ETV Bharat / state

Inspection at Kolkata Metro: মেট্রোর গ্রিন লাইন পরিদর্শনে সিআরএস - Kolkata Metro

East-West Metro: যান্ত্রিক বিষয়গুলি ছাড়াও অন্য পরিষেবাগুলিও খতিয়ে দেখেন তিনি। সেন্ট্রাল পার্ক থেকে মেট্রোয় চড়ে সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত যান এবং সেখান থেকে আবারও সেন্ট্রাল পার্ক পর্যন্ত ফিরে এসে পরিদর্শন করেন।

Kolkata Metro
গ্রিন লাইন পরিদর্শনে সিআরএস
author img

By

Published : Jul 29, 2023, 6:57 AM IST

কলকাতা, 29 জুলাই: ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সেন্ট্রাল পার্ক মেট্রো ডিপো এবং স্টেশনের পরিদর্শনে এলেন নর্থ ফ্রন্টিয়ার সার্কেলের কমিশনার ওফ রেলওয়ে সেফটি শুভময় মিত্র। পাশাপাশি গ্রিন লাইনের সেন্ট্রাল পার্ক স্টেশনেরও পরিদর্শন করেন তিনি ৷ শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয় পরিদর্শন।

যান্ত্রিক বিষয়গুলি ছাড়াও অন্য পরিষেবাগুলিও খতিয়ে দেখেন। একে একে কন্ট্রোল প্যানেল, অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টার বা ওসিসি, এএফসিপিসি গেট, টিকিট ব্যবস্থা, এসকালেটর, লিফট, সাইনেজ বোর্ড, অগ্নি নির্ধারণ ও নির্বাপণ ব্যবস্থা, ট্র্যকের সবকটি পয়েন্ট, ট্র্যাক, যাত্রী সুরক্ষা-সহ যাত্রী স্বাচ্ছন্দের সমস্ত দিকগুলি খতিয়ে দেখেন তিনি। প্রথমে সেন্ট্রাল পার্ক থেকে মেট্রোয় চড়ে তিনি সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত যান। সেখান থেকে আবার সেন্ট্রাল পার্ক পর্যন্ত ফিরে আসেন।

প্রসঙ্গত, সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে শিয়ালদা পর্যন্ত যাতায়াত করে মেট্রো। বাকি অংশের পরিষেবা চালু হয়ে গেলে হুগলি নদীর নীচ দিয়ে শহর কলকাতা যুক্ত হয়ে যাবে হাওড়ার সঙ্গে। হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রোর যেই অংশটি চলে গিয়েছে, তার যাত্রাপথ হল প্রায় 520 মিটার। মেট্রোরেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গ্রিন লাইনে পরিষেবা শুরু হওয়ার পর এই দূরত্ব মাত্র 45 সেকেন্ডের মধ্যে সম্পূর্ণ করা হবে।

আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রো চালু করতে বদ্ধপরিকর কর্তৃপক্ষ, নিয়মিতভাবে চলছে মহড়া

গ্রিন লাইনে তৈরি হয়ে গিয়েছে রাজ্যের এই মেট্রোটি যা দেশের প্রথম মেট্রো পরিষেবা হিসেবে নদীর নীচ দিয়ে দৌড়বে। পাতালরেল পথে যুক্ত হবে দু'টি শহর, কলকাতা ও হাওড়া। ইস্ট এবং ওয়েস্ট বাউন্ড দু'টি টানেল। এক একটি 520 মিটার লম্বা। ঠিক হাওড়া ব্রিজের পাশ দিয়ে পাশাপাশি ছুটে গিয়েছে এই দু'টি টানেল যা যুক্ত করেছে হাওড়া এবং কলকাতাকে।

2008 সালে প্রথম এই প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে চলে ডিজাইনিংয়ের কাজ। তারপরে শুরু হয় নির্মাণের কাজ। মাঝে বউবাজার অংশে বিপর্যয়ের জন্য থমকে গিয়েছিল কাজ। তখন এই টানেল ইস্ট-ওয়েস্ট হয়ে উঠতে পারবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন চিহ্ন উঠেছিল। তবে স্মার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিদেশি ইঞ্জিনিয়ারদের সাহায্যের ফলে সেই সমস্যা অতিক্রম করে এগিয়েছে কাজ। এবার মোটামুটি প্রস্তুত হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত। 7 মাস ধরে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা চলবে। সিগন্যালিংয়েরও কাজ চলবে ৷ তারপরই এসপ্ল্যানেড, মহাকরণ, হাওড়া এবং হাওড়া ময়দান স্টেশন খুলে দেওয়া হবে সাধারণ যাত্রীদের জন্য।

আরও পড়ুন: যাতায়াতের পথে কুরিয়ার পরিষেবা, শিয়ালদা মেট্রো স্টেশনে নয়া কাউন্টার

কলকাতা, 29 জুলাই: ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সেন্ট্রাল পার্ক মেট্রো ডিপো এবং স্টেশনের পরিদর্শনে এলেন নর্থ ফ্রন্টিয়ার সার্কেলের কমিশনার ওফ রেলওয়ে সেফটি শুভময় মিত্র। পাশাপাশি গ্রিন লাইনের সেন্ট্রাল পার্ক স্টেশনেরও পরিদর্শন করেন তিনি ৷ শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয় পরিদর্শন।

যান্ত্রিক বিষয়গুলি ছাড়াও অন্য পরিষেবাগুলিও খতিয়ে দেখেন। একে একে কন্ট্রোল প্যানেল, অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টার বা ওসিসি, এএফসিপিসি গেট, টিকিট ব্যবস্থা, এসকালেটর, লিফট, সাইনেজ বোর্ড, অগ্নি নির্ধারণ ও নির্বাপণ ব্যবস্থা, ট্র্যকের সবকটি পয়েন্ট, ট্র্যাক, যাত্রী সুরক্ষা-সহ যাত্রী স্বাচ্ছন্দের সমস্ত দিকগুলি খতিয়ে দেখেন তিনি। প্রথমে সেন্ট্রাল পার্ক থেকে মেট্রোয় চড়ে তিনি সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত যান। সেখান থেকে আবার সেন্ট্রাল পার্ক পর্যন্ত ফিরে আসেন।

প্রসঙ্গত, সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে শিয়ালদা পর্যন্ত যাতায়াত করে মেট্রো। বাকি অংশের পরিষেবা চালু হয়ে গেলে হুগলি নদীর নীচ দিয়ে শহর কলকাতা যুক্ত হয়ে যাবে হাওড়ার সঙ্গে। হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রোর যেই অংশটি চলে গিয়েছে, তার যাত্রাপথ হল প্রায় 520 মিটার। মেট্রোরেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গ্রিন লাইনে পরিষেবা শুরু হওয়ার পর এই দূরত্ব মাত্র 45 সেকেন্ডের মধ্যে সম্পূর্ণ করা হবে।

আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রো চালু করতে বদ্ধপরিকর কর্তৃপক্ষ, নিয়মিতভাবে চলছে মহড়া

গ্রিন লাইনে তৈরি হয়ে গিয়েছে রাজ্যের এই মেট্রোটি যা দেশের প্রথম মেট্রো পরিষেবা হিসেবে নদীর নীচ দিয়ে দৌড়বে। পাতালরেল পথে যুক্ত হবে দু'টি শহর, কলকাতা ও হাওড়া। ইস্ট এবং ওয়েস্ট বাউন্ড দু'টি টানেল। এক একটি 520 মিটার লম্বা। ঠিক হাওড়া ব্রিজের পাশ দিয়ে পাশাপাশি ছুটে গিয়েছে এই দু'টি টানেল যা যুক্ত করেছে হাওড়া এবং কলকাতাকে।

2008 সালে প্রথম এই প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে চলে ডিজাইনিংয়ের কাজ। তারপরে শুরু হয় নির্মাণের কাজ। মাঝে বউবাজার অংশে বিপর্যয়ের জন্য থমকে গিয়েছিল কাজ। তখন এই টানেল ইস্ট-ওয়েস্ট হয়ে উঠতে পারবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন চিহ্ন উঠেছিল। তবে স্মার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিদেশি ইঞ্জিনিয়ারদের সাহায্যের ফলে সেই সমস্যা অতিক্রম করে এগিয়েছে কাজ। এবার মোটামুটি প্রস্তুত হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত। 7 মাস ধরে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা চলবে। সিগন্যালিংয়েরও কাজ চলবে ৷ তারপরই এসপ্ল্যানেড, মহাকরণ, হাওড়া এবং হাওড়া ময়দান স্টেশন খুলে দেওয়া হবে সাধারণ যাত্রীদের জন্য।

আরও পড়ুন: যাতায়াতের পথে কুরিয়ার পরিষেবা, শিয়ালদা মেট্রো স্টেশনে নয়া কাউন্টার

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.