ETV Bharat / state

শিয়রে ভরা কোটাল, জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কায় জরুরি বৈঠকে সেচমন্ত্রী - সৌমেন মহাপাত্র

ভরা কোটাল রয়েছে আগামী 26 তারিখ ৷ প্রবল জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করা হচ্ছে ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি বৈঠক করলেন সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র ।

soumen mahapatra leads administrative meeting to take measure for coming high tide
শিয়রে ভরা কোটাল, জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কায় জরুরি বৈঠকে সেচমন্ত্রী
author img

By

Published : Jun 24, 2021, 7:54 PM IST

উলুবেড়িয়া, 24 জুন : আগামী 26 জুন রয়েছে ভরা কোটাল । রূপনারায়ণ ও হুগলি নদীতে ব্যাপক জলচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা । তারই আগাম প্রস্তুতি নিতে তৎপর জেলা প্রশাসন ৷ আজ উলুবেড়িয়া 1 নং বিডিও অফিসে প্রশাসনিক বৈঠক করলেন সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র ।

বৈঠক শেষে সেচমন্ত্রী বলেন, ‘‘যশের কারণে হাওড়া গ্রামীণ জেলার বেশ কিছু জায়গায় বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল । সেই সব জায়গায় বাঁধ মেরামতির কাজ করা হয়েছে । কিন্তু এই ভরা কোটাল কতটা ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে, সেই সম্পর্কে আগাম ধারণা করা সম্ভব নয় । সেচ দফতর তৎপর রয়েছে । যদি কোথাও বাঁধ ভাঙে, তবে তা দ্রুত যাতে মেরামতি করা যায়, সে জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ।’’

আরও পড়ুন: কথা রাখলেন মমতা, 30 জুন থেকে ক্রেডিট কার্ডে 10 লাখ ঋণ পাবে পড়ুয়ারা

সৌমেন মহাপাত্র আরও জানিয়েছেন, এই ভরা কোটালের ফলে দুই 24 পরগনা, দুই মেদিনীপুর ও হাওড়া জেলার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে । যদি বাঁধ ভাঙে সে ক্ষেত্রে নদীর পাড় থেকে মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরকে তৈরি রাখা হচ্ছে ।

আরও পড়ুন: নন্দীগ্রাম মামলা অন্য বেঞ্চে সরানোর আবেদনের রায়দান স্থগিত হাইকোর্টের

ঘূর্ণিঝড় যশ ও কোটালের জেরে রাজ্যে বিপর্যয়ের স্মৃতি এখনও টাটকা ৷ ভেঙে পড়েছিল বহু বাঁধ ৷ ঘরছাড়া হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ ৷ তবে ত্রাণশিবিরে আগে থেকে দুর্গতদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির ঘটনা রোখা গিয়েছিল ৷ আবারও সামনে কোটালের ভ্রুকুটি ৷ কী পরিস্থিতি তাঁদের জন্য অপেক্ষা করে আছে, সেই ভেবেই প্রমাদ গুনছেন রূপনারায়ণ ও হুগলি নদী সংলগ্ন এলাকায় বসবাসকারীরা ৷

উলুবেড়িয়া, 24 জুন : আগামী 26 জুন রয়েছে ভরা কোটাল । রূপনারায়ণ ও হুগলি নদীতে ব্যাপক জলচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা । তারই আগাম প্রস্তুতি নিতে তৎপর জেলা প্রশাসন ৷ আজ উলুবেড়িয়া 1 নং বিডিও অফিসে প্রশাসনিক বৈঠক করলেন সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র ।

বৈঠক শেষে সেচমন্ত্রী বলেন, ‘‘যশের কারণে হাওড়া গ্রামীণ জেলার বেশ কিছু জায়গায় বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল । সেই সব জায়গায় বাঁধ মেরামতির কাজ করা হয়েছে । কিন্তু এই ভরা কোটাল কতটা ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে, সেই সম্পর্কে আগাম ধারণা করা সম্ভব নয় । সেচ দফতর তৎপর রয়েছে । যদি কোথাও বাঁধ ভাঙে, তবে তা দ্রুত যাতে মেরামতি করা যায়, সে জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ।’’

আরও পড়ুন: কথা রাখলেন মমতা, 30 জুন থেকে ক্রেডিট কার্ডে 10 লাখ ঋণ পাবে পড়ুয়ারা

সৌমেন মহাপাত্র আরও জানিয়েছেন, এই ভরা কোটালের ফলে দুই 24 পরগনা, দুই মেদিনীপুর ও হাওড়া জেলার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে । যদি বাঁধ ভাঙে সে ক্ষেত্রে নদীর পাড় থেকে মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরকে তৈরি রাখা হচ্ছে ।

আরও পড়ুন: নন্দীগ্রাম মামলা অন্য বেঞ্চে সরানোর আবেদনের রায়দান স্থগিত হাইকোর্টের

ঘূর্ণিঝড় যশ ও কোটালের জেরে রাজ্যে বিপর্যয়ের স্মৃতি এখনও টাটকা ৷ ভেঙে পড়েছিল বহু বাঁধ ৷ ঘরছাড়া হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ ৷ তবে ত্রাণশিবিরে আগে থেকে দুর্গতদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির ঘটনা রোখা গিয়েছিল ৷ আবারও সামনে কোটালের ভ্রুকুটি ৷ কী পরিস্থিতি তাঁদের জন্য অপেক্ষা করে আছে, সেই ভেবেই প্রমাদ গুনছেন রূপনারায়ণ ও হুগলি নদী সংলগ্ন এলাকায় বসবাসকারীরা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.