ETV Bharat / state

মারধরে অভিযুক্ত সোনাজয়ী স্বপ্নার ভাই, সাংবাদিকদের হেনস্থা মায়ের - Patkata gram

আজ সকালে পাটকাটা ঘোষপাড়া জুনিয়র হাইস্কুলের মাঠে কালীপুজোর প্রসাদ বিতরণ হচ্ছিল । স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ সেই সময় স্বপ্না বর্মণের ভাই অসিত বর্মণ , ভবেশ বর্মণকে মারধর শুরু করে । ছেলেকে বাঁচাতে আসেন নিমাই বর্মণ ৷ পরে নিমাই বর্মণকে আক্রমণ করে অসিত ৷

স্বপ্না ও তার ভাই
author img

By

Published : Oct 28, 2019, 6:53 PM IST

Updated : Oct 28, 2019, 8:08 PM IST

জলপাইগুড়ি, 28 অক্টোবর : এশিয়াডে সোনা জয়ী স্বপ্না বর্মণের ভাইয়ের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ জলপাইগুড়ির পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘোষ পাড়ার বাসিন্দারা ৷ আজ সকালে কালীপুজোর মণ্ডপে গিয়ে প্রসাদের পাত্র ফেলে দিয়ে এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্বপ্না বর্মণের ভাই অসিত বর্মণের বিরুদ্ধে । অসিতের আঘাতে গুরুতর জখম নিতাই বর্মণ জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷

আজ সকালে পাটকাটা ঘোষপাড়া জুনিয়র হাইস্কুলের মাঠে কালীপুজোর প্রসাদ বিতরণ হচ্ছিল । জখম নিতাই বর্মণের পুত্রবধূ প্রতিমা রায় বর্মণের অভিযোগ, সেই সময় হঠাৎই অসিত বর্মণ তাঁর স্বামী ভবেশ বর্মণকে মারধর শুরু করে । ছেলেকে বাঁচাতে আসেন নিমাই বর্মণ ৷ সেই সময় অসিত বাড়ি চলে যায় ৷

পরে বাড়ি থেকে এসে নিমাই বর্মণকেও আক্রমণ করে অসিত ৷ তাঁর বুকে লাথি মারে অসিত৷ পড়ে গিয়ে মাথায় চোট পান নিমাই বর্মণ ৷ অচৈতন্য ও রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ৷ সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৷ তাঁর পুত্রবধূ প্রতিমা রায় বর্মণের অভিযোগ স্বপ্না এশিয়াডে সোনা জেতার পর থেকেই অসিত বর্মণ এলাকায় অত্যাচার শুরু করেছে ৷

ঘটনার পরেই স্থানীয় তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস ও পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান প্রধান হেমব্রম সালিশি সভা করতে আসেন । সভা চলাকালীম সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা সেখানে পৌঁছলে তাঁদের উপর চড়াও হন কৃষ্ণ দাস ও স্বপ্নার মা । তিনি সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন ৷ তাঁর বাড়িতে থাকা পুলিশের সিকিউরিটি গার্ড সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের ছবি মুছে ফেলতে বলেন । এদিকে স্থানীয় তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাসও সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের হুমকি দেন, প্রধান হেমব্রম সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের ক্যামেরাও কেড়ে নেন ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

স্বপ্নার মা বাসনা বর্মণ বলেন , "আমি আজ সকালে খাটালে গিয়েছিলাম । আমার ছেলে ফোন করে বলে, ওকে নিতাই বর্মণ পিটিয়েছে । এরপর আমি আমাদের সিকিউরিটির জন্য থাকা দুইজন পুলিশকে নিয়ে ঘটনাস্থানে যাই । আমার ছেলে কাউকে পেটায়নি ৷ আমার মেয়ে যাতে এই ঘটনা না জানতে পারে তাই আমি সংবাদ মাধ্যমের মোবাইল নিয়ে নিয়েছিলাম ৷ "

জলপাইগুড়ি, 28 অক্টোবর : এশিয়াডে সোনা জয়ী স্বপ্না বর্মণের ভাইয়ের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ জলপাইগুড়ির পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘোষ পাড়ার বাসিন্দারা ৷ আজ সকালে কালীপুজোর মণ্ডপে গিয়ে প্রসাদের পাত্র ফেলে দিয়ে এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্বপ্না বর্মণের ভাই অসিত বর্মণের বিরুদ্ধে । অসিতের আঘাতে গুরুতর জখম নিতাই বর্মণ জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷

আজ সকালে পাটকাটা ঘোষপাড়া জুনিয়র হাইস্কুলের মাঠে কালীপুজোর প্রসাদ বিতরণ হচ্ছিল । জখম নিতাই বর্মণের পুত্রবধূ প্রতিমা রায় বর্মণের অভিযোগ, সেই সময় হঠাৎই অসিত বর্মণ তাঁর স্বামী ভবেশ বর্মণকে মারধর শুরু করে । ছেলেকে বাঁচাতে আসেন নিমাই বর্মণ ৷ সেই সময় অসিত বাড়ি চলে যায় ৷

পরে বাড়ি থেকে এসে নিমাই বর্মণকেও আক্রমণ করে অসিত ৷ তাঁর বুকে লাথি মারে অসিত৷ পড়ে গিয়ে মাথায় চোট পান নিমাই বর্মণ ৷ অচৈতন্য ও রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ৷ সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৷ তাঁর পুত্রবধূ প্রতিমা রায় বর্মণের অভিযোগ স্বপ্না এশিয়াডে সোনা জেতার পর থেকেই অসিত বর্মণ এলাকায় অত্যাচার শুরু করেছে ৷

ঘটনার পরেই স্থানীয় তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস ও পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান প্রধান হেমব্রম সালিশি সভা করতে আসেন । সভা চলাকালীম সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা সেখানে পৌঁছলে তাঁদের উপর চড়াও হন কৃষ্ণ দাস ও স্বপ্নার মা । তিনি সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন ৷ তাঁর বাড়িতে থাকা পুলিশের সিকিউরিটি গার্ড সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের ছবি মুছে ফেলতে বলেন । এদিকে স্থানীয় তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাসও সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের হুমকি দেন, প্রধান হেমব্রম সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের ক্যামেরাও কেড়ে নেন ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

স্বপ্নার মা বাসনা বর্মণ বলেন , "আমি আজ সকালে খাটালে গিয়েছিলাম । আমার ছেলে ফোন করে বলে, ওকে নিতাই বর্মণ পিটিয়েছে । এরপর আমি আমাদের সিকিউরিটির জন্য থাকা দুইজন পুলিশকে নিয়ে ঘটনাস্থানে যাই । আমার ছেলে কাউকে পেটায়নি ৷ আমার মেয়ে যাতে এই ঘটনা না জানতে পারে তাই আমি সংবাদ মাধ্যমের মোবাইল নিয়ে নিয়েছিলাম ৷ "

Intro:জলপাইগুড়িঃঃ এশিয়াডে সোনা জয়ী স্বপ্না বর্মনের ভাই এর তান্ডবে অতিষ্ট স্থানীয়রা।স্বপ্না বর্মনের বাড়িতে বিক্ষোভ স্থানীয় বাসিন্দাদের।সংবাদ মাধ্যমের কর্মিরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে স্থানীয় তৃনমুল নেতা ও স্বপ্না বর্মনের মা সংবাদ মাধ্যমের কর্মিদের ওপর চড়াও হন।ছবি ডিলিট করার জন্য মোবাইল কেড়ে নেন।ছবি ডিলিট করে দেবার হুমকি দেবার অভিযোগ স্বপ্নার মায়ের বিরুদ্ধে। পুজো মন্ডপে গিয়ে প্রসাদের ভান্ড ফেলে চেয়ার ভেঙে দিয়ে মারধোরের অভিযোগ স্বপ্না বর্মনের ভাই অসিত বর্মনের বিরুদ্ধে। অসিতের মারে গুরুতর অবস্থায় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নিতাই বর্মন (৫৫)।ঘটনাস্থলে DSP হেডকোয়াটার প্রদীপ সরকার, আইসি কোতয়ালি বিশ্বাশ্রয় সরকার।Body:স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন আজ সকালে পাতাকাটা ঘোষয়াড়া জুনিয়ার হাইস্কুলের প্রাঙ্গনে কালী পুজোর প্রসাদ বিতরন হচ্ছিল।বাচ্চারা বসে প্রসাদ খাচ্ছিল।সে সময় হঠাৎই অসিত বর্মন এসে মারধোর শুরু করে।স্বপ্না বাড়ির সামনে স্থানীয়দের চড়াও হন।
ঘটনার পরেই স্থানীয় তৃনমুল নেতা কৃষ্ণ দাস ও প্রধান হেমব্রম সালিসি সভা করতে আসেন।খবর করতে গেলে সংবাদ মাধ্যমের কর্মিরা ঘটনাস্থলে গেলে সংবাদ মাধ্যমের ওপর চড়াও হয় তৃনমুল নেতা ও স্বপ্নার মা।তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন অভিযুক্ত অসিত বর্মন। Conclusion:স্বপ্নার মা বাসনা বর্মন সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেবার চেস্টা করে ছবি ডিলিট করাতে বাধ্য করে।এমনকি তার বাড়িতে থাকা পুলিশের সিকিউরিটি গার্ড ছবি মুছে ফেলতে বলে।এদিকে স্থানীয় তৃনমুল নেতা কৃষ্ণ দাস সংবাদ মাধ্যমের কর্মিদের হুমকি দেয়।এবং প্রধান হেমব্রম নামে স্থানীয় গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা কেড়ে নেয়৷ এবং পরে ক্ষমা চায়।


আহত নিতাই বর্মনের পুত্র বধু প্রতিমা রায় বর্মন অভিযোগ করে বলে হঠাৎই অসিত পুজো প্রাঙ্গনে এসে আমার স্বামী ভবেশ বর্মনকে আক্রমন করে। আমার স্বামীকে পেটায় বিষয়টি আমার শ্বশুড় দেখার সাথে সাথে মারপিট থামায়।এরপর অসির বাড়ি চলে যায়।বাড়ি থেকে দৌড়ে এসে আমার শ্বশুড়কে এমন ভাবে মারে যে শ্বশুড় পায়খানা করে দেয়।মাথা দিয়ে রক্ত ঝড়তে থাকে।এরপর পালিয়ে যায় অসিত স্বপ্না সোনা জেলাত পর থেকেই এলাকায় অত্যাচার করছে।টাকা আর পুলিশের গরম দেখায়।

এদিকে স্বপ্নার মা বাসনা বর্মন বলেন আমি আজ সকালে খাটালে গিয়েছিলাম।আমার ছেলে বলে আমাকে পিটিয়েছে নিতাই।এরপর আমি আমাদের সিকিউরিটির জন্য বাড়িতে থাকা দুইজন পুলিশকে নিয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই।আমার ছেলে কাউকে পেটায় নি বলে তিনি জানান।তিনি বলেন আমি মোবাইলটি নিয়ে নিয়েছিলাম কারন আমার মেয়ে যাতে এই ঘটনাটি না শোনে সেই কারনেই।

এদিন অসিতের সাথে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।
Last Updated : Oct 28, 2019, 8:08 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.