ETV Bharat / state

বেঙ্গল সাফারি পার্কের পথে নতুন অতিথি, ত্রিপুরা থেকে আসছে দু’টি বিশেষ প্রজাতির বাঁদর ও দুটি সিংহ - বেঙ্গল সাফারি পার্কে নতুন অতিথি

Bengal Safari Park to get new animals: সিংহের পর এবার ত্রিপুরা থেকে বেঙ্গল সাফারি পার্কে আসছে দু’টি বাঁদর ও দুটি সিংহ ৷ এই চিড়িয়াখানা থেকে পাঠানো হবে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ও চিতাবাঘ ৷ নতুন বছরে শুরুতেই নতুন প্রাণীদের দেখতে পাবেন দর্শকরা ৷

Bengal Safari Park
বেঙ্গল সাফারি পার্কে নতুন অতিথি
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Dec 16, 2023, 7:39 AM IST

Updated : Dec 16, 2023, 10:36 AM IST

দার্জিলিং, 16 ডিসেম্বর : দার্জিলিং চিড়িয়াখানার পর এবার বেঙ্গল সাফারি পার্কে আসতে চলেছে একাধিক নতুন অতিথি। আর তার জেরেই খুশির জোয়ার বেঙ্গল সাফারি পার্কে । আসতে চলেছে অন্তত পাঁচটি নতুন প্রাণী। ত্রিপুরার চিড়িয়াখানা থেকে আসছে দু’টি সিংহ ও দু’টি ডাস্কি লিফ লাঙ্গুর বা চশমা বাঁদর ৷ আরও এক নতুন অতিথি আসতে পারে এই পার্কে। নতুন বছরের শুরুতেই সেই সমস্ত অতিথিদের দেখতে পাবেন পর্যটকরা। শুক্রবার টাটা মেমোরিয়াল জু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রাণী বিনিময় নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয় রাজ্যের বন আধিকারিকরা ।

জানা গিয়েছে, এবার বেঙ্গল সাফারি পার্কে আসতে চলেছে স্পেকটাক্যাল লাঙ্গুর বা ডাস্কি লিফ লাঙ্গুর । এই ধরনের বাঁদর, চশমা বাঁদর হিসেবেই অধিক পরিচিত। পাশাপাশি বেঙ্গল সাফারি পার্ক থেকে পাঠানো হচ্ছে দু’টি চিতাবাঘ ও দু’টি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার । সেন্ট্রাল জু অথরিটির অ্যানিম্যাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের অধীনেই এই প্রাণী বিনিময় হতে চলেছে । সব কিছু ঠিক থাকলে জানুয়ারির প্রথম দিকেই ওই প্রাণী চারটি আসবে বেঙ্গল সাফারি পার্কে । ইতিমধ্যেই তাদের জন্য খাঁচা বা এনক্লোজার তৈরি করা হয়েছে। স্পেক্ট্যাকেল লাঙ্গুরের চোখের চারপাশে সাদা রঙের বৃত্ত থাকায় হঠাৎ করে দেখলে মনে হয় এরা চশমা পড়ে রয়েছে ।

জানুয়ারি মাসের প্রথমেই অতিথিদের এসে পৌঁছনোর কথা। তাদের পরিবেশের সঙ্গে খাপখাইয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত তিন সপ্তাহ কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে । তারপর প্রকাশ্যে আনা হবে । প্রাণী বিনিময় করতে ইতিমধ্যে ত্রিপুরা থেকে বন আধিকারিকরা এসে পরিদর্শন করে গিয়েছেন । সাফারি পার্কের অধিকর্তা কমল সরকার বলেন, "ত্রিপুরা চিড়িয়াখানার সঙ্গে বেঙ্গল সাফারি পার্কের প্রাণী বিনিময় পর্ব শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে । এখন শুধু সেন্ট্রাল জু অথরিটির অনুমোদনের অপেক্ষা । ত্রিপুরার চিড়িয়াখানা থেকে আমরা দুটি করে সিংহ ও লাঙ্গুর পাচ্ছি। বিনিময়ে আমরা ত্রিপুরা চিড়িয়াখানাকে দুটি করে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ও চিতাবাঘ দেব ।" এই স্পেক্ট্যাকেল লাঙ্গুর বা চশমা বানরের বৈশিষ্ট্য হল এই প্রজাতির বানর গাছের পাতা এবং ফল খায় । ভারত, বংলাদেশ-সহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় এদের দেখা মেলে ।

দার্জিলিং, 16 ডিসেম্বর : দার্জিলিং চিড়িয়াখানার পর এবার বেঙ্গল সাফারি পার্কে আসতে চলেছে একাধিক নতুন অতিথি। আর তার জেরেই খুশির জোয়ার বেঙ্গল সাফারি পার্কে । আসতে চলেছে অন্তত পাঁচটি নতুন প্রাণী। ত্রিপুরার চিড়িয়াখানা থেকে আসছে দু’টি সিংহ ও দু’টি ডাস্কি লিফ লাঙ্গুর বা চশমা বাঁদর ৷ আরও এক নতুন অতিথি আসতে পারে এই পার্কে। নতুন বছরের শুরুতেই সেই সমস্ত অতিথিদের দেখতে পাবেন পর্যটকরা। শুক্রবার টাটা মেমোরিয়াল জু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রাণী বিনিময় নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয় রাজ্যের বন আধিকারিকরা ।

জানা গিয়েছে, এবার বেঙ্গল সাফারি পার্কে আসতে চলেছে স্পেকটাক্যাল লাঙ্গুর বা ডাস্কি লিফ লাঙ্গুর । এই ধরনের বাঁদর, চশমা বাঁদর হিসেবেই অধিক পরিচিত। পাশাপাশি বেঙ্গল সাফারি পার্ক থেকে পাঠানো হচ্ছে দু’টি চিতাবাঘ ও দু’টি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার । সেন্ট্রাল জু অথরিটির অ্যানিম্যাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের অধীনেই এই প্রাণী বিনিময় হতে চলেছে । সব কিছু ঠিক থাকলে জানুয়ারির প্রথম দিকেই ওই প্রাণী চারটি আসবে বেঙ্গল সাফারি পার্কে । ইতিমধ্যেই তাদের জন্য খাঁচা বা এনক্লোজার তৈরি করা হয়েছে। স্পেক্ট্যাকেল লাঙ্গুরের চোখের চারপাশে সাদা রঙের বৃত্ত থাকায় হঠাৎ করে দেখলে মনে হয় এরা চশমা পড়ে রয়েছে ।

জানুয়ারি মাসের প্রথমেই অতিথিদের এসে পৌঁছনোর কথা। তাদের পরিবেশের সঙ্গে খাপখাইয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত তিন সপ্তাহ কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে । তারপর প্রকাশ্যে আনা হবে । প্রাণী বিনিময় করতে ইতিমধ্যে ত্রিপুরা থেকে বন আধিকারিকরা এসে পরিদর্শন করে গিয়েছেন । সাফারি পার্কের অধিকর্তা কমল সরকার বলেন, "ত্রিপুরা চিড়িয়াখানার সঙ্গে বেঙ্গল সাফারি পার্কের প্রাণী বিনিময় পর্ব শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে । এখন শুধু সেন্ট্রাল জু অথরিটির অনুমোদনের অপেক্ষা । ত্রিপুরার চিড়িয়াখানা থেকে আমরা দুটি করে সিংহ ও লাঙ্গুর পাচ্ছি। বিনিময়ে আমরা ত্রিপুরা চিড়িয়াখানাকে দুটি করে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ও চিতাবাঘ দেব ।" এই স্পেক্ট্যাকেল লাঙ্গুর বা চশমা বানরের বৈশিষ্ট্য হল এই প্রজাতির বানর গাছের পাতা এবং ফল খায় । ভারত, বংলাদেশ-সহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় এদের দেখা মেলে ।


আরও পড়ুন:

  1. আসছে বিদেশি বাঘ-সিংহ, সেজে উঠছে বেঙ্গল সাফারি পার্ক
  2. মা কিকা'র জন্যই মৃত্যু ব্যাঘ্র শাবকদের , রিপোর্টে দাবি বন দফতরের
  3. নভেম্বরেই উত্তরবঙ্গে বন্যপ্রাণ রক্ষায় চালু হতে চলেছে কন্ট্রোলরুম
Last Updated : Dec 16, 2023, 10:36 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.