ETV Bharat / state

POCSO accused Panchayat Pradhan : বানুপুরে পকসোয় অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ - POCSO accused Banupur Gram Panchayat Pradhan in Howrah

পুকুর ভরাটের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রে সই করেছিল নাবালিকা । তার সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ উঠছে গ্রামপঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে । তাও স্থানীয় প্রশাসন পদক্ষেপ করেনি, জানিয়েছে নির্যাতিতার পরিবার (POCSO accused Panchayat Pradhan) ।

Howrah POCSO latest news
বানুপুরে পকসোয় অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ
author img

By

Published : Jan 29, 2022, 9:00 AM IST

হাওড়া, 29 জানুয়ারি : পকসোর জামিন অযোগ্য ধারায় অভিযুক্ত এখনও অধরা । এমন অভিযোগ উঠেছে হাওড়ার সাঁকরাইলের বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে । এমনকি প্রথমে সাঁকরাইল থানাও দু'জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছিল । পরে আদালতের হস্তক্ষেপে মামলা রুজু করা হয় । এফআইআর গ্রহণ করে থানা । কিন্তু নির্যাতিতা নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি (Allegations against Sankrail police of being inactive in POCSO case)।

পকসো আইনে (Protection of Children from Sexual Offences (POCSO) Act) অভিযুক্ত প্রকাশ্য দিবালোকে ঘোরাফেরা করছে । স্বভাবত পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্যাতিতার পরিবার । ঘটনার সূত্রপাত ওই এলাকার একটি পুকুর ভরাট করা নিয়ে । স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকার একটি পুকুর ভরাট করে আবাসন তৈরির পরিকল্পনা করছিল বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামী । তাঁরা তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য । এলাকাবাসী তা রুখতে স্থানীয় পঞ্চায়েতে গণ-স্বাক্ষর সম্বলিত অভিযোগপত্র জমা করে । তাতে সই করে ওই নাবালিকা । তার পরিবারের অভিযোগ, সই করার অপরাধে তার উপর নির্যাতন চালায় পঞ্চায়েত প্রধান ।

নির্যাতিতার অভিযোগ, ঘটনার দিন সে পুকুর থেকে জল আনতে গেলে, তাকে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী গণ-স্বাক্ষর অভিযোগপত্রে সই করার কারণ জিজ্ঞেস করেন । এরপর তাকে কুৎসিত ভাষায় ভয় দেখায় এবং মারধর শুরু করে অভিযুক্তরা । তার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন নাবালিকার মাকে খবর দেয় । তার মা এসে প্রধানকে মারধরের কারণ জিজ্ঞাসা করলে নাবালিকার মায়ের উপরও অত্যাচার চলে । এমনকি নাবালিকার গোপনাঙ্গেও হাত দেয় পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী । এরপর প্রধান নিজেই সাঁকরাইল থানার পুলিশকে ডেকে পাঠায় । পুলিশ একতরফাভাবে প্রধানের কথা শুনে ফিরে যায় । নাবালিকা নির্যাতিতার পরিবার সাঁকরাইল থানায় লিখিত অভিযোগ জানাতে গেলে তাদের কোনও কথাই শোনেনি পুলিশ ।

আরও পড়ুন : Gunshot at Howrah Bar : পানশালায় লুঠের চেষ্টা ডোমজুড়ে, দুষ্কৃতীদের গুলিতে আহত এক

বিচারের আশায় এই অত্যাচারের ঘটনা আদালতে জানায় নাবালিকার পরিবার । আদালতের হস্তক্ষেপে তাঁদের এফআইআর নিতে বাধ্য হয় সাঁকরাইল থানা । তবে এফআইআর-এ পকসো আইনের ধারা প্রয়োগ করা হলেও আইন অনুযায়ী অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ । এমনকি তাকে জেরারও প্রয়োজন বোধ করেনি তদন্তকারী আধিকারিকেরা । অভিযুক্ত এখনও এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে । আর আতঙ্কে দিন কাটছে নির্যাতিতা ও তার পরিবারের ।

নির্যাতিতার মায়ের অভিযোগ, আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি । মাঝে মাঝে পুলিশ এসে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে চলে যায় । এলাকার পুকুরটি ভরাট করার বিরুদ্ধে স্থানীয় ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার বা বিডিও থেকে শুরু করে পঞ্চায়েতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে । স্থানীয় প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ করেনি। নির্যাতিতার বাবাও জানান, তাঁর মেয়ে নাবালিকা । ঘটনার দিন কাজে থেকে বাড়ি এসে নির্যাতনের কথা জানতে পারেন । থানাতে অভিযোগ জানাতে গেলে প্রধান তাঁকে ধমক দিয়ে বলেন, “থানা, বিডিও, আইন সব পঞ্চায়েত প্রধানেরই হাতে ।” অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করবে না, জানান নির্যাতিতার পিতা । এরপর তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন । আদালতের হস্তক্ষেপে এফআইআর ও পকসো আইনে 354 ধারায় মামলা রুজু হয় ।

এদিকে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন । পঞ্চায়েত প্রধান রাজিয়া সুলতানার দাবি, তাঁরা নির্দোষ । ওই নাবালিকার সঙ্গে অশ্লীল আচরণ করা হয়নি বা মারধরের ঘটনা ঘটেনি । রাজিয়া খাতুন উল্টে অভিযোগ করেন, তাঁদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন নাবালিকা ও তার পরিবার । এমনকি, পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি, তাঁদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলার কথা জানতেন না তাঁরা ।

আরও পড়ুন : Attack on Republic Day celebrations : জমি দখলের জের, হাওড়ায় ক্লাবের সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে হামলা

বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামীর বক্তব্য, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ওই পুকুরের চারপাশে পাঁচিল দেওয়া হচ্ছিল । পুকুর ভরাটের কোনও পরিকল্পনা তাঁদের ছিল না । সাঁকরাইল থানায় তাঁরাও পাল্টা এফআইআর দায়ের করেছেন ওই পরিবারের বিরুদ্ধে । যদিও সেই এফআইআরের কপি তিনি দেখাতে পারেননি ।

ঘটনা প্রসঙ্গে হাওড়া কোর্টের আইনজীবী ও বিজেপির যুব মোর্চার সভাপতি ওম প্রকাশ সিংয়ের দাবি, পকসো আইনকে সুপ্রিম কোর্ট দ্রুত ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের মাধ্যমে কার্যকর করার কথা বলেছে । কোনও নাবালিকার সঙ্গে অশালীন আচরণ ও কার্যকলাপ হলে, 354 ধারাতে পকসো আইনে মামলা হবে । সেক্ষেত্রে অভিযোগকারীর বয়ান অনুযায়ী পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করবে, এটাই প্রযোজ্য । জামিন দেওয়ার বিষয়টি আদালতের এক্তিয়ারভুক্ত । তবে এই ধারা জামিন অযোগ্য হওয়ায় অভিযুক্তের জামিন পেতে সমস্যা হয় । বানুপুরের ঘটনায় এফআইআরে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামীর নাম থাকা সত্ত্বেও তাঁদের পুলিশ গ্রেফতার করেনি, এটা অবৈধ । পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী শাসকদলের সদস্য হওয়ার জন্যই কি সাঁকরাইল থানার পুলিশ নিষ্ক্রিয় ? প্রশ্ন তোলেন ওম প্রকাশ।

হাওড়া পুলিশ কমিশনারেটের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সাউথ) প্রতীক্ষা ঝাঁকারিয়া জানান ঘটনাটি সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না । তিনি খোঁজ নিয়ে দেখবেন । এধরনের কিছু হয়ে থাকলে পুলিশ অবশ্যই ব্যবস্থা নেবে । বেআইনি ভাবে পুকুর ভরাট-সহ এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে যথেষ্ট ক্ষোভ জমে উঠেছে ।

আরও পড়ুন : Salkia Road Accident : নিছক দুর্ঘটনা নাকি খুন ? সালকিয়ার সিসিটিভি ফুটেজ ভাবাচ্ছে পুলিশকে

হাওড়া, 29 জানুয়ারি : পকসোর জামিন অযোগ্য ধারায় অভিযুক্ত এখনও অধরা । এমন অভিযোগ উঠেছে হাওড়ার সাঁকরাইলের বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে । এমনকি প্রথমে সাঁকরাইল থানাও দু'জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছিল । পরে আদালতের হস্তক্ষেপে মামলা রুজু করা হয় । এফআইআর গ্রহণ করে থানা । কিন্তু নির্যাতিতা নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি (Allegations against Sankrail police of being inactive in POCSO case)।

পকসো আইনে (Protection of Children from Sexual Offences (POCSO) Act) অভিযুক্ত প্রকাশ্য দিবালোকে ঘোরাফেরা করছে । স্বভাবত পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্যাতিতার পরিবার । ঘটনার সূত্রপাত ওই এলাকার একটি পুকুর ভরাট করা নিয়ে । স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকার একটি পুকুর ভরাট করে আবাসন তৈরির পরিকল্পনা করছিল বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামী । তাঁরা তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য । এলাকাবাসী তা রুখতে স্থানীয় পঞ্চায়েতে গণ-স্বাক্ষর সম্বলিত অভিযোগপত্র জমা করে । তাতে সই করে ওই নাবালিকা । তার পরিবারের অভিযোগ, সই করার অপরাধে তার উপর নির্যাতন চালায় পঞ্চায়েত প্রধান ।

নির্যাতিতার অভিযোগ, ঘটনার দিন সে পুকুর থেকে জল আনতে গেলে, তাকে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী গণ-স্বাক্ষর অভিযোগপত্রে সই করার কারণ জিজ্ঞেস করেন । এরপর তাকে কুৎসিত ভাষায় ভয় দেখায় এবং মারধর শুরু করে অভিযুক্তরা । তার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন নাবালিকার মাকে খবর দেয় । তার মা এসে প্রধানকে মারধরের কারণ জিজ্ঞাসা করলে নাবালিকার মায়ের উপরও অত্যাচার চলে । এমনকি নাবালিকার গোপনাঙ্গেও হাত দেয় পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী । এরপর প্রধান নিজেই সাঁকরাইল থানার পুলিশকে ডেকে পাঠায় । পুলিশ একতরফাভাবে প্রধানের কথা শুনে ফিরে যায় । নাবালিকা নির্যাতিতার পরিবার সাঁকরাইল থানায় লিখিত অভিযোগ জানাতে গেলে তাদের কোনও কথাই শোনেনি পুলিশ ।

আরও পড়ুন : Gunshot at Howrah Bar : পানশালায় লুঠের চেষ্টা ডোমজুড়ে, দুষ্কৃতীদের গুলিতে আহত এক

বিচারের আশায় এই অত্যাচারের ঘটনা আদালতে জানায় নাবালিকার পরিবার । আদালতের হস্তক্ষেপে তাঁদের এফআইআর নিতে বাধ্য হয় সাঁকরাইল থানা । তবে এফআইআর-এ পকসো আইনের ধারা প্রয়োগ করা হলেও আইন অনুযায়ী অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ । এমনকি তাকে জেরারও প্রয়োজন বোধ করেনি তদন্তকারী আধিকারিকেরা । অভিযুক্ত এখনও এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে । আর আতঙ্কে দিন কাটছে নির্যাতিতা ও তার পরিবারের ।

নির্যাতিতার মায়ের অভিযোগ, আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি । মাঝে মাঝে পুলিশ এসে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে চলে যায় । এলাকার পুকুরটি ভরাট করার বিরুদ্ধে স্থানীয় ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার বা বিডিও থেকে শুরু করে পঞ্চায়েতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে । স্থানীয় প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ করেনি। নির্যাতিতার বাবাও জানান, তাঁর মেয়ে নাবালিকা । ঘটনার দিন কাজে থেকে বাড়ি এসে নির্যাতনের কথা জানতে পারেন । থানাতে অভিযোগ জানাতে গেলে প্রধান তাঁকে ধমক দিয়ে বলেন, “থানা, বিডিও, আইন সব পঞ্চায়েত প্রধানেরই হাতে ।” অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করবে না, জানান নির্যাতিতার পিতা । এরপর তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন । আদালতের হস্তক্ষেপে এফআইআর ও পকসো আইনে 354 ধারায় মামলা রুজু হয় ।

এদিকে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন । পঞ্চায়েত প্রধান রাজিয়া সুলতানার দাবি, তাঁরা নির্দোষ । ওই নাবালিকার সঙ্গে অশ্লীল আচরণ করা হয়নি বা মারধরের ঘটনা ঘটেনি । রাজিয়া খাতুন উল্টে অভিযোগ করেন, তাঁদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন নাবালিকা ও তার পরিবার । এমনকি, পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি, তাঁদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলার কথা জানতেন না তাঁরা ।

আরও পড়ুন : Attack on Republic Day celebrations : জমি দখলের জের, হাওড়ায় ক্লাবের সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে হামলা

বানুপুর-1 গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তাঁর স্বামীর বক্তব্য, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ওই পুকুরের চারপাশে পাঁচিল দেওয়া হচ্ছিল । পুকুর ভরাটের কোনও পরিকল্পনা তাঁদের ছিল না । সাঁকরাইল থানায় তাঁরাও পাল্টা এফআইআর দায়ের করেছেন ওই পরিবারের বিরুদ্ধে । যদিও সেই এফআইআরের কপি তিনি দেখাতে পারেননি ।

ঘটনা প্রসঙ্গে হাওড়া কোর্টের আইনজীবী ও বিজেপির যুব মোর্চার সভাপতি ওম প্রকাশ সিংয়ের দাবি, পকসো আইনকে সুপ্রিম কোর্ট দ্রুত ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের মাধ্যমে কার্যকর করার কথা বলেছে । কোনও নাবালিকার সঙ্গে অশালীন আচরণ ও কার্যকলাপ হলে, 354 ধারাতে পকসো আইনে মামলা হবে । সেক্ষেত্রে অভিযোগকারীর বয়ান অনুযায়ী পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করবে, এটাই প্রযোজ্য । জামিন দেওয়ার বিষয়টি আদালতের এক্তিয়ারভুক্ত । তবে এই ধারা জামিন অযোগ্য হওয়ায় অভিযুক্তের জামিন পেতে সমস্যা হয় । বানুপুরের ঘটনায় এফআইআরে পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামীর নাম থাকা সত্ত্বেও তাঁদের পুলিশ গ্রেফতার করেনি, এটা অবৈধ । পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী শাসকদলের সদস্য হওয়ার জন্যই কি সাঁকরাইল থানার পুলিশ নিষ্ক্রিয় ? প্রশ্ন তোলেন ওম প্রকাশ।

হাওড়া পুলিশ কমিশনারেটের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সাউথ) প্রতীক্ষা ঝাঁকারিয়া জানান ঘটনাটি সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না । তিনি খোঁজ নিয়ে দেখবেন । এধরনের কিছু হয়ে থাকলে পুলিশ অবশ্যই ব্যবস্থা নেবে । বেআইনি ভাবে পুকুর ভরাট-সহ এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে যথেষ্ট ক্ষোভ জমে উঠেছে ।

আরও পড়ুন : Salkia Road Accident : নিছক দুর্ঘটনা নাকি খুন ? সালকিয়ার সিসিটিভি ফুটেজ ভাবাচ্ছে পুলিশকে

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.