঙ্গে উৎসব প্রিয় মানুষের আবেগ ও যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে ।

ছবি
author img

By

Published : Oct 5, 2019, 11:15 PM IST

কলকাতা, 5 অক্টোবর : শেষ বলে কিছু হয় না । যেখানে শেষ, সেখান থেকেই আবার শুরু । যোধপুর পার্ক শারদীয়া উৎসব কমিটির পুজো মণ্ডপের থিম এবার এমনই । এই থিমের সঙ্গে উৎসব প্রিয় মানুষের আবেগ ও যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে । শেষ বলে কিছু হয় না, বৃষ্টিও বাধা হতে পারে না । কেননা, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই বহু মানুষ হাজির হয়েছেন এই মণ্ডপে ।

যোধপুর পার্কের পুজো এবার 67 বছরে পড়ল । ফ্লাই অ্যাশ খোদায় করে এই মণ্ডপ সাজানো হয়েছে । এই মণ্ডপে যে প্রতিমা গড়ে তোলা হয়েছে, তার জন্য কোনও রং ব্যবহার করা হয়নি । রঙের বদলে চারকোল দিয়ে প্রতিমার রূপ কষ্টিপাথরের মতো গড়ে তোলা হয়েছে বলে উৎসব কমিটির তরফে জানানো হয়েছে । এই উৎসব কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুমন্ত রায় বলেন, "এবার আমাদের তিন স্থাপত্যের শেষ থেকে শুরু । কোনও স্থাপত্যের শেষ হয় ছাই অথবা মাটি দিয়ে । ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমাদের মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে । " এই মণ্ডপ গড়ে তুলতে সাত মাস সময় লেগেছে । একথা জানিয়ে তিনি বলেন, " ছাই দিয়ে যেখানে একটি মানব জীবন শেষ হয়ে যায় সেখান থেকেই শুরু । আমাদের থিমের মাধ্যমে এটাই মানুষকে বোঝানোর বিষয়, শেষ কিছু নেই, শুরু করুন । শেষ বলে কিছু নেই । যেখানে শেষ হচ্ছে, সেখান থেকেই আবার শুরু করা যায় । এটাই আমাদের মূল বক্তব্য । "

এই পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, " সাবেকিয়ানার মধ্য দিয়েও থিম পুজো করা যায় । ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমরা যেমন শিল্পটাকে রাখলাম, তেমন সাবেকিয়ানা হিসাবে মণ্ডপকে আমরা মন্দিরের আদলে গড়ে তুললাম । এর ফলে থিমের আর্ট থাকল, সাবেকিয়ানাও থাকল ।"

যোধপুর পার্কের এই পুজো মণ্ডপে বহু মানুষ ভিড় জমিয়েছেন । আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস ছিল । বৃষ্টিও হয়েছে । এর মধ্যেই বহু মানুষ এই মণ্ডপে এসেছেন । অনেকে যেমন ছাতা মাথায় নিয়ে এই মণ্ডপ দর্শন করেছেন তেমনি অনেকে আবার কাকভেজা হয়েও মণ্ডপ দর্শন করেছেন । উৎসবপ্রিয় মানুষ কোনও মতেই মাটি হতে দিতে চান না বাঙালির শ্রেষ্ঠ এই উৎসব ।

কলকাতা, 5 অক্টোবর : শেষ বলে কিছু হয় না । যেখানে শেষ, সেখান থেকেই আবার শুরু । যোধপুর পার্ক শারদীয়া উৎসব কমিটির পুজো মণ্ডপের থিম এবার এমনই । এই থিমের সঙ্গে উৎসব প্রিয় মানুষের আবেগ ও যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে । শেষ বলে কিছু হয় না, বৃষ্টিও বাধা হতে পারে না । কেননা, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই বহু মানুষ হাজির হয়েছেন এই মণ্ডপে ।

যোধপুর পার্কের পুজো এবার 67 বছরে পড়ল । ফ্লাই অ্যাশ খোদায় করে এই মণ্ডপ সাজানো হয়েছে । এই মণ্ডপে যে প্রতিমা গড়ে তোলা হয়েছে, তার জন্য কোনও রং ব্যবহার করা হয়নি । রঙের বদলে চারকোল দিয়ে প্রতিমার রূপ কষ্টিপাথরের মতো গড়ে তোলা হয়েছে বলে উৎসব কমিটির তরফে জানানো হয়েছে । এই উৎসব কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুমন্ত রায় বলেন, "এবার আমাদের তিন স্থাপত্যের শেষ থেকে শুরু । কোনও স্থাপত্যের শেষ হয় ছাই অথবা মাটি দিয়ে । ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমাদের মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে । " এই মণ্ডপ গড়ে তুলতে সাত মাস সময় লেগেছে । একথা জানিয়ে তিনি বলেন, " ছাই দিয়ে যেখানে একটি মানব জীবন শেষ হয়ে যায় সেখান থেকেই শুরু । আমাদের থিমের মাধ্যমে এটাই মানুষকে বোঝানোর বিষয়, শেষ কিছু নেই, শুরু করুন । শেষ বলে কিছু নেই । যেখানে শেষ হচ্ছে, সেখান থেকেই আবার শুরু করা যায় । এটাই আমাদের মূল বক্তব্য । "

এই পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, " সাবেকিয়ানার মধ্য দিয়েও থিম পুজো করা যায় । ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমরা যেমন শিল্পটাকে রাখলাম, তেমন সাবেকিয়ানা হিসাবে মণ্ডপকে আমরা মন্দিরের আদলে গড়ে তুললাম । এর ফলে থিমের আর্ট থাকল, সাবেকিয়ানাও থাকল ।"

যোধপুর পার্কের এই পুজো মণ্ডপে বহু মানুষ ভিড় জমিয়েছেন । আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস ছিল । বৃষ্টিও হয়েছে । এর মধ্যেই বহু মানুষ এই মণ্ডপে এসেছেন । অনেকে যেমন ছাতা মাথায় নিয়ে এই মণ্ডপ দর্শন করেছেন তেমনি অনেকে আবার কাকভেজা হয়েও মণ্ডপ দর্শন করেছেন । উৎসবপ্রিয় মানুষ কোনও মতেই মাটি হতে দিতে চান না বাঙালির শ্রেষ্ঠ এই উৎসব ।

Intro:কলকাতা, ৫ অক্টোবর: শেষ বলে কিছু হয় না। যেখানে শেষ, সেখান থেকেই আবার শুরু। যোধপুর পার্ক শারদীয়া উৎসব কমিটির পুজো মণ্ডপের থিম এবার এমনই। এই থিমের সঙ্গে উৎসবপ্রিয় মানুষের আবেগ-ও যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে। শেষ বলে কিছু হয় না, বৃষ্টিও পথ রুখে দিতে পারে না। কেননা, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই বহু মানুষ হাজির হয়েছেন এই মণ্ডপে।



Body:যোধপুর পার্কের পুজো এবার ৬৭ বছরে পড়ল। ফ্লাই অ্যাশ খোদায় করে এই মণ্ডপ সাজানো হয়েছে। এই মণ্ডপে যে প্রতিমা গড়ে তোলা হয়েছে, তার জন্য কোনও রং ব্যবহার করা হয়নি। রঙের বদলে চারকোল দিয়ে প্রতিমার রূপ কষ্টি পাথরের মতো গড়ে তোলা হয়েছে বলে উৎসব কমিটি তরফে জানানো হয়েছে। এই উৎসব কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুমন্ত রায় বলেন, "এবার আমাদের তিন স্থাপত্যের শেষ থেকে শুরু। কোনও স্থাপত্যের শেষ হয় ছয় অথবা মাটি দিয়ে। ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমাদের মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে।" এই মণ্ডপ গড়ে তুলতে সাত মাস সময় লেগেছে। একথা জানিয়ে তিনি বলেন, "ছাই দিয়ে যেখানে একটি মানব জীবন শেষ হয়ে যায় সেখান থেকেই শুরু। আমাদের থিমের মাধ্যমে এটাই মানুষকে বোঝানোর বিষয়, শেষ কিছু নেই, শুরু করুন। শেষ বলে কিছু নেই। যেখানে শেষ হচ্ছে, সেখান থেকেই আবার শুরু করা যায়। এটাই আমাদের মূল বক্তব্য।"



Conclusion:এই পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, "সাবেকিয়ানার মধ্য দিয়েও থিম পুজো করা যায়। ফ্লাই অ্যাশ খোদাই করে আমরা যেমন শিল্পটাকে রাখলাম, তেমন সাবেকিয়ানা হিসাবে মণ্ডপকে আমরা মন্দিরের আদলে গড়ে তুললাম। এর ফলে থিমের আর্ট থাকল, সাবেকিয়ানাও থাকল।" যোধপুর পার্কের এই পুজো মণ্ডপে বহু মানুষ ভিড় জমিয়েছেন। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস ছিল। বৃষ্টিও হয়েছে। এর মধ্যেই বহু মানুষ এই মণ্ডপে এসেছেন। অনেকে যেমন ছাতা মাথায় নিয়ে এই মণ্ডপ দর্শন করেছেন তেমনি অনেকে আবার কাকভেজা হয়ে ও মণ্ডপ দর্শন করেছেন। কেননা, উৎসবপ্রিয় মানুষ কোনও মতেই মাটি হতে দিতে চান না বাঙালির শ্রেষ্ঠ এই উৎসব।
_______




ভিস‍্যুয়াল;
wb_kol_01a_jodhpurpark_puja_porikrama_vis_7203421

বাইট:
wb_kol_01b_jodhpurpark_puja_porikrama_bite_7203421

wb_kol_01c_jodhpurpark_puja_porikrama_bite_7203421

পিটিসি:
wb_kol_01d_jodhpurpark_puja_porikrama_ptc_7203421
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.