ETV Bharat / state

Calcutta High Court : বেসরকারি স্কুলের বিস্তারিত তথ্য শিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইটে আপলোড করার নির্দেশ হাইকোর্টের

Cal HC on Private Schools:রাজ্যে যত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তাদের বিস্তারিত তথ্য রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইটে আপলোড করার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট ৷ সিবিএসই, আইসিএসই ও ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ডের আওতায় রাজ্যে যত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তাদের সমস্ত বিস্তারিত তথ্য শিক্ষা দফতরের কমিশনারকে 15 দিনের মধ্যে আপলোড করতে হবে ওয়েবসাইটে।

Etv Bharat
হাইকোর্ট
author img

By

Published : Aug 17, 2023, 4:10 PM IST

কলকাতা, 17 অগস্ট: সিবিএসই, আইসিএসই ও ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ডের অধীন রাজ্যে যত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তাদের সমস্ত বিস্তারিত তথ্য
শিক্ষা দফতরের কমিশনারকে 15 দিনের মধ্যে আপলোড করতে হবে ওয়েবসাইটে। বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার শুনানিতে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর পর্যবেক্ষণ, "রাজ্যকে নজরদারি রাখতেই হবে এইসব স্কুলগুলো সম্পর্কে।" একই সঙ্গে বিচারপতি জনিয়েছেন, কোন স্কুলগুলি কর্পোরেট চালায় আর কোনগুলি লোকাল মালিক সেই সব খোঁজও রাখতে হবে শিক্ষা দফতরকে। বিচারপতি মন্তব্য করেন, "মন্তেস্বরি স্কুল সম্পর্কেও খোঁজ রাখতে হবে। ন্যুনতম কন্ট্রোল থাকবে না, এটা হতে পারে না।"

অন্যদিকে, এদিন শুনানিতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, সিবিএসসই ও আইসিএসই বোর্ডের স্কুলের সংখ্যা কত এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ডের অধীনে কত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তার তালিকা তৈরী করা হচ্ছে। পাশাপাশি, বেসরকারি স্কুলের ফি নেওয়ার উপর রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিল ইতিমধ্যেই তৈরী হয়েছে শুধু তাই নয়, যা ক্যাবিনেটেও পাশ হয়েছে বলেও আদালতে জানায় রাজ্য। তবে বিল অনুমোদনের জন্য রাজ্যপালের কাছে রয়েছে। এরপরই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু তিনটি বোর্ডের স্কুলের তালিকা শিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন। 31 অগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিআইডির রিপোর্টে অসন্তুষ্ট বিচারপতি! 'অনিমেষ তিওয়ারিদের' খুঁজতে কমিটি গড়ল আদালত
গত 31 জুলাই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বেসরকারি স্কুলগুলির ফি নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তুলছিলেন। ফি কতটা বৃদ্ধি পাবে, কখন বৃদ্ধি পাবে সে বিষয়ে রাজ্যের কোনও নজরদারি আছে কি না, তাও জানতে চেয়েছিলেন ৷ এ ব্যাপারে রাজ্যের হলফনামাও তলব করেছিলেন তিনি। বিচারপতি বলেছিলেন, "অন্যান্য রাজ্যে দেখেছি বেসরকারি স্কুলগুলোর ফি নেওয়া নিয়ে রাজ্যের নিজস্ব আইন আছে। এ রাজ্যে কী এই ধরণের কোনও গভর্নিং বডি আছে, যারা ফি কতটা বাড়ানো হবে সেটা দেখে? শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে। এ বিষয়ে রাজ্য কি কিছু প্রস্তাব দিয়েছে ?" ফি স্ট্রাকচার কী হবে সেটা নিয়ে কেন গাইডলাইন নেই, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

কলকাতা, 17 অগস্ট: সিবিএসই, আইসিএসই ও ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ডের অধীন রাজ্যে যত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তাদের সমস্ত বিস্তারিত তথ্য
শিক্ষা দফতরের কমিশনারকে 15 দিনের মধ্যে আপলোড করতে হবে ওয়েবসাইটে। বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার শুনানিতে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর পর্যবেক্ষণ, "রাজ্যকে নজরদারি রাখতেই হবে এইসব স্কুলগুলো সম্পর্কে।" একই সঙ্গে বিচারপতি জনিয়েছেন, কোন স্কুলগুলি কর্পোরেট চালায় আর কোনগুলি লোকাল মালিক সেই সব খোঁজও রাখতে হবে শিক্ষা দফতরকে। বিচারপতি মন্তব্য করেন, "মন্তেস্বরি স্কুল সম্পর্কেও খোঁজ রাখতে হবে। ন্যুনতম কন্ট্রোল থাকবে না, এটা হতে পারে না।"

অন্যদিকে, এদিন শুনানিতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, সিবিএসসই ও আইসিএসই বোর্ডের স্কুলের সংখ্যা কত এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ডের অধীনে কত বেসরকারি স্কুল রয়েছে তার তালিকা তৈরী করা হচ্ছে। পাশাপাশি, বেসরকারি স্কুলের ফি নেওয়ার উপর রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিল ইতিমধ্যেই তৈরী হয়েছে শুধু তাই নয়, যা ক্যাবিনেটেও পাশ হয়েছে বলেও আদালতে জানায় রাজ্য। তবে বিল অনুমোদনের জন্য রাজ্যপালের কাছে রয়েছে। এরপরই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু তিনটি বোর্ডের স্কুলের তালিকা শিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন। 31 অগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিআইডির রিপোর্টে অসন্তুষ্ট বিচারপতি! 'অনিমেষ তিওয়ারিদের' খুঁজতে কমিটি গড়ল আদালত
গত 31 জুলাই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বেসরকারি স্কুলগুলির ফি নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তুলছিলেন। ফি কতটা বৃদ্ধি পাবে, কখন বৃদ্ধি পাবে সে বিষয়ে রাজ্যের কোনও নজরদারি আছে কি না, তাও জানতে চেয়েছিলেন ৷ এ ব্যাপারে রাজ্যের হলফনামাও তলব করেছিলেন তিনি। বিচারপতি বলেছিলেন, "অন্যান্য রাজ্যে দেখেছি বেসরকারি স্কুলগুলোর ফি নেওয়া নিয়ে রাজ্যের নিজস্ব আইন আছে। এ রাজ্যে কী এই ধরণের কোনও গভর্নিং বডি আছে, যারা ফি কতটা বাড়ানো হবে সেটা দেখে? শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে। এ বিষয়ে রাজ্য কি কিছু প্রস্তাব দিয়েছে ?" ফি স্ট্রাকচার কী হবে সেটা নিয়ে কেন গাইডলাইন নেই, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.