কলকাতা, 9 জুন : টানা 70 দিন বন্ধ ছিল অ্যাপ ক্যাব পরিষেবা। তবুও যেসব চালকরা জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের থেকে সংস্থাগুলি 25 শতাংশে কমিশন কেটেছে বলে অভিযোগ মালিকদের।
চরম আর্থিক অভাবের মধ্যে পড়েছেন হাজার হাজার মালিক ও চালক তবু মানবিকতা দেখায়নি সংস্থাগুলি। তাই সোমবার দেশ জুড়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মধ্যে দিয়ে মালিক ও চালকরা তাঁদের দাবিগুলি তুলে ধরেন। লকডাউনের এই দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল গণপরিবহন। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবায় চলা ছাড়া বন্ধ ছিল অধিকাংশ অ্যাপ ক্যাব। সংসার চালাবার তাগিদে এঁরা অনেকেই পেশা পরিবর্তণ করে কেউ মুড়ি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন, কেউ ছাতু বিক্রি করছেন ও কেউ আবার সবজি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল অনলাইন ক্যাব অপারেটরদের সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রনীল বন্দোপাধ্যায় বলেন যে, " আমাদের দাবি যে চালক ও মালিকরা এই চরম পরিস্থিতিতে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারেন তাই সংস্থার তরফে সব চালকদের এককালীন 10,000 টাকা দেওয়া হোক। এই সময় আমরা সংস্থাগুলির থেকে কোনও রকম সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়নি। আজ এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সারা দেশজুড়ে হচ্ছে। এরপরও যদি সংস্থাগুলি আমাদের দিকে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে দেন তাহলে অগত্যা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে যেতে বাধ্য হব আমরা।"
আর্থিক অনটনে দিন কাটছে ক্যাবচালকদের
শুরু হল ক্যাব পরিষেবা । কিন্তু জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের থেকে সংস্থাগুলি 25 শতাংশে কমিশন কেটেছে বলে অভিযোগ মালিকদের।
কলকাতা, 9 জুন : টানা 70 দিন বন্ধ ছিল অ্যাপ ক্যাব পরিষেবা। তবুও যেসব চালকরা জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের থেকে সংস্থাগুলি 25 শতাংশে কমিশন কেটেছে বলে অভিযোগ মালিকদের।
চরম আর্থিক অভাবের মধ্যে পড়েছেন হাজার হাজার মালিক ও চালক তবু মানবিকতা দেখায়নি সংস্থাগুলি। তাই সোমবার দেশ জুড়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মধ্যে দিয়ে মালিক ও চালকরা তাঁদের দাবিগুলি তুলে ধরেন। লকডাউনের এই দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল গণপরিবহন। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবায় চলা ছাড়া বন্ধ ছিল অধিকাংশ অ্যাপ ক্যাব। সংসার চালাবার তাগিদে এঁরা অনেকেই পেশা পরিবর্তণ করে কেউ মুড়ি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন, কেউ ছাতু বিক্রি করছেন ও কেউ আবার সবজি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল অনলাইন ক্যাব অপারেটরদের সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রনীল বন্দোপাধ্যায় বলেন যে, " আমাদের দাবি যে চালক ও মালিকরা এই চরম পরিস্থিতিতে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারেন তাই সংস্থার তরফে সব চালকদের এককালীন 10,000 টাকা দেওয়া হোক। এই সময় আমরা সংস্থাগুলির থেকে কোনও রকম সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়নি। আজ এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সারা দেশজুড়ে হচ্ছে। এরপরও যদি সংস্থাগুলি আমাদের দিকে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে দেন তাহলে অগত্যা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে যেতে বাধ্য হব আমরা।"