হুগলি, 7 জুন : লকডাউনে বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে দিন কাটাচ্ছেন । ট্রেন বাস বন্ধের কারণে বেসরকারি কর্মীরা কেউই কাজে যেতে পারছেন না। সেভাবে কোনও কাজের সংস্থানও নেই । রাজ্য পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করলেও যাঁরা কলকাতা সহ বিভিন্ন শহরতলিতে কাজে যান । তাঁদের কারও কাজ নেই এই পরিস্থিতিতে । তাই অগত্যা হুগলির বিভিন্ন হিমঘরগুলিতে দু'বেলা খাবারের জোগাড়ে ব্যস্ত । আর এমনিতেই হিমঘরগুলিতে যে দক্ষ শ্রমিক ছিল তাঁরা বিহার ও দক্ষিণ 24 পরগনা সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কাজ করতে আসতেন। কিন্তু লকডাউন ও কোরোনা জেরে তাঁরা অধিকাংশই বাড়ি ফিরেছেন । তার উপর আমফানের ঝড়ে 24 পরগনা জেলায় প্রভূত ক্ষতির ফলে কেউই আসতে পারছেন না। আর সেই পরিযায়ী শ্রমিকদের জায়গা নিয়েছেন স্থানীয় শ্রমিক ও বাসিন্দারা । যদিও হিমঘরগুলিতে এখনই কাজের চাহিদা কম । তাও এই সময় পেটের খিদে মেটাচ্ছে এই আলুর হিমঘরগুলিই ।
বৈঁচি CADP FSCS আলু হিমঘরে কাজ পাচ্ছে বিভিন্ন পেশার মানুষ । কোরোনা সতর্কতায় চলছে লকডাউন । আনলক 1 এ কিছুটা পরিবহন ব্যবস্থা স্বাভাবিক হলেও বন্ধ ট্রেন চলাচল । কবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে এখনই কোনও নির্দেশ নেই রেল তরফে। ফলে বিভিন্ন কল-কারখানার, আবাসন শিল্প ও বহু হকার কাজে না যেতে পারায় বহু শ্রমিক এখন বেকার। তবে পেটের তাগিদে বৈঁচি সহ বিভিন্ন আলুর হিমঘরগুলিতে কাজ করছেন স্থানীয় পুরুষ ও মহিলারা। কিছুটা হলেও এভাবেই সংসার সামলাচ্ছেন তাঁরা। আলু বাছাই থেকে শুরু করে গাড়ি লোড করা সবেতেই দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। আর সেই সমস্ত কাজই করছেন স্থানীয় শ্রমিকরাই কাজ করছেন।
এক শ্রমিক কার্তিক বিশ্বাস বলেন, ''দক্ষিণ 24 পরগনা থেকে যে সব শ্রমিকরা বৈঁচি সহ বিভিন্ন এলাকায় আলু হিমঘর গুলোতে কাজ করতে আসতেন । লকডাউন ও আমফানের ফলে তাঁরা আর কাজে আসতে পারছেন না। এই সময় আমরা এখানে কাজ করে দু পয়সা রোজগার করতে পারছি। প্রায় 30 থেকে 35 জন শ্রমিক প্রতিদিন এখানে কাজ পাচ্ছেন।''
পেশা বদলে স্থানীয় হিমঘরগুলিতে কাজ হুগলির শ্রমিকদের - hooghly
পেশা বদলে খাবার জোগাড়ে হুগলির একাধিক হিমঘরগুলিতে ভিড় শ্রমিকদের ।
হুগলি, 7 জুন : লকডাউনে বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে দিন কাটাচ্ছেন । ট্রেন বাস বন্ধের কারণে বেসরকারি কর্মীরা কেউই কাজে যেতে পারছেন না। সেভাবে কোনও কাজের সংস্থানও নেই । রাজ্য পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করলেও যাঁরা কলকাতা সহ বিভিন্ন শহরতলিতে কাজে যান । তাঁদের কারও কাজ নেই এই পরিস্থিতিতে । তাই অগত্যা হুগলির বিভিন্ন হিমঘরগুলিতে দু'বেলা খাবারের জোগাড়ে ব্যস্ত । আর এমনিতেই হিমঘরগুলিতে যে দক্ষ শ্রমিক ছিল তাঁরা বিহার ও দক্ষিণ 24 পরগনা সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কাজ করতে আসতেন। কিন্তু লকডাউন ও কোরোনা জেরে তাঁরা অধিকাংশই বাড়ি ফিরেছেন । তার উপর আমফানের ঝড়ে 24 পরগনা জেলায় প্রভূত ক্ষতির ফলে কেউই আসতে পারছেন না। আর সেই পরিযায়ী শ্রমিকদের জায়গা নিয়েছেন স্থানীয় শ্রমিক ও বাসিন্দারা । যদিও হিমঘরগুলিতে এখনই কাজের চাহিদা কম । তাও এই সময় পেটের খিদে মেটাচ্ছে এই আলুর হিমঘরগুলিই ।
বৈঁচি CADP FSCS আলু হিমঘরে কাজ পাচ্ছে বিভিন্ন পেশার মানুষ । কোরোনা সতর্কতায় চলছে লকডাউন । আনলক 1 এ কিছুটা পরিবহন ব্যবস্থা স্বাভাবিক হলেও বন্ধ ট্রেন চলাচল । কবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে এখনই কোনও নির্দেশ নেই রেল তরফে। ফলে বিভিন্ন কল-কারখানার, আবাসন শিল্প ও বহু হকার কাজে না যেতে পারায় বহু শ্রমিক এখন বেকার। তবে পেটের তাগিদে বৈঁচি সহ বিভিন্ন আলুর হিমঘরগুলিতে কাজ করছেন স্থানীয় পুরুষ ও মহিলারা। কিছুটা হলেও এভাবেই সংসার সামলাচ্ছেন তাঁরা। আলু বাছাই থেকে শুরু করে গাড়ি লোড করা সবেতেই দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। আর সেই সমস্ত কাজই করছেন স্থানীয় শ্রমিকরাই কাজ করছেন।
এক শ্রমিক কার্তিক বিশ্বাস বলেন, ''দক্ষিণ 24 পরগনা থেকে যে সব শ্রমিকরা বৈঁচি সহ বিভিন্ন এলাকায় আলু হিমঘর গুলোতে কাজ করতে আসতেন । লকডাউন ও আমফানের ফলে তাঁরা আর কাজে আসতে পারছেন না। এই সময় আমরা এখানে কাজ করে দু পয়সা রোজগার করতে পারছি। প্রায় 30 থেকে 35 জন শ্রমিক প্রতিদিন এখানে কাজ পাচ্ছেন।''