ETV Bharat / state

হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শাঁখের মতো বল, ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে বাঁচল প্রাণ - Doctors save life of a patient

ডায়মন্ড হারবারের বাসিন্দা আখতার শেখের মাইট্রাল ভালভ বদলের সময় অবাক হয়ে যান চিকিৎসকরা । তাঁরা দেখেন, হৃদযন্ত্রের একটি চেম্বারের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে 1 সেমি চওড়া ক্যালসিয়ামের একটি স্তর । ওই চেম্বারের দেওয়াল জুড়ে থাকা ক্যালসিয়ামের এই স্তর বলের মতো আকার ধারণ করেছে । এই বল, দেখতে শঙ্খের মতও ।

আখতার শেখ
author img

By

Published : Aug 18, 2019, 10:53 PM IST

কলকাতা, 18 অগাস্ট : শুয়ে থাকতে পারছিলেন না রোগী । সারারাত বসে থাকতে হচ্ছিল । বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তাঁর । এমন সমস্যা নিয়ে এসেছিলেন SSKM হাসপাতালে । এই রোগীকে প্রাণে বাঁচাতে তাঁর হৃদযন্ত্রে দ্রুত অস্ত্রোপচার করে মাইট্রাল ভালভ বদলের সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা । কিন্তু, অস্ত্রোপচারের সময় তাঁরা অবাক হয়ে যান । দেখেন, হৃদযন্ত্রের একটি চেম্বারের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে 1 সেমি চওড়া ক্যালসিয়ামের একটি স্তর । যা বলের মতো আকার ধারণ করেছে । এই বল দেখতে অনেকটা শাঁখের মতো । অবশেষে ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে শাঁখের মতো এই বলটিকে বের করতে সমর্থ হন চিকিৎসকরা । তার পরে বিরল এই ঘটনায় রোগীর ভালভ বদল করে, তাঁকে প্রাণে বাঁচান ।

বছর 40-এর এই রোগীর নাম আখতার শেখ । তিনি ডায়মন্ডহারবারের বাসিন্দা । মাস দুই আগে এসেছিলেন SSKM হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের আউটডোরে । সেখানকার চিকিৎসকরা রোগীকে হাসপাতালের CTVS (কার্ডিওথোরাসিক অ্যান্ড ভাস্কুলার সার্জারি)-এ রেফার করেন । CTVS-এর চিকিৎসকরা দেখেন এই রোগীর হৃদযন্ত্রে দ্রুত অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন রয়েছে । না হলে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব নয় । কারণ, হৃদযন্ত্রে চারটি চেম্বার রয়েছে । দু'টি অট্রিয়াম, দু'টি ভেন্ট্রিকল । বাঁ দিকে অট্রিয়াম এবং ভেন্ট্রিকলের মাঝে মাইট্রাল ভালভ আছে । ক্যালসিয়াম জমে গিয়ে রোগীর ভালভের ফুটো ছোটো হয়ে গেছিল । এ ভাবেই দীর্ঘদিন চলছিল । CTVS-এর চিকিৎসক শুভেন্দু মহাপাত্র বলেন, "অস্ত্রোপচারের সময় আমরা দেখি, এই রোগীর বাঁ দিকের অট্রিয়ামের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে ক্যালসিয়ামের স্তর । এই স্তর 1 সেমি চওড়া । ক্যালসিয়ামের এই স্তর বলের আকার নিয়েছে । দেখতে শাঁখের মতো । পুরো চেম্বার জুড়ে এই ধরনের বল, এটা রেয়ার ।"

heart_rare_operation
হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শাঁখের মতো বল

ভালভের সমস্যা থাকলে চেম্বারে ক্যালসিয়াম জমতে পারে । এ কথা জানিয়ে চিকিৎসক বলেন, "এভাবে ক্যালসিয়ামের এত চওড়া স্তর দেখা যায় না । এটা আলাদা একটি চেম্বার হয়ে গেছিল । ফুসফুস থেকে যে চারটি শিরার মাধ্যমে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত হৃদযন্ত্রে আসে, তা এই চেম্বার অর্থাৎ, ক্যালসিয়ামের এই বলের মধ্যে প্রথমে আসছিল । এই বল থেকে পরে মাইট্রাল ভালভ হয়ে বাঁ দিকের ভেন্ট্রিকলে যাচ্ছিল ।" তিনি আরও বলেন, "অস্ত্রোপচারের আগে আমরা এতটা আন্দাজ করতে পারিনি । ভালভ খারাপ আছে । রোগীর শারীরিক অবস্থা ভালো নয় । অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন, আমরা এটা বুঝেছিলাম ।" বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল রোগীর । এটাকে বলা হয় ক্লাস ফোর উপসর্গ অর্থাৎ, লাস্ট স্টেজ । এ কথা জানিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, "অস্ত্রোপচারের সময় ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে আমরা দেখি । ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে পুরো বের করে, তার পরে ভালভ রিপ্লেসমেন্ট করতে পেরেছি ।"

গত বুধবার, 14 অগাস্ট এই অস্ত্রোপচার করা হয়েছে । এই অস্ত্রোপচার কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, কতটা চ্যালেঞ্জের ছিল SSKM হাসপাতালের CTVS-এর চিকিৎসকদের কাছে? চিকিৎসক শুভেন্দু মহাপাত্র বলেন, "এই কারণে চ্যালেঞ্জের ছিল, চেম্বারের ওয়াল কেটে আমরা দেখি ক্যালসিয়ামের একটি ওয়াল রয়েছে । ক্যালসিয়ামের এই ওয়ালটি এতটাই চওড়া যে আমরা কাটতেও পারছিলাম না । এটা না কাটলে ভালভ রিপ্লেসমেন্টও করা সম্ভব নয় । আমাদের কাছে একটাই আশা ছিল, এই ক্যালসিয়ামের বলটিকে যদি আমরা সরাতে পারি, তা হলেই মাইট্রাল ভালভ বদলাতে পারব । এই রোগীর ক্ষেত্রে এই ভালভ রিপেয়ার করার মতো অবস্থায় ছিল না । এটা বদলাতেই হত ।" তিনি বলেন, "ক্যালসিয়ামের বলটিকে আমরা বের করতে পারব কি না, তা নিয়ে ভয় ছিল । বের করতে গিয়ে হয়তো দেখা গেল বাঁদিকের অট্রিয়াম ছিঁড়ে গেল । ক্যালসিয়ামের বলের সঙ্গে এই চেম্বারের ওয়াল উঠে আসতে পারে, এই ভয়ও ছিল । তবে, বলটিকে গোটা অবস্থায় আমরা বের করতে পেরেছি ।"

ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে গোটা অবস্থায় বের করতে না পারলে ভবিষ্যতে রোগীর পক্ষে ক্ষতিকর হত । শুভেন্দুবাবু বলেন, "ক্যালসিয়ামের টুকরো বা গুঁড়ো এই চেম্বারে থেকে গেলে পরে এই টুকরো বা গুঁড়ো রোগীর ব্রেন সহ গোটা শরীরে চলে যেত । এর জন্য রোগীর শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হত ।" তিনি বলেন, "15-20 বছর ধরে ধীরে ধীরে এভাবে ক্যালসিয়ামের বল তৈরি হয়েছে । মাস দুই আগে এই রোগী এসেছিলেন । তাঁর শ্বাসকষ্ট কমানোর জন্য ওষুধের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ।" কিন্তু ওষুধে কাজ হয়নি । বরং, রোগীর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হতে থাকে ।" চিকিৎসক জানিয়েছেন, পরিশ্রম করলে আগে সমস্যা হত রোগীর । এর পরে রাতে ঘুমের মধ্যে শ্বাসকষ্টের কারণে উঠে পড়তেন তিনি । এর পরে সাধারণ কোনও কাজ করলে সমস্যা হত । শুভেন্দুবাবু বলেন, "এই রোগী যখন আমাদের কাছে আসেন, তখন লাস্ট স্টেজ । শুতেও পারছেন না । সারারাত ধরে বসে থাকতে হচ্ছে । বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছে । বসেও হাঁপাচ্ছেন । অক্সিজেন দিতে হচ্ছে ।" তবে, রোগী এখন ভালো আছেন । তিন-চার দিনের মধ্যেই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হবে বলে আশায় রয়েছেন চিকিৎসকরা ।

চিকিৎসকরা জানান, চেম্বারে এভাবে ক্যালসিয়ামের বল হয়ে যাওয়ার ঘটনা অন্য আর কোথাও হয়েছে কি না, তা তাঁদের জানা নেই । এই ঘটনা বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশের জন্য চেষ্টা করা হবে বলেও জানান তাঁরা ।

কলকাতা, 18 অগাস্ট : শুয়ে থাকতে পারছিলেন না রোগী । সারারাত বসে থাকতে হচ্ছিল । বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তাঁর । এমন সমস্যা নিয়ে এসেছিলেন SSKM হাসপাতালে । এই রোগীকে প্রাণে বাঁচাতে তাঁর হৃদযন্ত্রে দ্রুত অস্ত্রোপচার করে মাইট্রাল ভালভ বদলের সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা । কিন্তু, অস্ত্রোপচারের সময় তাঁরা অবাক হয়ে যান । দেখেন, হৃদযন্ত্রের একটি চেম্বারের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে 1 সেমি চওড়া ক্যালসিয়ামের একটি স্তর । যা বলের মতো আকার ধারণ করেছে । এই বল দেখতে অনেকটা শাঁখের মতো । অবশেষে ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে শাঁখের মতো এই বলটিকে বের করতে সমর্থ হন চিকিৎসকরা । তার পরে বিরল এই ঘটনায় রোগীর ভালভ বদল করে, তাঁকে প্রাণে বাঁচান ।

বছর 40-এর এই রোগীর নাম আখতার শেখ । তিনি ডায়মন্ডহারবারের বাসিন্দা । মাস দুই আগে এসেছিলেন SSKM হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের আউটডোরে । সেখানকার চিকিৎসকরা রোগীকে হাসপাতালের CTVS (কার্ডিওথোরাসিক অ্যান্ড ভাস্কুলার সার্জারি)-এ রেফার করেন । CTVS-এর চিকিৎসকরা দেখেন এই রোগীর হৃদযন্ত্রে দ্রুত অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন রয়েছে । না হলে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব নয় । কারণ, হৃদযন্ত্রে চারটি চেম্বার রয়েছে । দু'টি অট্রিয়াম, দু'টি ভেন্ট্রিকল । বাঁ দিকে অট্রিয়াম এবং ভেন্ট্রিকলের মাঝে মাইট্রাল ভালভ আছে । ক্যালসিয়াম জমে গিয়ে রোগীর ভালভের ফুটো ছোটো হয়ে গেছিল । এ ভাবেই দীর্ঘদিন চলছিল । CTVS-এর চিকিৎসক শুভেন্দু মহাপাত্র বলেন, "অস্ত্রোপচারের সময় আমরা দেখি, এই রোগীর বাঁ দিকের অট্রিয়ামের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে ক্যালসিয়ামের স্তর । এই স্তর 1 সেমি চওড়া । ক্যালসিয়ামের এই স্তর বলের আকার নিয়েছে । দেখতে শাঁখের মতো । পুরো চেম্বার জুড়ে এই ধরনের বল, এটা রেয়ার ।"

heart_rare_operation
হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শাঁখের মতো বল

ভালভের সমস্যা থাকলে চেম্বারে ক্যালসিয়াম জমতে পারে । এ কথা জানিয়ে চিকিৎসক বলেন, "এভাবে ক্যালসিয়ামের এত চওড়া স্তর দেখা যায় না । এটা আলাদা একটি চেম্বার হয়ে গেছিল । ফুসফুস থেকে যে চারটি শিরার মাধ্যমে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত হৃদযন্ত্রে আসে, তা এই চেম্বার অর্থাৎ, ক্যালসিয়ামের এই বলের মধ্যে প্রথমে আসছিল । এই বল থেকে পরে মাইট্রাল ভালভ হয়ে বাঁ দিকের ভেন্ট্রিকলে যাচ্ছিল ।" তিনি আরও বলেন, "অস্ত্রোপচারের আগে আমরা এতটা আন্দাজ করতে পারিনি । ভালভ খারাপ আছে । রোগীর শারীরিক অবস্থা ভালো নয় । অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন, আমরা এটা বুঝেছিলাম ।" বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল রোগীর । এটাকে বলা হয় ক্লাস ফোর উপসর্গ অর্থাৎ, লাস্ট স্টেজ । এ কথা জানিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, "অস্ত্রোপচারের সময় ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে আমরা দেখি । ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে পুরো বের করে, তার পরে ভালভ রিপ্লেসমেন্ট করতে পেরেছি ।"

গত বুধবার, 14 অগাস্ট এই অস্ত্রোপচার করা হয়েছে । এই অস্ত্রোপচার কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, কতটা চ্যালেঞ্জের ছিল SSKM হাসপাতালের CTVS-এর চিকিৎসকদের কাছে? চিকিৎসক শুভেন্দু মহাপাত্র বলেন, "এই কারণে চ্যালেঞ্জের ছিল, চেম্বারের ওয়াল কেটে আমরা দেখি ক্যালসিয়ামের একটি ওয়াল রয়েছে । ক্যালসিয়ামের এই ওয়ালটি এতটাই চওড়া যে আমরা কাটতেও পারছিলাম না । এটা না কাটলে ভালভ রিপ্লেসমেন্টও করা সম্ভব নয় । আমাদের কাছে একটাই আশা ছিল, এই ক্যালসিয়ামের বলটিকে যদি আমরা সরাতে পারি, তা হলেই মাইট্রাল ভালভ বদলাতে পারব । এই রোগীর ক্ষেত্রে এই ভালভ রিপেয়ার করার মতো অবস্থায় ছিল না । এটা বদলাতেই হত ।" তিনি বলেন, "ক্যালসিয়ামের বলটিকে আমরা বের করতে পারব কি না, তা নিয়ে ভয় ছিল । বের করতে গিয়ে হয়তো দেখা গেল বাঁদিকের অট্রিয়াম ছিঁড়ে গেল । ক্যালসিয়ামের বলের সঙ্গে এই চেম্বারের ওয়াল উঠে আসতে পারে, এই ভয়ও ছিল । তবে, বলটিকে গোটা অবস্থায় আমরা বের করতে পেরেছি ।"

ক্যালসিয়ামের এই বলটিকে গোটা অবস্থায় বের করতে না পারলে ভবিষ্যতে রোগীর পক্ষে ক্ষতিকর হত । শুভেন্দুবাবু বলেন, "ক্যালসিয়ামের টুকরো বা গুঁড়ো এই চেম্বারে থেকে গেলে পরে এই টুকরো বা গুঁড়ো রোগীর ব্রেন সহ গোটা শরীরে চলে যেত । এর জন্য রোগীর শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হত ।" তিনি বলেন, "15-20 বছর ধরে ধীরে ধীরে এভাবে ক্যালসিয়ামের বল তৈরি হয়েছে । মাস দুই আগে এই রোগী এসেছিলেন । তাঁর শ্বাসকষ্ট কমানোর জন্য ওষুধের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ।" কিন্তু ওষুধে কাজ হয়নি । বরং, রোগীর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হতে থাকে ।" চিকিৎসক জানিয়েছেন, পরিশ্রম করলে আগে সমস্যা হত রোগীর । এর পরে রাতে ঘুমের মধ্যে শ্বাসকষ্টের কারণে উঠে পড়তেন তিনি । এর পরে সাধারণ কোনও কাজ করলে সমস্যা হত । শুভেন্দুবাবু বলেন, "এই রোগী যখন আমাদের কাছে আসেন, তখন লাস্ট স্টেজ । শুতেও পারছেন না । সারারাত ধরে বসে থাকতে হচ্ছে । বসে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছে । বসেও হাঁপাচ্ছেন । অক্সিজেন দিতে হচ্ছে ।" তবে, রোগী এখন ভালো আছেন । তিন-চার দিনের মধ্যেই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হবে বলে আশায় রয়েছেন চিকিৎসকরা ।

চিকিৎসকরা জানান, চেম্বারে এভাবে ক্যালসিয়ামের বল হয়ে যাওয়ার ঘটনা অন্য আর কোথাও হয়েছে কি না, তা তাঁদের জানা নেই । এই ঘটনা বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশের জন্য চেষ্টা করা হবে বলেও জানান তাঁরা ।

Intro:হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শঙ্খের মতো বল, বিরল ঘটনায় ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে বাঁচল প্রাণ

RAP-এ পাঠানো EXCLUSIVE এই কপির জন্য ছবি:

wb_kol_01b_heart_rare_operation_pg_pic_7203421
রোগীর ছবি
এবং,
wb_kol_01c_heart_rare_operation_pg_pic_7203421
থেকে
wb_kol_01f_heart_rare_operation_pg_pic_7203421
শঙ্খের মতো দেখতে বল

Body:হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শঙ্খের মতো বল, বিরল ঘটনায় ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে বাঁচল প্রাণConclusion:হৃদযন্ত্রের চেম্বারজুড়ে শঙ্খের মতো বল, বিরল ঘটনায় ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে বাঁচল প্রাণ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.