ETV Bharat / state

হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ রোগীর

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার রাতে ৷ বাড়িতে সাংসারিক বিষয় নিয়ে তুমুল অশান্তি করেছিলেন হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা দীপক পণ্ডিত ৷ সেই রাতেই বিষ খেয়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা করেন তিনি ৷ তড়িঘড়ি বাড়ির লোকজন তাঁকে আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করান ৷ সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান দীপক ৷

a_person_jumped_form_hospita's_roof_in_arambag_hoogly
বিষ খেয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন, শেষমেশ হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ রোগীর
author img

By

Published : Nov 16, 2020, 10:49 PM IST

আরামবাগ (হুগলি), 16 নভেম্বর : সাংসারিক অশান্তির জেরে শনিবার রাতে বিষ খেয়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা করেছিলেন দীপক পণ্ডিত নামে এক ব্য়ক্তি ৷ সে যাত্রায় তাঁকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তাঁর প্রাণ রক্ষা হয় ৷ তবে, আজ আর তা করা গেল না ৷ হাসপাতালের বিছানায় দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল তাঁকে ৷ সেই দড়ি ছিঁড়ে সোমবার হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হলেন দীপক ৷

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার রাতে ৷ বাড়িতে সাংসারিক বিষয় নিয়ে তুমুল অশান্তি করেছিলেন হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা দীপক পণ্ডিত ৷ সেই রাতেই বিষ খেয়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা করেন তিনি ৷ তড়িঘড়ি বাড়ির লোকজন তাঁকে আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করান ৷ সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান দীপক ৷ তবে, বারবার হাসপাতালের বিছানা থেকে নেমে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি ৷ তাই দড়ি দিয়ে তাঁকে বেঁধে রাখা হয় ৷ দীপকের সঙ্গে তাঁর বাবাও সেখানেই ছিলেন ৷ সোমবার হঠাৎই দড়ি ছিঁড়ে হাসপাতালের পাঁচতলার ছাদে উঠে যান তিনি ৷ তাঁর বাবা পিছু নিয়েও তাঁকে আটকাতে ব্য়র্থ হন ৷ বাবার সামনেই হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্য়া করলেন দীপক পণ্ডিত ৷

পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালে নিরাপত্তা বলে কিছুই নেই ৷ এমনকি হাসপাতালের ছাদের দরজাও খোলা ছিল ৷ তা খোলা না থাকলে এই দুর্ঘটনা ঘটতো না ৷ এ নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য়ই হাসপাতালের ছাদের দরজা খুলে রাখা হয় ৷ বিষয়টি নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে ৷

আরামবাগ (হুগলি), 16 নভেম্বর : সাংসারিক অশান্তির জেরে শনিবার রাতে বিষ খেয়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা করেছিলেন দীপক পণ্ডিত নামে এক ব্য়ক্তি ৷ সে যাত্রায় তাঁকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তাঁর প্রাণ রক্ষা হয় ৷ তবে, আজ আর তা করা গেল না ৷ হাসপাতালের বিছানায় দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল তাঁকে ৷ সেই দড়ি ছিঁড়ে সোমবার হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হলেন দীপক ৷

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার রাতে ৷ বাড়িতে সাংসারিক বিষয় নিয়ে তুমুল অশান্তি করেছিলেন হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা দীপক পণ্ডিত ৷ সেই রাতেই বিষ খেয়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা করেন তিনি ৷ তড়িঘড়ি বাড়ির লোকজন তাঁকে আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করান ৷ সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান দীপক ৷ তবে, বারবার হাসপাতালের বিছানা থেকে নেমে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি ৷ তাই দড়ি দিয়ে তাঁকে বেঁধে রাখা হয় ৷ দীপকের সঙ্গে তাঁর বাবাও সেখানেই ছিলেন ৷ সোমবার হঠাৎই দড়ি ছিঁড়ে হাসপাতালের পাঁচতলার ছাদে উঠে যান তিনি ৷ তাঁর বাবা পিছু নিয়েও তাঁকে আটকাতে ব্য়র্থ হন ৷ বাবার সামনেই হাসপাতালের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্য়া করলেন দীপক পণ্ডিত ৷

পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালে নিরাপত্তা বলে কিছুই নেই ৷ এমনকি হাসপাতালের ছাদের দরজাও খোলা ছিল ৷ তা খোলা না থাকলে এই দুর্ঘটনা ঘটতো না ৷ এ নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য়ই হাসপাতালের ছাদের দরজা খুলে রাখা হয় ৷ বিষয়টি নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.