ETV Bharat / state

Pregnant Woman: অন্তঃসত্ত্বা মহিলাকে লাথি মারার অভিযোগ তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে - Mogra Police

পানীয় জলের কল নিয়ে বিবাদ দুই প্রতিবেশীর সঙ্গে। প্রতিবেশীর দুই পরিবার, দুই রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত। অভিযোগ, বিজেপি করায় পৌরসভার কল নিয়ে ঝামেলা হয় বুথ সভাপতি জগন্নাথ দাসের পরিবারের সঙ্গে। প্রতিবেশী রাখাল দাস তৃণমূল (TMC) করেন। আগে থেকে রাগ ছিল এমনিতেই। শনিবার বচসার মাঝে জগন্নাথের অন্তঃসত্ত্বা মেয়ের (Pregnant Woman) পেটে লাথি মারে রাখাল ৷ পাশাপাশি জগন্নাথ দাসকেও মারধর করে ও তাঁর বৃদ্ধ বাবাকে মেরে মাথা ফাটানোর অভিযোগ রাখালের বিরুদ্ধে।

Pregnant Woman
অন্তঃসত্ত্বা মহিলাকে লাথি মারার অভিযোগ তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে
author img

By

Published : Nov 12, 2022, 10:46 PM IST

বাঁশবেড়িয়া, 12 নভেম্বর: জলের কল নিয়ে বিবাদ দুই প্রতিবেশীর সঙ্গে ৷ দুই রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত, প্রতিবেশীর দুই পরিবার ৷ আর এদিন তা থেকে বাঁধে ঝগড়া ৷ সেখান থেকে বিজেপি (BJP)বুথ সভাপতির অন্তঃসত্ত্বা মেয়ের পেটে লাথি মারে তৃণমূল (TMC) কর্মী ৷ ঘটনাটি ঘটেছে বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের দাসপাড়ায়। গুরুতর আহত অবস্থায় দু'জনকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে।

বিজেপি করার অপরাধে এই অত্যাচার অভিযোগ বিজেপির ৷ এই ঘটনা সমর্থন করা যায় না এমনটাই দাবি তৃণমূলের। ঘটনায় মগরা (Mogra Police) থানার পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। ঘটনায় আক্রান্ত জগন্নাথ দাস বলেন, "গণ্ডগোলের সময় তাঁকে মারতে আসে রাখাল ও তার পরিবার। বৃদ্ধ বাবা আর মেয়ে আটকাতে গেলে তাঁদের উপরও চড়াও হয়। বাবার মাথায় লাঠি দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেয়। মেয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা তার পেটেও লাথি মারে। রাখাল দাস তৃণমূল করে ৷ সে ওই ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মিনতি ধর ও তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎ দাসের ঘনিষ্ঠ।" জগন্নাথ দাসের মেয়ে সঙ্গীতা বিশ্বাস বলেন, "বাবা বিজেপি করেন বলেই ঝামেলা। দাদুকে মেরেছে আমাকেও পেটে লাথি মেরেছে।"

গুরুতর আহত অবস্থায় দু'জনকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে

বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী এ বিষয়ে বলেন, "পানীয় জল নিয়ে এই ঘটনা কাম্য নয়। দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে রাজনীতি নেই। ঘটনার নিন্দা করছি। পুলিশ ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। তৃণমূল কাউন্সিলর মিনতি ধর বলেন, "কল নিয়ে বিবাদ থেকে এই ঘটনা হয়েছে। যা হয়েছে তা সমর্থন যোগ্য নয়। পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।"

আরও পড়ুন: ম্যালেরিয়া আক্রান্ত তৃণমূল কাউন্সিলর, সরকারি পরীক্ষাগারের নেগেটিভ রিপোর্ট বেসরকারিতে পজেটিভ

বাঁশবেড়িয়ার বিজেপির মণ্ডল সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেন, "কল নিয়ে দুই পরিবারের বিবাদ অনেক দিনের। আজকেও ঝামেলার সময় তৃণমূল কর্মী এসে বুথ সভাপতির উপর চড়াও হয়। মারধর করে। আসলে তৃণমূলে এই ব্যাপারটা আছে যে যত বেশি বদমাইশি করবে, মারধোর করবে সে তত উঁচু পোস্টে যাবে। সেটা দেখাতে গিয়ে এগুলো করছে।"

বাঁশবেড়িয়া, 12 নভেম্বর: জলের কল নিয়ে বিবাদ দুই প্রতিবেশীর সঙ্গে ৷ দুই রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত, প্রতিবেশীর দুই পরিবার ৷ আর এদিন তা থেকে বাঁধে ঝগড়া ৷ সেখান থেকে বিজেপি (BJP)বুথ সভাপতির অন্তঃসত্ত্বা মেয়ের পেটে লাথি মারে তৃণমূল (TMC) কর্মী ৷ ঘটনাটি ঘটেছে বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের দাসপাড়ায়। গুরুতর আহত অবস্থায় দু'জনকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে।

বিজেপি করার অপরাধে এই অত্যাচার অভিযোগ বিজেপির ৷ এই ঘটনা সমর্থন করা যায় না এমনটাই দাবি তৃণমূলের। ঘটনায় মগরা (Mogra Police) থানার পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। ঘটনায় আক্রান্ত জগন্নাথ দাস বলেন, "গণ্ডগোলের সময় তাঁকে মারতে আসে রাখাল ও তার পরিবার। বৃদ্ধ বাবা আর মেয়ে আটকাতে গেলে তাঁদের উপরও চড়াও হয়। বাবার মাথায় লাঠি দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেয়। মেয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা তার পেটেও লাথি মারে। রাখাল দাস তৃণমূল করে ৷ সে ওই ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মিনতি ধর ও তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎ দাসের ঘনিষ্ঠ।" জগন্নাথ দাসের মেয়ে সঙ্গীতা বিশ্বাস বলেন, "বাবা বিজেপি করেন বলেই ঝামেলা। দাদুকে মেরেছে আমাকেও পেটে লাথি মেরেছে।"

গুরুতর আহত অবস্থায় দু'জনকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে

বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী এ বিষয়ে বলেন, "পানীয় জল নিয়ে এই ঘটনা কাম্য নয়। দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে রাজনীতি নেই। ঘটনার নিন্দা করছি। পুলিশ ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। তৃণমূল কাউন্সিলর মিনতি ধর বলেন, "কল নিয়ে বিবাদ থেকে এই ঘটনা হয়েছে। যা হয়েছে তা সমর্থন যোগ্য নয়। পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।"

আরও পড়ুন: ম্যালেরিয়া আক্রান্ত তৃণমূল কাউন্সিলর, সরকারি পরীক্ষাগারের নেগেটিভ রিপোর্ট বেসরকারিতে পজেটিভ

বাঁশবেড়িয়ার বিজেপির মণ্ডল সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেন, "কল নিয়ে দুই পরিবারের বিবাদ অনেক দিনের। আজকেও ঝামেলার সময় তৃণমূল কর্মী এসে বুথ সভাপতির উপর চড়াও হয়। মারধর করে। আসলে তৃণমূলে এই ব্যাপারটা আছে যে যত বেশি বদমাইশি করবে, মারধোর করবে সে তত উঁচু পোস্টে যাবে। সেটা দেখাতে গিয়ে এগুলো করছে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.