ETV Bharat / state

সেলফির জন্য নয়, তার জড়িয়ে দুর্ঘটনা ; সামনে ভিডিয়ো - রিষড়ার পর্যটক

রিষড়ার বাসিন্দা প্রদীপ সাকসেনা পেশায় ব্যবসায়ী ছিলেন । কাজের ফাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই পাহাড়ে ট্রেকিং করতে যেতেন । 3 অক্টোবর পঞ্চমীর দিন সপরিবারে দার্জিলিং বেড়াতে যান প্রদীপবাবু । সেখানে টয় ট্রেনে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনা ঘটে ৷

প্রদীপ সাহা
author img

By

Published : Oct 14, 2019, 10:38 AM IST

Updated : Oct 14, 2019, 10:55 AM IST

রিষড়া, 14 অক্টোবর : সেলফি তুলতে গিয়ে নয় ৷ তার জড়িয়ে ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে হুগলির পর্যটক প্রদীপ সাকসেনার । বলল মৃতের পরিবার । ট্রয় ট্রেনের লাইনে কোথা থেকে এল এই তার ? প্রদীপবাবুর পরিবারের অভিযোগ, রেলের গাফিলতিতেই তার জড়িয়ে ট্রয় ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে প্রদীপবাবুর । ইতিমধ্যেই তার জড়িয়ে প্রদীপবাবুর টয় ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়ার ছবি ভাইরাল হয়েছে ৷


রিষড়ার বাসিন্দা প্রদীপ সাকসেনা পেশায় ব্যবসায়ী ছিলেন । কাজের ফাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই পাহাড়ে ট্রেকিং করতে যেতেন । 3 অক্টোবর পঞ্চমীর দিন সপরিবারে দার্জিলিং বেড়াতে যান প্রদীপবাবু । দার্জিলিং যাওয়ার পথে ট্রয় ট্রেনে মোবাইলে প্রকৃতির সৌন্দর্যের ভিডিয়ো করছিলেন তিনি । প্রদীপবাবুর দাদা ও স্ত্রীর দাবি, সেই সময় ট্রেনের মধ্যেই ছিলেন ৷ ভিডিয়ো করার সময় বাতাসিয়া লুপের কাছে হঠাৎ একটি তার জড়িয়ে তিনি ট্রেন থেকে পড়ে যান ৷ পড়ে গিয়ে মাথায় চোট লাগে তাঁর । মোবাইলে তোলা সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পরই মৃত্যুর রহস্য সামনে আসে । প্রদীপবাবুর পরিবার ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে ৷


প্রদীপবাবুর দাদা সন্দীপ সাকসেনা বলেন , "আমার ভাই সেলফি তুলতে গিয়ে দিয়ে মারা যায়নি । ও প্রকৃতি প্রেমিক ছিল । মাঝে মধ্যেই ট্রেকিং করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেত । কেদারনাথ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও ওখানে গেছিল । ওর ট্রেকিং করার প্রচণ্ড নেশা ছিল । কোথাও গেলেই জায়গায় অনেক ছবি তুলত । টয় ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়ার সময় ওর হাতে মোবাইল ছিল ৷ ট্রেনের দরজার ভেতর থেকেই বাতাসিয়া লুপের ছবি তুলছিল ভাই ৷ ও বুঝতেই পারেনি একটা তার দিকে চলে আসবে । ওর মোবাইলে আমরা ভিডিয়োটা দেখেছি ৷ তার কী করে এল আমরা বুঝতে পারছি না । ভিডিয়োয় পরিষ্কার তার জড়িয়েই ভাই ট্রেন থেকে পড়ে গেছে ৷ "

ভিডিয়োয় দেখুন


এদিকে প্রদীপবাবুর স্ত্রী নম্রতা সাকসেনা প্রশ্ন তুলেছেন পাহাড়ের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে ৷ তিনি বলেন , "উনি দরজা দিয়ে পাহাড় দেখছিলেন ৷ আমিও জানালা দিয়ে পাহাড় দেখছিলাম । উনি সেলফি তুলছিলেন না । ট্রেনের দরজার সামনে থেকে পাহাড়ের ভিডিয়ো তুলছিলেন ৷ উনি দরজার বাইরে হাতও বের করেননি ৷ এই বিষয়ে বেশ সচেতন ছিলেন ৷ বাতাসিয়া লুপের সামনে হঠাৎ চিৎকার করে ট্রেন থেকে পড়ে যান ৷ পরে ভিডিয়োতে আমরা দেখি একটা তার জড়িয়ে উনি পড়ে গেছেন ৷ পাহাড়ে চিকিৎসার ন্যূনতম ব্যবস্থা নেই ৷ রক্তাক্ত অবস্থায় শিলিগুড়িতে রেফার করা হয় ৷ একজন মানুষের যদি এত রক্তপাত হয় তাহলে সে বাঁচবে কী করে ? এত পর্যটক পাহাড়ে যায় তারাও এই সমস্যায় পড়তে পারে । যে তারে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে । ওই তার এখনও সরানো হয়নি । আমাদের পরিচিত একজন পরে দার্জিলিং গেছে ৷ সেও দেখেছে তারটি এখনও রয়েছে ৷"

রিষড়া, 14 অক্টোবর : সেলফি তুলতে গিয়ে নয় ৷ তার জড়িয়ে ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে হুগলির পর্যটক প্রদীপ সাকসেনার । বলল মৃতের পরিবার । ট্রয় ট্রেনের লাইনে কোথা থেকে এল এই তার ? প্রদীপবাবুর পরিবারের অভিযোগ, রেলের গাফিলতিতেই তার জড়িয়ে ট্রয় ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে প্রদীপবাবুর । ইতিমধ্যেই তার জড়িয়ে প্রদীপবাবুর টয় ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়ার ছবি ভাইরাল হয়েছে ৷


রিষড়ার বাসিন্দা প্রদীপ সাকসেনা পেশায় ব্যবসায়ী ছিলেন । কাজের ফাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই পাহাড়ে ট্রেকিং করতে যেতেন । 3 অক্টোবর পঞ্চমীর দিন সপরিবারে দার্জিলিং বেড়াতে যান প্রদীপবাবু । দার্জিলিং যাওয়ার পথে ট্রয় ট্রেনে মোবাইলে প্রকৃতির সৌন্দর্যের ভিডিয়ো করছিলেন তিনি । প্রদীপবাবুর দাদা ও স্ত্রীর দাবি, সেই সময় ট্রেনের মধ্যেই ছিলেন ৷ ভিডিয়ো করার সময় বাতাসিয়া লুপের কাছে হঠাৎ একটি তার জড়িয়ে তিনি ট্রেন থেকে পড়ে যান ৷ পড়ে গিয়ে মাথায় চোট লাগে তাঁর । মোবাইলে তোলা সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পরই মৃত্যুর রহস্য সামনে আসে । প্রদীপবাবুর পরিবার ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে ৷


প্রদীপবাবুর দাদা সন্দীপ সাকসেনা বলেন , "আমার ভাই সেলফি তুলতে গিয়ে দিয়ে মারা যায়নি । ও প্রকৃতি প্রেমিক ছিল । মাঝে মধ্যেই ট্রেকিং করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেত । কেদারনাথ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও ওখানে গেছিল । ওর ট্রেকিং করার প্রচণ্ড নেশা ছিল । কোথাও গেলেই জায়গায় অনেক ছবি তুলত । টয় ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়ার সময় ওর হাতে মোবাইল ছিল ৷ ট্রেনের দরজার ভেতর থেকেই বাতাসিয়া লুপের ছবি তুলছিল ভাই ৷ ও বুঝতেই পারেনি একটা তার দিকে চলে আসবে । ওর মোবাইলে আমরা ভিডিয়োটা দেখেছি ৷ তার কী করে এল আমরা বুঝতে পারছি না । ভিডিয়োয় পরিষ্কার তার জড়িয়েই ভাই ট্রেন থেকে পড়ে গেছে ৷ "

ভিডিয়োয় দেখুন


এদিকে প্রদীপবাবুর স্ত্রী নম্রতা সাকসেনা প্রশ্ন তুলেছেন পাহাড়ের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে ৷ তিনি বলেন , "উনি দরজা দিয়ে পাহাড় দেখছিলেন ৷ আমিও জানালা দিয়ে পাহাড় দেখছিলাম । উনি সেলফি তুলছিলেন না । ট্রেনের দরজার সামনে থেকে পাহাড়ের ভিডিয়ো তুলছিলেন ৷ উনি দরজার বাইরে হাতও বের করেননি ৷ এই বিষয়ে বেশ সচেতন ছিলেন ৷ বাতাসিয়া লুপের সামনে হঠাৎ চিৎকার করে ট্রেন থেকে পড়ে যান ৷ পরে ভিডিয়োতে আমরা দেখি একটা তার জড়িয়ে উনি পড়ে গেছেন ৷ পাহাড়ে চিকিৎসার ন্যূনতম ব্যবস্থা নেই ৷ রক্তাক্ত অবস্থায় শিলিগুড়িতে রেফার করা হয় ৷ একজন মানুষের যদি এত রক্তপাত হয় তাহলে সে বাঁচবে কী করে ? এত পর্যটক পাহাড়ে যায় তারাও এই সমস্যায় পড়তে পারে । যে তারে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে । ওই তার এখনও সরানো হয়নি । আমাদের পরিচিত একজন পরে দার্জিলিং গেছে ৷ সেও দেখেছে তারটি এখনও রয়েছে ৷"

Intro:সেলফি না ট্রয় ট্রেনে কেবলতার থাকার কারণেই মৃত্যু হুগলির পর্যটকের।দাবি প্রদীপ সাকসেনার পরিবারের।ট্রয় ট্রেনের মধ্যে কোথা থেকে এলো এই তার।গাফিলতিতের কারণেই এই তারে লেগেই ট্রয় ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় প্রদীপ বাবুর।তারে লেগে পড়ে যাওয়ার ছবি ভাইরাল হয়।এবং সাকসেনা পরিবার গাফিলতি ও তদন্তের দাবি করছে।
রিষড়া বাসিন্দা প্রদীপ সাক সেনা পেশায় ব্যবসায়ী।কাজের ফাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই পাহাড়ে ট্রেকিং করা শখ।পঞ্চমীর দিন সপরিবারে দার্জিলিং বেড়াতে যান।ট্রয় ট্রেনে প্রকৃতির সৌন্দর্যের মোবাইলে ছবি তুলছিলেন।প্রদীপ বাবুর দাদা ও স্ত্রী দাবি সেই সময় ট্রেনের উপর থেকে হটাৎ একটি কেবলতার হাতে লাগে যেখানেই ট্রেন থেকে পড়ে যায়।তাতেই মাথায় লাগে।সেই মোবাইলে ছবি ভাইরাল হওয়ার পরই মৃত্যুর রহস্য সামনে আসে।পরিবারের তরফে সঠিক তদন্তের দাবি করেছে।Body:WB_HGL_DARJEELING TOY TRAIN ACCIDENT_RISRA_7203418Conclusion:
Last Updated : Oct 14, 2019, 10:55 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.