ETV Bharat / state

পাচারের আগেই টিয়াসহ টাস্ক ফোর্সের হাতে ধৃত মূলচক্রী - বনটিয়া

আগেও কয়েকবার ধরার চেষ্টা করা হয়েছিল টিয়া পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত মহম্মদ উকিল ৷ সেবার বাড়িতে হানা দিয়েও তার সন্ধান পায়নি পুলিশ ৷ এবার পাচারের আগেই টিয়া-সহ টাস্ক ফোর্সের হাতে ধরা পড়ল মূলচক্রী ৷

Jalpaiguri
ধৃত পাখি পাচারের মূলচক্রী
author img

By

Published : Feb 5, 2020, 5:25 AM IST

Updated : Feb 5, 2020, 7:57 AM IST

জলপাইগুড়ি, 5 ফেব্রুয়ারি : জলপাইগুড়ির ঘোড়া মোড় এলাকা থেকে টিয়াপাখি পাচার করতে গিয়ে গ্রেপ্তার এক ব্যক্তি ৷ উদ্ধার 11 টি টিয়াপাখি ৷ ধৃতের নাম মহম্মদ উকিল ৷ জানা গেছে, শিলিগুড়ির কয়েকজন পাখি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগ রয়েছে ওই ব্যক্তির ৷ 3 ফেব্রুয়ারি উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্তের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযানে উদ্ধার হয় পাখিগুলি ৷

উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্ত গতকাল জানান, "দীর্ঘদিন থেকেই আমাদের কাছে খবর আসে নেপালে টিয়াপাখি পাচার করা হবে । গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রাতে 3 ফেব্রুয়ারির রাতে অভিযান চালানো হয় । ঘোড়া মোড়ে থেকে আমরা মহম্মদ উকিল নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করি । একটি বাক্সে করে টিয়াপাখিগুলিকে নেপালে পাচার করা হচ্ছিল । আমাদের কাছে এই মহম্মদ উকিলের নাম বার বার উঠে আসছিল । তাকে আমরা ধরতে পারছিলাম না । গতকাল তার কাছ থেকে 11টি বাচ্চা টিয়াপাখি উদ্ধার হয়েছে । "

পাখি উদ্ধার নিয়ে কী বলছেন উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান

ধৃত মহম্মদ উকিলই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাখি পাচারচক্রের মূল পাণ্ডা বলে মনে করছেন টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্ত ৷ তাকে গ্রেপ্তারের পর পাখি পাচারের ঘটনা অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন সঞ্জয়বাবু ৷

জলপাইগুড়ি, 5 ফেব্রুয়ারি : জলপাইগুড়ির ঘোড়া মোড় এলাকা থেকে টিয়াপাখি পাচার করতে গিয়ে গ্রেপ্তার এক ব্যক্তি ৷ উদ্ধার 11 টি টিয়াপাখি ৷ ধৃতের নাম মহম্মদ উকিল ৷ জানা গেছে, শিলিগুড়ির কয়েকজন পাখি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগ রয়েছে ওই ব্যক্তির ৷ 3 ফেব্রুয়ারি উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্তের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযানে উদ্ধার হয় পাখিগুলি ৷

উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্ত গতকাল জানান, "দীর্ঘদিন থেকেই আমাদের কাছে খবর আসে নেপালে টিয়াপাখি পাচার করা হবে । গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রাতে 3 ফেব্রুয়ারির রাতে অভিযান চালানো হয় । ঘোড়া মোড়ে থেকে আমরা মহম্মদ উকিল নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করি । একটি বাক্সে করে টিয়াপাখিগুলিকে নেপালে পাচার করা হচ্ছিল । আমাদের কাছে এই মহম্মদ উকিলের নাম বার বার উঠে আসছিল । তাকে আমরা ধরতে পারছিলাম না । গতকাল তার কাছ থেকে 11টি বাচ্চা টিয়াপাখি উদ্ধার হয়েছে । "

পাখি উদ্ধার নিয়ে কী বলছেন উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান

ধৃত মহম্মদ উকিলই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাখি পাচারচক্রের মূল পাণ্ডা বলে মনে করছেন টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্ত ৷ তাকে গ্রেপ্তারের পর পাখি পাচারের ঘটনা অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন সঞ্জয়বাবু ৷

Intro:জলপাইগুড়িঃঃ নেপালে টিয়াপাখি পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার এক ব্যক্তি।উদ্ধার ৯ টি টিয়াপাখি। শিলিগুড়ির বেশ কিছু পাখি ব্যবসায়ী এই পাখি পাচারের সাথে যুক্ত বলে অভিযোগ। উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্তের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযানে উদ্ধার টিয়াপাখি।Body:এদিন উত্তরবঙ্গের বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের প্রধান সঞ্জয় দত্ত জানান দির্ঘদিন থেকেই আমাদের কাছে খবর আসে নেপালে টিয়াপাখি পাচার করা হবে। গোপন সুত্রে খবর পেয়ে গতকাল রাতে অভিযান চালানো হয়।ঘোরা মোড়ে অভিযান চালিয়ে আমরা মহম্মদ উকিল নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করি। একটি কার্টুন্র করে টিয়াপাখি গুলিকে নেপালে পাচার করা হচ্ছিল।আমাদের কাছে এই মহম্মদ উকিলের নাম বার বার উঠে আসছিল।তাকে আমরা ধরতে পারছিলাম না।গতকাল তাকে ধরতে সক্ষম হয়েছি।তার কাছ থেকে এগারোটি বাচ্চা টিয়াপাখি উদ্ধার হয়েছে।সে বিভিন্ন জায়গা থেকে এই টিয়াপাখি গুলিকে কালেকশন করে নেপালে পাচার করত।Conclusion:শিলিগুড়ির বেশ কিছু পাখি ব্যবসায়ী এই পাখি পাচারের কাজে লিপ্ত আছ্র বলে অভিযোগ করেছেন সঞ্জয় দত্ত।তিনি বলেন মহন্মদ উকিল হলে পাখি পাচারের কিং পিন ওকে অনেকবার ধরতে গিয়েও আমরা ধরতে পারিনি।এরা কম পয়সা পাখি কিনে চড়া দামে নেপালে পাখি বিক্রি করে বলে অভিযোগ করে সঞ্জয় দত্ত।
Last Updated : Feb 5, 2020, 7:57 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.