কলকাতা, 11 অগস্ট: কেন্দ্রীয় আধাসেনায় (বিএসএফ, সিআরপিএফ) পশ্চিমবঙ্গ কোটার চাকরিতে উত্তর প্রদেশ, বিহারের বহিরাগতরা ভুয়ো ও জাল ডোমিসাইল শংসাপত্র দিয়ে ঢুকছে ৷ পশ্চিমবঙ্গ কোটায় প্রায় ছয় হাজার জন এমন জাল শংসাপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছে বলে অভিযোগ ৷ আর সেই সেই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করল বাংলা পক্ষ।
বাংলা পক্ষের তরফে গর্গ চট্টোপাধ্যায় শুক্রবার বলেন, "কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীতে অর্থাৎ সিআইএসএফ, বিএসএফ, সিআরপিএফ-এ পশ্চিমবঙ্গ কোটায় প্রায় ছয় হাজার চাকরি রয়েছে। এই পদে বিহার, উত্তর প্রদেশের ছেলেরা ভুয়ো শংসাপত্র বানিয়ে চাকরিতে ঢুকছে।" এই ঘটনার বিরুদ্ধে রাজ্যের একাধিক থানায় এফাআইআর দায়ের হয়েছে বলেও জানান তিনি। এবার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করল বাংলা পক্ষ সংগঠন ৷ অসমে এই ধরণের মামলার পরই নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই উদাহরণ টেনে এ রাজ্যেও ঠিক একই রকমভাবে নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার আবেদন হাইকোর্টের কাছে জানানো হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। পাশাপাশি গোটা ঘটনার সিআইডি তদন্তের আর্জিও জানানো হয়েছে মামলাকারীদের তরফে।
আরও পড়ুন: কলকাতা হাইকোর্টের 3 বিচারপতির বদলি , আসছেন নতুন 2
কয়েক মাস আগে বিষ্ণু চৌধুরী নামে এক ব্যাক্তি কলকাতা হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন ৷ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বাহিনীরই কিছু আধিকারিক বিপুল অর্থের বিনিময়ে ভিন রাজ্যের নাগরিকদের ভুয়ো শংসাপত্র বানিয়ে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। এমনকী পাকিস্তানি নাগরিককেও এইভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ করেন। সেই ব্যাপারে সিআইডি তদন্ত করে পাকিস্তানি নাগরিকের বিষয়টি খারিজ করে দিয়েছে বটে। তবে বেআইনি নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে আরও তদন্তের কথা জানিয়েছে সিআইডি। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত কয়েকদিন আগে এই বিষয়ে সিবিআইকে এফআইয়ার দায়ের করে তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসাবে আদালতের পর্যবেক্ষণ, সেনা বাহিনীর মতো জায়গায় ভুয়ো নিয়োগের অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর বলেই মনে করেছে আদালত।
PIL in Cal HC: আধাসেনায় ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে বাংলার চাকরি কাড়ছে ভিন রাজ্যের নাগরিক, হাইকোর্টে দায়ের মামলা
কেন্দ্রীয় আধাসেনায় ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে বাংলার চাকরি কাড়ছে ভিন রাজ্যের নাগরিক ৷ হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা ৷ বাংলা পক্ষের তরফে গর্গ চট্টোপাধ্যায় জানান, এই ঘটনার বিরুদ্ধে রাজ্যের একাধিক থানায় ইতিমধ্যেই এফাআইআর দায়ের হয়েছে ৷
কলকাতা, 11 অগস্ট: কেন্দ্রীয় আধাসেনায় (বিএসএফ, সিআরপিএফ) পশ্চিমবঙ্গ কোটার চাকরিতে উত্তর প্রদেশ, বিহারের বহিরাগতরা ভুয়ো ও জাল ডোমিসাইল শংসাপত্র দিয়ে ঢুকছে ৷ পশ্চিমবঙ্গ কোটায় প্রায় ছয় হাজার জন এমন জাল শংসাপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছে বলে অভিযোগ ৷ আর সেই সেই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করল বাংলা পক্ষ।
বাংলা পক্ষের তরফে গর্গ চট্টোপাধ্যায় শুক্রবার বলেন, "কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীতে অর্থাৎ সিআইএসএফ, বিএসএফ, সিআরপিএফ-এ পশ্চিমবঙ্গ কোটায় প্রায় ছয় হাজার চাকরি রয়েছে। এই পদে বিহার, উত্তর প্রদেশের ছেলেরা ভুয়ো শংসাপত্র বানিয়ে চাকরিতে ঢুকছে।" এই ঘটনার বিরুদ্ধে রাজ্যের একাধিক থানায় এফাআইআর দায়ের হয়েছে বলেও জানান তিনি। এবার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করল বাংলা পক্ষ সংগঠন ৷ অসমে এই ধরণের মামলার পরই নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই উদাহরণ টেনে এ রাজ্যেও ঠিক একই রকমভাবে নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার আবেদন হাইকোর্টের কাছে জানানো হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। পাশাপাশি গোটা ঘটনার সিআইডি তদন্তের আর্জিও জানানো হয়েছে মামলাকারীদের তরফে।
আরও পড়ুন: কলকাতা হাইকোর্টের 3 বিচারপতির বদলি , আসছেন নতুন 2
কয়েক মাস আগে বিষ্ণু চৌধুরী নামে এক ব্যাক্তি কলকাতা হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন ৷ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বাহিনীরই কিছু আধিকারিক বিপুল অর্থের বিনিময়ে ভিন রাজ্যের নাগরিকদের ভুয়ো শংসাপত্র বানিয়ে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। এমনকী পাকিস্তানি নাগরিককেও এইভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ করেন। সেই ব্যাপারে সিআইডি তদন্ত করে পাকিস্তানি নাগরিকের বিষয়টি খারিজ করে দিয়েছে বটে। তবে বেআইনি নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে আরও তদন্তের কথা জানিয়েছে সিআইডি। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত কয়েকদিন আগে এই বিষয়ে সিবিআইকে এফআইয়ার দায়ের করে তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসাবে আদালতের পর্যবেক্ষণ, সেনা বাহিনীর মতো জায়গায় ভুয়ো নিয়োগের অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর বলেই মনে করেছে আদালত।