ETV Bharat / state

আলিপুরে গৃহবধূর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার - আলিপুরে গৃহবধুর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার

এক বছরের মাথায় আলিপুরের ডিএল খান রোডের এক বহুতলের নীচ থেকে উদ্ধার হল এক মহিলার মৃতদেহ ৷ কলকাতা পুলিশে মৃতার পরিবার অভিযোগ দায়ের করলেও পরে লালবাজারের হাতে তদন্তভার চলে যায় ৷ যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি ৷

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
author img

By

Published : Mar 3, 2021, 7:13 PM IST

কলকাতা, 3 মার্চ : বিয়ে হয়েছিল বছরখানের আগে ৷ ব্যবসায়ী পরিবারে ৷ কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করল কলকাতা পুলিশ ৷ মৃতার নাম রসিকা জৈন ৷ আলিপুর থানার অন্তর্গত ডিএল খান রোডের একটি আবাসনের নীচ থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয় ৷ পরে কলকাতা পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার চলে যায় লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগের হাতে ৷

16 ই ফেব্রুয়ারির রাত ৷ আলিপুরের একটি আবাসনের নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় এক মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখে আবসনেরই এক বাসিন্দা ৷ মাথা দিয়ে গলগল করে রক্ত বেরাতে দেখে ঘাবড়ে গিয়ে চিৎকার করতে থাকে সে ৷ তার চিৎকারের জেরে ছুটে আসে আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা ৷ পরে খবর দেওয়া হয় কলকাতা পুলিশে ৷ পুলিশ এসে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায় ৷

রসিকার পরিবার 16 তারিখ রাতেই রসিকার শ্বশুরবাড়ির বিরূদ্ধে কলকাতা পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ৷ পরিবারের দাবি, ব্যবসায়ী পরিবারে বিয়ে হলেও সুখী ছিল না তাদের মেয়ে ৷ জামাই কুশল জৈন মাদকাসক্ত ৷ নিত্যদিন শ্বশুরবাড়িতে ঝামেলা লেগে থাকত ৷ মানসিক ও শারীরিকভাবেও নির্যাতন চলত ৷ আর তার জেরেই রসিকাকে ধাক্কা মেরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে ৷

আরও পড়ুন : ডোমজুড়ে বোমাবাজি, গ্রেফতার 8

অন্যদিকে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে অন্য কথা ৷ খুন না ৷ অসাবধানতার বশেই ছাদ থেকে পা পিছলে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে মহিলার ৷ কিন্তু তা মানতে নারাজ মৃতার পরিবার ৷

এদিন ফের লালবাজারের মহিলা আধিকারিকরা ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিবারের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ৷ যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি ৷ কলকাতা পুলিশ এ বিষয়ে কোনও মুখও খোলেনি ৷

কলকাতা, 3 মার্চ : বিয়ে হয়েছিল বছরখানের আগে ৷ ব্যবসায়ী পরিবারে ৷ কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করল কলকাতা পুলিশ ৷ মৃতার নাম রসিকা জৈন ৷ আলিপুর থানার অন্তর্গত ডিএল খান রোডের একটি আবাসনের নীচ থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয় ৷ পরে কলকাতা পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার চলে যায় লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগের হাতে ৷

16 ই ফেব্রুয়ারির রাত ৷ আলিপুরের একটি আবাসনের নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় এক মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখে আবসনেরই এক বাসিন্দা ৷ মাথা দিয়ে গলগল করে রক্ত বেরাতে দেখে ঘাবড়ে গিয়ে চিৎকার করতে থাকে সে ৷ তার চিৎকারের জেরে ছুটে আসে আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা ৷ পরে খবর দেওয়া হয় কলকাতা পুলিশে ৷ পুলিশ এসে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায় ৷

রসিকার পরিবার 16 তারিখ রাতেই রসিকার শ্বশুরবাড়ির বিরূদ্ধে কলকাতা পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ৷ পরিবারের দাবি, ব্যবসায়ী পরিবারে বিয়ে হলেও সুখী ছিল না তাদের মেয়ে ৷ জামাই কুশল জৈন মাদকাসক্ত ৷ নিত্যদিন শ্বশুরবাড়িতে ঝামেলা লেগে থাকত ৷ মানসিক ও শারীরিকভাবেও নির্যাতন চলত ৷ আর তার জেরেই রসিকাকে ধাক্কা মেরে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে ৷

আরও পড়ুন : ডোমজুড়ে বোমাবাজি, গ্রেফতার 8

অন্যদিকে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে অন্য কথা ৷ খুন না ৷ অসাবধানতার বশেই ছাদ থেকে পা পিছলে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে মহিলার ৷ কিন্তু তা মানতে নারাজ মৃতার পরিবার ৷

এদিন ফের লালবাজারের মহিলা আধিকারিকরা ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিবারের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ৷ যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি ৷ কলকাতা পুলিশ এ বিষয়ে কোনও মুখও খোলেনি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.