ETV Bharat / state

Allegation against Councillor : ক্লাব সদস্যের বিরুদ্ধে টাকা চাওয়ার ও কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বাড়িতে চড়াও হওয়ার অভিযোগ চুঁচুড়ায় - Allegation against Councillor in Chinsurah

যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই কাউন্সিলর (Chinsurah TMC Councillor), তাঁর দাবি তিনি খবর পেয়ে বিষয়টি জানতে এসেছিলেন ৷

Allegation against Councillor in chinsurah
কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বাড়িতে চড়াও হওয়ার অভিযোগ চুঁচুড়ায়
author img

By

Published : Mar 22, 2022, 10:41 PM IST

চুঁচুড়া, 22 মার্চ : বাড়ি কেনার জন্য টাকা নেওয়া ও বাড়তি টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল স্থানীয় ক্লাবের এক সদস্যের বিরুদ্ধে । সেই ঘটনার সূত্র ধরে স্থানীয় কাউন্সিলরও অভিযোগকারীর বাড়িতে চড়াও হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে (Allegation against Councillor in Chinsurah) ৷ মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চুঁচুড়া পৌরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের পীরতলা এলাকায় ।

জানা গিয়েছে, দু'বছর আগে এই এলাকায় একটি বাড়ি কেনেন সঞ্জিত দাস ও রীতা দাস । সেই বাড়িতে থাকেন তাঁদের দুই ছেলেমেয়ে ৷ রীতা দাসের অভিযোগ, এখানে আসার পর জয়দীপ বিশ্বাস ওরফে ভোম্বল নামে এক ব্যক্তি নিজেকে স্থানীয় ক্লাবের সদস্য পরিচয় দিয়ে তাঁদের কাছ থেকে 50 হাজার টাকা দাবি করেন ৷ সেই টাকা দুই কিস্তিতে দেওয়াও হয় ৷ রীতাদেবীর অভিযোগ, এরপরে আরও টাকা চাইছেন ওই ব্যক্তি ৷ পাশাপাশি, বাড়িতে বিড়াল থাকায়, বিড়াল পোষা নিয়েও প্রতিবেশীরা আপত্তি করছেন বলেন অভিযোগ তাঁর ৷ প্রতিবেশীদের পাল্টা দাবি, ওই বাড়িতে ছাদের উপর বেড়ালগুলির জন্য খাঁচা করা আছে । সেখান থেকেই দুর্গন্ধ বের হয়, তাতেই টেকা দায় হচ্ছে তাঁদের ৷

আরও পড়ুন : দলীয় প্রধানের বিরুদ্ধেই অনাস্থা, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দিনহাটায় আক্রান্ত তৃণমূল ব্লক সভাপতি

রীতা দাসের মেয়ে সঙ্গীতা দাস তাঁর ভাইকে নিয়ে বসবাস করেন চুঁচুড়া পুরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের পীরতলা এলাকার এই বাড়িতে ৷ সঞ্জিত দাস ও রীতা দাস চুঁচুড়া স্টেশনের কাছে সিঙ্গীবাগানে থাকেন । পীরতলার বাড়িতে দুই ভাই বোনে দশটিরও বেশি বিড়াল পোষে । রাস্তার বিড়ালদেরও তাঁরা খাওয়ায় ৷ রীতাদেবীর অভিযোগ, মঙ্গলবার তাঁদের বাড়ির সামনে আসেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর অর্পিতা সাহা ৷ বাড়ির সামনে কিছুটা অংশ পৌরসভার, সেখানে কেন ঢালাই করা হয়েছে, বাড়িতে এত বিড়াল পোষা হয় কেন, এই নিয়ে জবাব চান তিনি ৷ সঙ্গীতা দাসের অভিযোগ, আসলে আরও টাকার জন্য চাপ দিতেই ওই কাউন্সিলর ও তৃণমূল কর্মীরা এসেছিলেন ৷ সেই ঘটনার ফেসবুক লাইভ করতেই তাঁকে শারীরিক নিগৃহ করা হয়, ফোনও ফেলে দেওয়া হয় ৷

এরপর মা রীতা দাসকে নিয়ে চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ জানান সঙ্গীতা ৷ যদিও ওই কাউন্সিলর ও ক্লাব সদস্য তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ৷ এই ঘটনার প্রেক্ষিতে চুঁচুড়া বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, "বেআইনি কাজ কেউ করলে তা দেখার জন্য প্রশাসন আছে । আইন হাতে নেওয়া যাবে না । যত বড় নেতাই হোক দোষ করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে পুলিশ ।আমি আইসি চুঁচুড়া ও সিপি চন্দননগরকে অভিযোগপত্র পাঠিয়ে দিয়ে বলেছি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে ।"

চুঁচুড়া, 22 মার্চ : বাড়ি কেনার জন্য টাকা নেওয়া ও বাড়তি টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল স্থানীয় ক্লাবের এক সদস্যের বিরুদ্ধে । সেই ঘটনার সূত্র ধরে স্থানীয় কাউন্সিলরও অভিযোগকারীর বাড়িতে চড়াও হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে (Allegation against Councillor in Chinsurah) ৷ মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চুঁচুড়া পৌরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের পীরতলা এলাকায় ।

জানা গিয়েছে, দু'বছর আগে এই এলাকায় একটি বাড়ি কেনেন সঞ্জিত দাস ও রীতা দাস । সেই বাড়িতে থাকেন তাঁদের দুই ছেলেমেয়ে ৷ রীতা দাসের অভিযোগ, এখানে আসার পর জয়দীপ বিশ্বাস ওরফে ভোম্বল নামে এক ব্যক্তি নিজেকে স্থানীয় ক্লাবের সদস্য পরিচয় দিয়ে তাঁদের কাছ থেকে 50 হাজার টাকা দাবি করেন ৷ সেই টাকা দুই কিস্তিতে দেওয়াও হয় ৷ রীতাদেবীর অভিযোগ, এরপরে আরও টাকা চাইছেন ওই ব্যক্তি ৷ পাশাপাশি, বাড়িতে বিড়াল থাকায়, বিড়াল পোষা নিয়েও প্রতিবেশীরা আপত্তি করছেন বলেন অভিযোগ তাঁর ৷ প্রতিবেশীদের পাল্টা দাবি, ওই বাড়িতে ছাদের উপর বেড়ালগুলির জন্য খাঁচা করা আছে । সেখান থেকেই দুর্গন্ধ বের হয়, তাতেই টেকা দায় হচ্ছে তাঁদের ৷

আরও পড়ুন : দলীয় প্রধানের বিরুদ্ধেই অনাস্থা, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দিনহাটায় আক্রান্ত তৃণমূল ব্লক সভাপতি

রীতা দাসের মেয়ে সঙ্গীতা দাস তাঁর ভাইকে নিয়ে বসবাস করেন চুঁচুড়া পুরসভার 16 নম্বর ওয়ার্ডের পীরতলা এলাকার এই বাড়িতে ৷ সঞ্জিত দাস ও রীতা দাস চুঁচুড়া স্টেশনের কাছে সিঙ্গীবাগানে থাকেন । পীরতলার বাড়িতে দুই ভাই বোনে দশটিরও বেশি বিড়াল পোষে । রাস্তার বিড়ালদেরও তাঁরা খাওয়ায় ৷ রীতাদেবীর অভিযোগ, মঙ্গলবার তাঁদের বাড়ির সামনে আসেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর অর্পিতা সাহা ৷ বাড়ির সামনে কিছুটা অংশ পৌরসভার, সেখানে কেন ঢালাই করা হয়েছে, বাড়িতে এত বিড়াল পোষা হয় কেন, এই নিয়ে জবাব চান তিনি ৷ সঙ্গীতা দাসের অভিযোগ, আসলে আরও টাকার জন্য চাপ দিতেই ওই কাউন্সিলর ও তৃণমূল কর্মীরা এসেছিলেন ৷ সেই ঘটনার ফেসবুক লাইভ করতেই তাঁকে শারীরিক নিগৃহ করা হয়, ফোনও ফেলে দেওয়া হয় ৷

এরপর মা রীতা দাসকে নিয়ে চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ জানান সঙ্গীতা ৷ যদিও ওই কাউন্সিলর ও ক্লাব সদস্য তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ৷ এই ঘটনার প্রেক্ষিতে চুঁচুড়া বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, "বেআইনি কাজ কেউ করলে তা দেখার জন্য প্রশাসন আছে । আইন হাতে নেওয়া যাবে না । যত বড় নেতাই হোক দোষ করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে পুলিশ ।আমি আইসি চুঁচুড়া ও সিপি চন্দননগরকে অভিযোগপত্র পাঠিয়ে দিয়ে বলেছি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.