কলকাতা, 4 সেপ্টেম্বর : সরকারিভাবে বাংলাদেশ পাঠাচ্ছে না ইলিশ। অথচ এপার বাংলায় তার চাহিদা তুঙ্গে। বর্ষায় রুপালি শস্যের বেআইনিভাবে জোগান দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত। তবে আরও একবার সেই চেষ্টা রুখে দিল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। উদ্ধার হয়েছে 200 কেজি ইলিশ। যার বাজারমূল্য 2 লাখ 40 হাজার টাকা।
তিস্তার জলবণ্টন বিতর্কের জেরে এদেশে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করেছে হাসিনা সরকার। সেটা 2012 সালের 30 শে জুলাই। 2015 সালে মমতা বন্দোপাধ্যায় বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। পরে তিনি রাজ্য বিধানসভায় বলেছিলেন, "বাংলাদেশকে আমরা তিস্তার জল দিতে পারিনি। তাই ওরা আমাদের ইলিশ মাছ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।" অবশ্য গত বছর দুর্গা পুজোর সময় কলকাতায় 500 টন ইলিশ পাঠানোর সিদ্ধান্তে ছাড়পত্র দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু সেই শেষ। তারপর আর সরকারিভাবে সেদেশের ইলিশ পশ্চিমবঙ্গে আসেনি। অথচ বাংলাদেশের ইলিশের চাহিদা পশ্চিমবঙ্গে প্রবল। সেই সূত্রেই গত রাতে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে 4-5 জন পাচারকারী বাংলাদেশী ইলিশ ভারতে ঢোকানোর চেষ্টা করছিল। বিষয়টি নজরে আসে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের। পেট্রাপোল সীমান্ত লাগোয়া কালিয়ানি BOP-র এই অংশটিতে প্রচুর জলা জমি রয়েছে। সেখান থেকে ইলিশ পাচারের চেষ্টা চলছিল। জওয়ানেরা তাদের ধরার চেষ্টা করলে ইলিশ ফেলে পালায় পাচারকারীরা।
BSF সূত্রে খবর মোট 200 কেজি ইলিশ উদ্ধার করা হয়েছে। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত সীমান্তে 2800 কেজি ইলিশ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে পাচারের ছক বানচাল, উদ্ধার 200 কেজি ইলিশ
গত রাতে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া কালিয়ানি BOP-র জলা জমি দিয়ে ইলিশ পাচারের ছক বানচাল করল BSF ৷
কলকাতা, 4 সেপ্টেম্বর : সরকারিভাবে বাংলাদেশ পাঠাচ্ছে না ইলিশ। অথচ এপার বাংলায় তার চাহিদা তুঙ্গে। বর্ষায় রুপালি শস্যের বেআইনিভাবে জোগান দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত। তবে আরও একবার সেই চেষ্টা রুখে দিল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। উদ্ধার হয়েছে 200 কেজি ইলিশ। যার বাজারমূল্য 2 লাখ 40 হাজার টাকা।
তিস্তার জলবণ্টন বিতর্কের জেরে এদেশে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করেছে হাসিনা সরকার। সেটা 2012 সালের 30 শে জুলাই। 2015 সালে মমতা বন্দোপাধ্যায় বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। পরে তিনি রাজ্য বিধানসভায় বলেছিলেন, "বাংলাদেশকে আমরা তিস্তার জল দিতে পারিনি। তাই ওরা আমাদের ইলিশ মাছ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।" অবশ্য গত বছর দুর্গা পুজোর সময় কলকাতায় 500 টন ইলিশ পাঠানোর সিদ্ধান্তে ছাড়পত্র দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু সেই শেষ। তারপর আর সরকারিভাবে সেদেশের ইলিশ পশ্চিমবঙ্গে আসেনি। অথচ বাংলাদেশের ইলিশের চাহিদা পশ্চিমবঙ্গে প্রবল। সেই সূত্রেই গত রাতে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে 4-5 জন পাচারকারী বাংলাদেশী ইলিশ ভারতে ঢোকানোর চেষ্টা করছিল। বিষয়টি নজরে আসে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের। পেট্রাপোল সীমান্ত লাগোয়া কালিয়ানি BOP-র এই অংশটিতে প্রচুর জলা জমি রয়েছে। সেখান থেকে ইলিশ পাচারের চেষ্টা চলছিল। জওয়ানেরা তাদের ধরার চেষ্টা করলে ইলিশ ফেলে পালায় পাচারকারীরা।
BSF সূত্রে খবর মোট 200 কেজি ইলিশ উদ্ধার করা হয়েছে। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত সীমান্তে 2800 কেজি ইলিশ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।