ETV Bharat / state

রাজ্যে 42-এ 42, বাগনানে তৃণমূলের টার্গেট 250-তে 250 ! - election campaign

লোকসভা নির্বাচনে বাগনান বিধানসভা কেন্দ্রের 250 টি বুথের প্রতিটি বুথেই জয়ের টার্গেট বেঁধে দিল হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল কর্মিসভা থেকে দলীয় কর্মীদের 7 এপ্রিলের মধ্যে দেওয়াল লিখনের কাজ শেষ করার পাশাপাশি 15 এপ্রিল থেকে ভোটের দিন পর্যন্ত প্রতিটি বাড়িতে অন্তত ৪ বার করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

arup
author img

By

Published : Mar 31, 2019, 9:04 AM IST

Updated : Mar 31, 2019, 10:39 AM IST

বাগনান, 31 মার্চ : লোকসভা নির্বাচনে বাগনান বিধানসভা কেন্দ্রের 250 টি বুথের প্রতিটিতেই জয়ের টার্গেট বেঁধে দিল হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল বিকেলে বাগনানের খালোড়ের গোপীমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দলীয় কর্মীদের নিয়ে এক কর্মিসভায় এই টার্গেট দেওয়া হয়। কর্মিসভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতা অরূপ রায়, হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি পুলক রায়, বিধায়ক অরুণাভ সেন, দলীয় প্রার্থী সাজদা আহমেদ, বাগনান ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মৌসুমি সেন, বাগনান 1 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পঞ্চানন দাস প্রমুখ।

7 এপ্রিলের মধ্যে দেওয়াল লিখনের কাজ শেষ করার পাশাপাশি 15 এপ্রিল থেকে ভোটের দিন (6 মে) পর্যন্ত প্রতিটি বাড়িতে অন্তত 4 বার করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। রাজ্যের উন্নয়নের বার্তা প্রতিটি মানুষের কাছে তুলে ধরার পাশাপাশি কোনওরকম প্ররোচনা ও উস্কানিমূলক কথাবার্তায় দলীয় কর্মীদের কান না দেওয়ার কথা বলা হয়। তৃণমূল নেতা অরূপ রায় বলেন, "রাজ্যের 42 টা লোকসভা আসন জেতাটা দলের মিশন। আর এই মিশন জয়ে সকল কর্মীকে একযোগে কাজ করতে হবে। রাজ্যে BJP, CPI(M) এবং কংগ্রেস আড়ালে জোট করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে নেমেছে। যদি তারা প্রকাশ্যে জোট করে তাহলেও তৃণমূলের 42 টি আসনে জয় কেউ আটকাতে পারবে না।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

তিনি বলেন, "ঘরে ঘরে সবুজসাথী সাইকেল ঢুকেছে। যাদের বাড়ি ছিল না, তাদের প্রত্যেকের মাথায় ছাদ হয়েছে। প্রত্যেকটা ঘরে 2 টাকা কিলো চাল পৌঁছেছে। যারা পড়াশুনো করে তারা কন্যাশ্রী পেয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু বাকি রাখেননি। যারা ঠুলি পড়ে রয়েছে, তারা দেখতে পাবে না। বাংলার মানুষ দেখলেই হবে। বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে। এখানে 42টি আসনই আমরা পারব। উন্নয়ন দেখে ফের তৃণমূলকেই মানুষ ফিরিয়ে আনবে। আমাদের মার্জিন আরও বাড়বে। কারণ বিরোধীরা ছন্নছাড়া।"

গতকাল উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সাজদা আহমেদ দলীয় কর্মীদের বলেন, "আপনাদের ভরসায় দিদি আমাকে উলুবেড়িয়া লোকসভায় দ্বিতীয়বারের জন্য প্রার্থী করেছেন।"

বাগনান, 31 মার্চ : লোকসভা নির্বাচনে বাগনান বিধানসভা কেন্দ্রের 250 টি বুথের প্রতিটিতেই জয়ের টার্গেট বেঁধে দিল হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল বিকেলে বাগনানের খালোড়ের গোপীমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দলীয় কর্মীদের নিয়ে এক কর্মিসভায় এই টার্গেট দেওয়া হয়। কর্মিসভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতা অরূপ রায়, হাওড়া গ্রামীণ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি পুলক রায়, বিধায়ক অরুণাভ সেন, দলীয় প্রার্থী সাজদা আহমেদ, বাগনান ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মৌসুমি সেন, বাগনান 1 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পঞ্চানন দাস প্রমুখ।

7 এপ্রিলের মধ্যে দেওয়াল লিখনের কাজ শেষ করার পাশাপাশি 15 এপ্রিল থেকে ভোটের দিন (6 মে) পর্যন্ত প্রতিটি বাড়িতে অন্তত 4 বার করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। রাজ্যের উন্নয়নের বার্তা প্রতিটি মানুষের কাছে তুলে ধরার পাশাপাশি কোনওরকম প্ররোচনা ও উস্কানিমূলক কথাবার্তায় দলীয় কর্মীদের কান না দেওয়ার কথা বলা হয়। তৃণমূল নেতা অরূপ রায় বলেন, "রাজ্যের 42 টা লোকসভা আসন জেতাটা দলের মিশন। আর এই মিশন জয়ে সকল কর্মীকে একযোগে কাজ করতে হবে। রাজ্যে BJP, CPI(M) এবং কংগ্রেস আড়ালে জোট করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে নেমেছে। যদি তারা প্রকাশ্যে জোট করে তাহলেও তৃণমূলের 42 টি আসনে জয় কেউ আটকাতে পারবে না।"

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

তিনি বলেন, "ঘরে ঘরে সবুজসাথী সাইকেল ঢুকেছে। যাদের বাড়ি ছিল না, তাদের প্রত্যেকের মাথায় ছাদ হয়েছে। প্রত্যেকটা ঘরে 2 টাকা কিলো চাল পৌঁছেছে। যারা পড়াশুনো করে তারা কন্যাশ্রী পেয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু বাকি রাখেননি। যারা ঠুলি পড়ে রয়েছে, তারা দেখতে পাবে না। বাংলার মানুষ দেখলেই হবে। বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে। এখানে 42টি আসনই আমরা পারব। উন্নয়ন দেখে ফের তৃণমূলকেই মানুষ ফিরিয়ে আনবে। আমাদের মার্জিন আরও বাড়বে। কারণ বিরোধীরা ছন্নছাড়া।"

গতকাল উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সাজদা আহমেদ দলীয় কর্মীদের বলেন, "আপনাদের ভরসায় দিদি আমাকে উলুবেড়িয়া লোকসভায় দ্বিতীয়বারের জন্য প্রার্থী করেছেন।"

Intro:টেন্ডার সংক্রান্ত বিষয়ে নীতিগত পরিবর্তন আনতে চলেছে কলকাতা পুরসভা। এবিষয়ে আজ পুর কমিশনারদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন কলকাতার মহানগরীক। সেই বৈঠকেই তৈরি করা হয় নতুন একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি। যারা এই সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে কাজ করবে। ।


Body:আজকের এই বৈঠকের পর ফিরহাদ হাকিম সিদ্ধান্ত নেন, কলকাতা পুরসভার টেন্ডার প্রসেস পুরোনো নিয়ম কানুনের বশবর্তী হয়ে থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে বহু বেসরকারি সংস্থা টেন্ডারে অংশ নিচ্ছে না। তাই এদিনের এই বৈঠকের মধ্যে দিয়ে টেন্ডার প্রক্রিয়াকে আরও সময় উপযোগী করে তোলার জন্য নির্দ্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি, বাজার দরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ টেন্ডার প্রক্রিয়া রাখার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ কাজের অনুপাতে দরের সামঞ্জস্য রয়েছে কিনা তা দেখবে নবগঠিত ওই উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। কমিটিতে রাখা হয়েছে, ডিজি সিভিল, ডিজি রোড, এডিশনাল কমিশনার। মূলত কলকাতা পুরসভার টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রত্যেক কন্ট্রাক্টারকে কারেন্ট সিডিউল অনুযায়ী কাজ করতে হবে।


Conclusion:
Last Updated : Mar 31, 2019, 10:39 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.