ETV Bharat / state

খবর প্রকাশের পর রাতারাতি মেনুর পরিবর্তন, পড়ুয়াদের পাতে ডিম, ভাত

মিড ডে মিলে দুর্নীতি নিয়ে গতকাল থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দির ৷ সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরই নড়েচড়ে বসল প্রশাসন ৷ যার পরিণতি আজ স্কুলে ছাত্রীদের মিড ডে মিলের পাতে পড়ল ভাত, ডিম ৷

পড়ুয়াদের পাতে ডিম, ভাত
author img

By

Published : Aug 20, 2019, 8:42 PM IST

Updated : Aug 20, 2019, 10:25 PM IST

চুঁচুড়া, 20 অগাস্ট : মিড ডে মিলে দেওয়া হয়েছিল নুন-ভাত ৷ সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরই চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দিরের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন অনেকেই ৷ সমালোচনা শুরু হতেই নড়েচড়ে বসল প্রশাসন ৷ যার পরিণতি আজ স্কুলে ছাত্রীদের মিড ডে মিলের পাতে পড়ল ভাত, ডিম ৷ আজ স্থানীয় কাউন্সিলর তথা স্কুল পরিচালন কমিটির চেয়ারম্যান গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে স্কুলে পৌঁছায় ডিম, মশলা ৷

মিড ডে মিলে দুর্নীতি নিয়ে গতকাল থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দির ৷ গতকাল এই নিয়ে সরব হন BJP সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় ৷ পরে তিনি বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করেন ৷ এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন ৷ দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আজ স্কুলে যান পশ্চিমবঙ্গ চাইল্ড রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিরা ও চুঁচুড়ার সদর SDO অরিন্দম বিশ্বাস ৷ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে তাঁরা বলেন, "যতদিন না এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়, ততদিন পর্যন্ত স্কুলে মিড ডে মিলের ব্যবস্থা করবে জেলা প্রশাসন ৷"

সভাপতির তত্ত্বাবধানেই মিড ডে মিলে দুর্নীতি হয়েছে এই অভিযোগ তুলে আজ স্কুলে গৌরীকান্তবাবুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্কুলের শিক্ষিকারা ৷ তাঁদের অভিযোগ, শিক্ষিকাদের সমর্থন ছাড়াই টিচার ইন চার্জ নির্বাচন হয়েছিল ৷ বর্তমান টিচার ইন চার্জ পূর্বা মুখোপাধ্যায় ও শমিতা কুশারি তাঁর স্নেহধন্য ছিল ৷ তাদের তত্ত্বাবধানেই এ সব হয়েছে ৷ শিক্ষিকা দীপান্বিতা ঘোষ বলেন, "স্কুল থেকে অনেক টাকা চুরি হয়েছে ৷ সেটা সভাপতির সামনে আনা উচিত ছিল ৷ যারা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের উনি সুরক্ষা দিচ্ছেন ৷" যদিও তাঁদের অভিযোগ অস্বীকার করে গৌরীকান্তবাবু বলেন, "স্কুলের শিক্ষিকারা ABTA-এর সদস্য ৷ ওরা BJP-র সঙ্গে জোট করে স্কুলে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করছেন ।"

এই সংক্রান্ত আরও খবর : 5 হাজার ডিমের হদিশ নেই, বস্তা বস্তা চাল হাপিশ ; ছাত্রীরা খায় নুন-ভাত !

হুগলির জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন, "হুগলি চুঁচুড়া পৌরসভা এলাকায় মিড ডে মিল কেমন চলছে দেখার জন্য 100 স্কুলে রান্নাঘর আর খাওয়ার জায়গায় CCTV ক্যামেরা লাগানো হবে ৷ পরে স্কুলের অন্য জায়গাগুলিতেও CCTV ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করা হবে ৷ 300 জন অফিসার আগামীকাল থেকে জেলার স্কুলগুলিতে মিড ডে মিলের অবস্থা খতিয়ে দেখবেন । চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দিরে দুর্নীতি নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমরা 2 জন শিক্ষিকাকে সাসপেন্ড করেছি । হুগলির DI-কে আমরা স্কুনে নতুন টিচার ইন চার্জ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব ।"

ভিডিয়োয় শুনুন দীপান্বিতা ঘোষের বক্তব্য

এবিষয়ে হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এতদিন প্রশাসন হাত গুটিয়ে বসেছিল কেন ? এই বিষয়টি আগেও তো করা যেত । যখন চোর ধরা পড়বে তখন ব্যবস্থা নেওয়া হবে । চেয়ারম্যান পদে যিনি বসে আছেন তিনি এতদিন কেন বিষয়টি দেখেননি । মানুষের কাছে যখন পুরো বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে তখন নিজেদের মান বাঁচাতে দুই শিক্ষিকাকে সরিয়ে দিয়েছেন । এরপর পিছনে আরও বড় বড় মাথা রয়েছে ৷ এই দুর্নীতির সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া চাই । বাংলার বেশিরভাগ স্কুলে এই ধরনের গাফিলতি আছে। শুধু হুগলি নয় পুরো বাংলার সব স্কুলে তদন্ত হোক । দরকার হলে কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক তদন্ত করুক । অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে ।"

চুঁচুড়া, 20 অগাস্ট : মিড ডে মিলে দেওয়া হয়েছিল নুন-ভাত ৷ সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরই চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দিরের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন অনেকেই ৷ সমালোচনা শুরু হতেই নড়েচড়ে বসল প্রশাসন ৷ যার পরিণতি আজ স্কুলে ছাত্রীদের মিড ডে মিলের পাতে পড়ল ভাত, ডিম ৷ আজ স্থানীয় কাউন্সিলর তথা স্কুল পরিচালন কমিটির চেয়ারম্যান গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে স্কুলে পৌঁছায় ডিম, মশলা ৷

মিড ডে মিলে দুর্নীতি নিয়ে গতকাল থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দির ৷ গতকাল এই নিয়ে সরব হন BJP সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় ৷ পরে তিনি বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করেন ৷ এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন ৷ দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আজ স্কুলে যান পশ্চিমবঙ্গ চাইল্ড রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিরা ও চুঁচুড়ার সদর SDO অরিন্দম বিশ্বাস ৷ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে তাঁরা বলেন, "যতদিন না এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়, ততদিন পর্যন্ত স্কুলে মিড ডে মিলের ব্যবস্থা করবে জেলা প্রশাসন ৷"

সভাপতির তত্ত্বাবধানেই মিড ডে মিলে দুর্নীতি হয়েছে এই অভিযোগ তুলে আজ স্কুলে গৌরীকান্তবাবুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্কুলের শিক্ষিকারা ৷ তাঁদের অভিযোগ, শিক্ষিকাদের সমর্থন ছাড়াই টিচার ইন চার্জ নির্বাচন হয়েছিল ৷ বর্তমান টিচার ইন চার্জ পূর্বা মুখোপাধ্যায় ও শমিতা কুশারি তাঁর স্নেহধন্য ছিল ৷ তাদের তত্ত্বাবধানেই এ সব হয়েছে ৷ শিক্ষিকা দীপান্বিতা ঘোষ বলেন, "স্কুল থেকে অনেক টাকা চুরি হয়েছে ৷ সেটা সভাপতির সামনে আনা উচিত ছিল ৷ যারা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের উনি সুরক্ষা দিচ্ছেন ৷" যদিও তাঁদের অভিযোগ অস্বীকার করে গৌরীকান্তবাবু বলেন, "স্কুলের শিক্ষিকারা ABTA-এর সদস্য ৷ ওরা BJP-র সঙ্গে জোট করে স্কুলে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করছেন ।"

এই সংক্রান্ত আরও খবর : 5 হাজার ডিমের হদিশ নেই, বস্তা বস্তা চাল হাপিশ ; ছাত্রীরা খায় নুন-ভাত !

হুগলির জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন, "হুগলি চুঁচুড়া পৌরসভা এলাকায় মিড ডে মিল কেমন চলছে দেখার জন্য 100 স্কুলে রান্নাঘর আর খাওয়ার জায়গায় CCTV ক্যামেরা লাগানো হবে ৷ পরে স্কুলের অন্য জায়গাগুলিতেও CCTV ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করা হবে ৷ 300 জন অফিসার আগামীকাল থেকে জেলার স্কুলগুলিতে মিড ডে মিলের অবস্থা খতিয়ে দেখবেন । চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দিরে দুর্নীতি নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমরা 2 জন শিক্ষিকাকে সাসপেন্ড করেছি । হুগলির DI-কে আমরা স্কুনে নতুন টিচার ইন চার্জ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব ।"

ভিডিয়োয় শুনুন দীপান্বিতা ঘোষের বক্তব্য

এবিষয়ে হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এতদিন প্রশাসন হাত গুটিয়ে বসেছিল কেন ? এই বিষয়টি আগেও তো করা যেত । যখন চোর ধরা পড়বে তখন ব্যবস্থা নেওয়া হবে । চেয়ারম্যান পদে যিনি বসে আছেন তিনি এতদিন কেন বিষয়টি দেখেননি । মানুষের কাছে যখন পুরো বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে তখন নিজেদের মান বাঁচাতে দুই শিক্ষিকাকে সরিয়ে দিয়েছেন । এরপর পিছনে আরও বড় বড় মাথা রয়েছে ৷ এই দুর্নীতির সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া চাই । বাংলার বেশিরভাগ স্কুলে এই ধরনের গাফিলতি আছে। শুধু হুগলি নয় পুরো বাংলার সব স্কুলে তদন্ত হোক । দরকার হলে কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক তদন্ত করুক । অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে ।"

Intro:স্কুলে মিডে মিলে নুন ভাত বিতর্কে তৎপর প্রশাসন।যদিও আজ ও যথারীতি নুনভাত দেওয়ার কথা থাকলেও।প্রশাসনের তৎপরতায় ডাল ও ডিমের ব্যবস্থা করা হয়।এতে খুশি ছাত্রীরা।তবে আগের মতো সয়াবিন ,মাংস চায় তারা।গতকালের এই ঘটনায় বাউল শিল্পী স্বপন দত্ত মিডে মিলে ভাত খাওয়ানো নিয়ে আজ গান বাঁধেন স্কুলে।তাতেই চুঁচুড়া বালিকা বানীমন্দিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।তার মতে আমি কন্যাশ্রীর জন্য গান গাই।এটা সবার বদনাম।এটার প্রতিবাদ জানতে ই আমার গান।তবে স্কুলের শিক্ষিকারা তাদের দাবি অনড়।তাদের দাবি স্কুলের মধ্যে যে বিশৃঙ্খলা চলছিল সেটা আগে বন্ধ করা হোক।আমাদের উপর দোষরোপ করা হচ্ছে।এরজন্য চেয়ারম্যান যথেষ্ট দায়ী।আমরাও চাই ছাত্রীরা মিডে মিলে খেতে পাক।স্কুলের মিডে মিল শেষ হওয়ার পর
ডিম রান্নার মশলা পাঠিয়েছেন স্থানীয় কাউন্সিলর।স্কুলে সরজমিনে তদন্তে আসেন চুঁচুড়া সদর SDOঅরিন্দম বিশ্বাস ও পশ্চিমবঙ্গ চাইল্ড রাইটস কমিশনের তরফে।
আগামী কাল থেকে বানী মন্দির স্কুলে মিড ডে মিল ঠিক মত চালানোর ব্যবস্থা করবে জেলা প্রশাসন।যতদিন না স্থায়ী সমাধান হয়।
চেয়ারম্যান স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি গৌরীকান্ত মুখার্জী।এসেই রান্নার তোরজোর শুরু করলেন।
সভাপতিকে ঘিরে ক্ষোভ শিক্ষিকাদের।
সভাপতির দাবি স্কুলের শিক্ষিকা রা অন্তর্ঘাত করছেন।তারা ABTA এর সদস্য তাই বিজেপির সঙ্গে জোট করে স্কুল টাকে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করছেন।তাদের মেয়ে খেতে পান আর স্কুলের বাচ্চা বাচ্চা মেয়েদের খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারছেন না।তারা সবাই জানতেন এসব করে স্কুলের বদনাম করছেন।

হুগলি জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও।জানান মিড ডে মিল কেমন চলছে দেখার জন্য ১০০ স্কুলে সিসি ক্যামেরা লাগানো হবে হুগলি চুঁচুড়া পুরসভা এলাকার।রান্না ঘর আর খাবার জায়গায়।পরে অন্যান্য জায়গায় করা হবে।৩০০ অফিসার আগামী কাল জেলার ১০০০ স্কুলে মিড ডে মিলের অবস্থা ঘুরবেন।হতে পারে আর স্কুলের সমস্যা থাকতে পারে।মিডে মিল নিয়ে আর কোন অভিযোগ থাকবে না।আমরা মনিটরিং করছি।এখন পর্যন্ত 2জন শিক্ষিকা কে সাসপেন্ড করেছি।হুগলির DI কে আমরা TIC নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব।গতকাল যে ঘটনাটি নিয়ে মিডে মিলের গাফিলতির কারণে তাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে।এটা নিয়ে আগে থেকেই তদন্ত চলছিল।
হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় পাণ্ডুয়া য় দলীয় কর্মসূচি তে এসে বলেন এতদিন কি করছিল, এতদিন প্রশাসন হাত গুটিয়ে বসে ছিল কেন ? অনেক আগেও তো করা যেত। যখন চোর ধরা পড়বে তখন ব্যবস্থা নেয়া হবে। চেয়ারম্যান পদে যিনি বসে আছেন তিনি এতদিন ধরে দেখেননি। মানুষের কাছে যখন পুরো বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে তখন নিজেদের মান বাঁচাতে দুই শিক্ষিকাকে সরিয়ে দিয়েছেন। এরপর আরো বড় বড় মাথা রয়েছে তাদের পুরোপুরিভাবে দুর্নীতির তদন্ত হওয়া চাই। বড় বড় মাথা গুলোকে ধরতে হবে। সামনে যাদের দেখা যাচ্ছে তারা তো কারো নির্দেশে করেছে ,কার নির্দেশে করেছে। কোন চেয়ারম্যান বা কোন তৃণমূল নেতার নির্দেশে করেছে তার পুরোপুরি ভাবে তদন্ত হোক। আজকে যদি কেউ ডিম মশলা দিয়ে থাকে, আবার একমাস পর নুন ভাত দেওয়া শুরু হল এইরকম যেন না হয়। এতদিনে সবার টনক নড়লো। বিষয়টি ধরা পড়ে গেছে সেটাকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য আরো বড় কোন কেলেঙ্কারি ধরা না পড়ার জন্য তারা দেখানোর চেষ্টা করছে। বাংলার বেশিরভাগ স্কুলে এই ধরনের গাফিলতি আছে। শুধু হুগলি নয় পুরো বাংলার সব স্কুলে তদন্ত হোক। দরকার হলে কেন্দ্রীয় এইচআরডি মিনিস্ট্রি আছে তারাও পুরোপুরিভাবে এটা তদন্ত করুক। আসল অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে। আমি এ বিষয়ে ডি এম এর সাথে কথা বলবো। এতে যারা জড়িত আছে তাদের যেন শাস্তি পায় তার ব্যবস্থা করবো। মঙ্গলবার পান্ডুয়ায় দলীয় সদস্যতা অভিযানে এসে এ কথা বলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়।
Body:WB_HGL_CHUCHURA SCHOOL MID MILL _7203418Conclusion:
Last Updated : Aug 20, 2019, 10:25 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.