ETV Bharat / state

ফাঁদ পেতেছেন মমতা, 'দিদিকে বলো' নিয়ে কটাক্ষ চা-শ্রমিক নেতার - Tea Garden

রাজ্যের সাড়ে চার লাখ চা-শ্রমিক দুর্ভোগে রয়েছেন ৷ এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করলেন চা-শ্রমিকরা ৷

বিক্ষোভ
author img

By

Published : Aug 2, 2019, 7:15 AM IST

জলপাইগুড়ি, 2 অগাস্ট : মজুরি না পাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন উত্তরবঙ্গের প্রায় সাড়ে চার লাখ চা-শ্রমিক ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সামনে তাঁদের দুর্ভোগ তুলে ধরার জন্য 'দিদিকে বলো' কর্মসূচির প্রয়োজন নেই ৷ মুখ্যমন্ত্রী এক ঘণ্টা সময় দিলেই এই সমস্যার সমাধান হবে ৷ ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে নূ্যনতম মজুরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখানোর সময় একথা বলেন চা শ্রমিক নেতা পীযূষ মিশ্র ।

চা-শ্রমিকদের অভিযোগ, সরকারের নির্দেশ মানছেন না চা-বাগানের মালিকরা ৷ ফলে নূ্যনতম মজুরি থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন চা-শ্রমিকরা ৷ চরম অর্থাভাবে দিন কাটছে তাঁদের ৷ অনেকেই অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন , অপুষ্টিতে ভুগছেন ৷ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে ৷ দ্রুত সরকারি পদক্ষেপের দাবিতে গতকাল ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে বিক্ষোভ দেখান চা-শ্রমিকরা ৷ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ডেপুটেশন জমা দেন ৷ বিক্ষোভের সময় পীযূষবাবুর অভিযোগ, চা-বাগানের মালিকরা সরকারের নির্দেশ অমান্য করেন ৷ বাগান চালু হচ্ছে না ৷ তাঁর কথায়, "(মালিকপক্ষ) আপনার নির্দেশ মানে না ৷ এই বিষয়ে শ্রম দপ্তর কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না ৷ "

তাঁর দাবি, নূ্যনতম মজুরির জন্য রাজ্য সরকার একটি কমিটি গঠন করেছিল ৷ সেই কমিটির কাজ শেষ হওয়া সত্ত্বেও সরকার এখনও নূ্যনতম মজুরি ঘোষণা করেছে না । বিষয়টিতে অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন চা-শ্রমিকরা ৷ পীযূষবাবু বলেন, "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী 'দিদি বলো' না কি বলো নামে কথা শোনার জন্য একটি ফাঁদ পেতেছেন ৷ রাজ্যের সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের কথা শোনার জন্য 21 জুলাই জানিয়েছিলাম ৷ দিদিকে বলছি, ফোনে কথা বলে লাভ নেই ৷ সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের কথা শুনতে হলে জয়েন্ট ফোরামকে এক ঘন্টা সময় দিন ৷ সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের সমস্যা মিটে যাবে ৷ "

জলপাইগুড়ি, 2 অগাস্ট : মজুরি না পাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন উত্তরবঙ্গের প্রায় সাড়ে চার লাখ চা-শ্রমিক ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সামনে তাঁদের দুর্ভোগ তুলে ধরার জন্য 'দিদিকে বলো' কর্মসূচির প্রয়োজন নেই ৷ মুখ্যমন্ত্রী এক ঘণ্টা সময় দিলেই এই সমস্যার সমাধান হবে ৷ ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে নূ্যনতম মজুরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখানোর সময় একথা বলেন চা শ্রমিক নেতা পীযূষ মিশ্র ।

চা-শ্রমিকদের অভিযোগ, সরকারের নির্দেশ মানছেন না চা-বাগানের মালিকরা ৷ ফলে নূ্যনতম মজুরি থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন চা-শ্রমিকরা ৷ চরম অর্থাভাবে দিন কাটছে তাঁদের ৷ অনেকেই অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন , অপুষ্টিতে ভুগছেন ৷ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে ৷ দ্রুত সরকারি পদক্ষেপের দাবিতে গতকাল ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে বিক্ষোভ দেখান চা-শ্রমিকরা ৷ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ডেপুটেশন জমা দেন ৷ বিক্ষোভের সময় পীযূষবাবুর অভিযোগ, চা-বাগানের মালিকরা সরকারের নির্দেশ অমান্য করেন ৷ বাগান চালু হচ্ছে না ৷ তাঁর কথায়, "(মালিকপক্ষ) আপনার নির্দেশ মানে না ৷ এই বিষয়ে শ্রম দপ্তর কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না ৷ "

তাঁর দাবি, নূ্যনতম মজুরির জন্য রাজ্য সরকার একটি কমিটি গঠন করেছিল ৷ সেই কমিটির কাজ শেষ হওয়া সত্ত্বেও সরকার এখনও নূ্যনতম মজুরি ঘোষণা করেছে না । বিষয়টিতে অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন চা-শ্রমিকরা ৷ পীযূষবাবু বলেন, "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী 'দিদি বলো' না কি বলো নামে কথা শোনার জন্য একটি ফাঁদ পেতেছেন ৷ রাজ্যের সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের কথা শোনার জন্য 21 জুলাই জানিয়েছিলাম ৷ দিদিকে বলছি, ফোনে কথা বলে লাভ নেই ৷ সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের কথা শুনতে হলে জয়েন্ট ফোরামকে এক ঘন্টা সময় দিন ৷ সাড়ে চার লাখ শ্রমিকের সমস্যা মিটে যাবে ৷ "

Intro:জলপাইগুড়ি: দিদিকে বলছি ফোনে বলে লাভ নেই।দিদিকে বলুন জয়েন্ট ফোরামকে এক ঘন্টা সময় দিতে।তাতে করে উত্তর বঙ্গের সাড়ে চার লক্ষ শ্রমিকদের সমস্যার সমাধান হবে।ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে নূন্যতম মজুরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখতে একথাই বললেন চা শ্রমিক নেতা পীযুষ মিশ্র।




Body:এদিন জলপাইগুড়ি শহরের পার্শ্ববর্তী এলাকার চা বাগানের শ্রমিকরা তাদের দাবিদাবা নিয়ে ডেপুটি লেবার কমিশনারের দপ্তরে আসেন বিক্ষোভ দেখতে।এদিন শ্রমিকরা দাবি করেন রাজ্য সরকার নূন্যতম মজুরি দেবার জন্য একটা কমিটি তৈরি করিছিল সেই কমিটির কাজ শেষ।রাজ সরকার এখনো নূন্যতম মজুরি ঘোষণা করেছে না।এমনকি নূন্যতম মজুরি ঘোষণা র আগে অন্তর্র্বতী মজুরিও দিচ্ছে না ।এই মজুরির দেবার জন্য মুখ্যমন্ত্রী বললেও মালিকপক্ষ মুখ্যমন্ত্রী র নির্দেশ মানছে না দাবি শ্রমিক নেতাদের।




Conclusion:এদিন শ্রমিক নেতাদের দাবি দিদি না উনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।প্রশাসনিক প্রধান তার নির্দেশ চা বাগান মালিকরা মানছএন না। এরপর শ্রমিক অসন্তোষ শুরু হবে।তাই আজ জানান দিতে এসেছিলাম।এর আগেই আমরা ২১ জুলাই আমরা মুখ্যমন্ত্রী কে চা শ্রমিকদের দাবিদাবা নিয়ে জয়েন্ট ফোরামের পক্ষ থেকে আলোচনার কথা ও দাবির কথা জানিয়েছিলাম।অনেক চা বাগান বন্ধ আছে।তাদী নূন্যতম মজুরি নেই তাই তারা ভালো করে জীবন নির্বাহ করতে পারছেন না।শিক্ষা,স্বাস্থ্য সব দিক থেকেই তারা পিছিয়ে আছে।ঠিকমত খাবার জোটে না তাই টিবি রোগ হচ্ছে বলে অভিজাগ করে চা শ্রমিক নেতারা।এদিন চা শ্রমিকদের বিক্ষোভ কে সামনে রেখে বিরাট পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.