ETV Bharat / state

ATM Fraudsters : কত দূর হাত ছিল ? খতিয়ে দেখতে হরিয়ানায় লালবাজারের বিশেষ দল

author img

By

Published : Jun 14, 2021, 3:53 PM IST

কলকাতা থেকে যে ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বেশ কয়েকজন দিল্লির একটি চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল । সেই কারণে, হরিয়ানা পুলিশের হাতে ধৃত ওই ব্যক্তিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান লালবাজারের গোয়েন্দারা ।

ATM Fraudsters
ছবি

কলকাতা, 14 জুন : শহরে এটিএম কাউন্টার থেকে টাকা লুঠের ঘটনায় এবার হরিয়ানায় গেল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি বিশেষ দল । ইতিমধ্যেই শহরে এটিএম কাউন্টার থেকে টাকা লুঠের ঘটনায় লালবাজারের হাতে মোট ছয় জন গ্রেফতার হয়েছে । পাশাপাশি হরিয়ানাতেও একজনকে গ্রেফতার করেছে সেখানকার পুলিশ ৷

হরিয়ানার এই সাইবার দস্যুদের সঙ্গে কি কলকাতা থেকে ধৃতদের কোনও যোগ আছে ? তা জানতেই আজ হরিয়ানায় পৌঁছায় কলকাতা পুলিশের একটি দল । সেখানে ওই ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে ৷ লালবাজার সূত্রের খবর, প্রয়োজন হলে ওই ব্যক্তিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে কলকাতায় এনেও জেরা করতে পারেন সাইবার সেলের গোয়েন্দারা ।

কলকাতা থেকে যে ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বেশ কয়েকজন দিল্লির একটি চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল । সেই কারণে, হরিয়ানা পুলিশের হাতে ধৃত ওই ব্যক্তিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান লালবাজারের গোয়েন্দারা ।

আরও পড়ুন : ব্ল্যাক বক্স অ্যাটাক করে এটিএম থেকে কোটি টাকা লুঠ

কলকাতা থেকে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে তারা চলতি বছরের মার্চ মাসেই কলকাতায় ঘাঁটি গেড়ে ছিল । বাইপাস সংলগ্ন বেশ কিছু হোটেলে তারা একাধিকবার উঠেছিল । দক্ষিণ কলকাতার অপর একটি হোটেলে স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করেছিল বলেও অভিযোগ । মহম্মদ নাসিম, মনোজ গুপ্তা এবং তার সাগরেদরা কলকাতায় একসঙ্গেই থাকত । একাধিক সময় একাধিক ফ্ল্যাট বদলে চলত তাদের অপারেশনের স্ট্র্যাটেজি ।

তদন্তে নেমে বেশ কিছু তথ্য লালবাজারের হাতে এসেছে । শহরে কোন কোন এটিএম কাউন্টারগুলিতে নিরাপত্তারক্ষী নেই, সেই তালিকাও তৈরি করে ফেলেছিল মনোজ গুপ্তা ।

আরও পড়ুন : এটিএম না ভেঙেই কীভাবে লুঠ হচ্ছে টাকা, বোঝালেন সাইবার বিশেষজ্ঞ

মূলত বিভিন্ন এজেন্সি মারফত ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিল দিল্লির সাইবার দস্যুরা । ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট ফ্ল্যাটগুলির মালিকদের সঙ্গে লালবাজারের গোয়েন্দা আধিকারিকরা কথা বলেছেন । গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, ধৃতরা নিজেদের পরিচয় দিয়েছিল দিল্লির একটি নামকরা কোম্পানির কর্মকর্তা হিসেবে ।

ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার সময় তারা বলেছিল, এই রাজ্যে তাদের একাধিক অফিস খুলছে । সেই জন্য তাদের বেশ কিছু দিন এখানেই থাকতে হবে । আর সেই কারণেই তারা ফ্ল্যাটগুলি ভাড়া নিতে চাইছে ।

মনোজ গুপ্তার সঙ্গে রোমানিয়া সাইবার দস্যুদেরও যোগ ছিল । সেই সূত্রে এর আগেও একাধিকবার সে কলকাতায় এসেছে এবং একাধিক জায়গায় ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থেকেছিল । তার ফোন থেকে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন দালালের পরিচয় পেয়েছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা । তার ভাই নবীনকেও একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করে বিভিন্ন তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা ।

কলকাতা, 14 জুন : শহরে এটিএম কাউন্টার থেকে টাকা লুঠের ঘটনায় এবার হরিয়ানায় গেল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি বিশেষ দল । ইতিমধ্যেই শহরে এটিএম কাউন্টার থেকে টাকা লুঠের ঘটনায় লালবাজারের হাতে মোট ছয় জন গ্রেফতার হয়েছে । পাশাপাশি হরিয়ানাতেও একজনকে গ্রেফতার করেছে সেখানকার পুলিশ ৷

হরিয়ানার এই সাইবার দস্যুদের সঙ্গে কি কলকাতা থেকে ধৃতদের কোনও যোগ আছে ? তা জানতেই আজ হরিয়ানায় পৌঁছায় কলকাতা পুলিশের একটি দল । সেখানে ওই ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে ৷ লালবাজার সূত্রের খবর, প্রয়োজন হলে ওই ব্যক্তিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে কলকাতায় এনেও জেরা করতে পারেন সাইবার সেলের গোয়েন্দারা ।

কলকাতা থেকে যে ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বেশ কয়েকজন দিল্লির একটি চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল । সেই কারণে, হরিয়ানা পুলিশের হাতে ধৃত ওই ব্যক্তিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান লালবাজারের গোয়েন্দারা ।

আরও পড়ুন : ব্ল্যাক বক্স অ্যাটাক করে এটিএম থেকে কোটি টাকা লুঠ

কলকাতা থেকে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে তারা চলতি বছরের মার্চ মাসেই কলকাতায় ঘাঁটি গেড়ে ছিল । বাইপাস সংলগ্ন বেশ কিছু হোটেলে তারা একাধিকবার উঠেছিল । দক্ষিণ কলকাতার অপর একটি হোটেলে স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করেছিল বলেও অভিযোগ । মহম্মদ নাসিম, মনোজ গুপ্তা এবং তার সাগরেদরা কলকাতায় একসঙ্গেই থাকত । একাধিক সময় একাধিক ফ্ল্যাট বদলে চলত তাদের অপারেশনের স্ট্র্যাটেজি ।

তদন্তে নেমে বেশ কিছু তথ্য লালবাজারের হাতে এসেছে । শহরে কোন কোন এটিএম কাউন্টারগুলিতে নিরাপত্তারক্ষী নেই, সেই তালিকাও তৈরি করে ফেলেছিল মনোজ গুপ্তা ।

আরও পড়ুন : এটিএম না ভেঙেই কীভাবে লুঠ হচ্ছে টাকা, বোঝালেন সাইবার বিশেষজ্ঞ

মূলত বিভিন্ন এজেন্সি মারফত ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিল দিল্লির সাইবার দস্যুরা । ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট ফ্ল্যাটগুলির মালিকদের সঙ্গে লালবাজারের গোয়েন্দা আধিকারিকরা কথা বলেছেন । গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, ধৃতরা নিজেদের পরিচয় দিয়েছিল দিল্লির একটি নামকরা কোম্পানির কর্মকর্তা হিসেবে ।

ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার সময় তারা বলেছিল, এই রাজ্যে তাদের একাধিক অফিস খুলছে । সেই জন্য তাদের বেশ কিছু দিন এখানেই থাকতে হবে । আর সেই কারণেই তারা ফ্ল্যাটগুলি ভাড়া নিতে চাইছে ।

মনোজ গুপ্তার সঙ্গে রোমানিয়া সাইবার দস্যুদেরও যোগ ছিল । সেই সূত্রে এর আগেও একাধিকবার সে কলকাতায় এসেছে এবং একাধিক জায়গায় ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থেকেছিল । তার ফোন থেকে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন দালালের পরিচয় পেয়েছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা । তার ভাই নবীনকেও একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করে বিভিন্ন তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.