ETV Bharat / state

দার্জিলিং, জলপাইগুড়ির করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক - করোনা

দার্জিলিং, জলপাইগুড়ির করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক ৷ দু’টি জেলাতেই করোনার চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ৷ প্রয়োজনে কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করে রোখা হবে কোভিডের দাপট ৷

wb_slg_01_corona_health_meeting_7209673
দার্জিলিং, জলপাইগুড়ির করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক
author img

By

Published : Apr 21, 2021, 8:48 PM IST

শিলিগুড়ি, 21 এপ্রিল : ক্রমশ সংক্রমণ বাড়ছে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং জলপাইগুড়ি জেলায় ৷ যার জেরে উদ্বেগ বেড়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রত্যেক জেলায় একজন করে নোডাল অফিসার নিয়োগ করেছে তারা ৷ আর এবার দার্জিলিং ও জলপাইগুড়িতে করোনা পরিস্থিতিতে রাশ টানতে বুধবার উচ্চ পর্যায়ে বৈঠক করলেন রাজ্য় স্বাস্থ্য দফতর ও সংশ্লিষ্ট দুই জেলার প্রশাসনিক কর্তারা ৷

এদিনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের হর্টিকালচার দফতরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব তথা জলপাইগুড়ি জেলার করোনার নোডাল অফিসার সুব্রত গুপ্ত, দার্জিলিং জেলার নোডাল অফিসার তথা গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সচিব সুরিন্দর গুপ্তা, দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক শশাঙ্ক শেট্টি, দার্জিলিঙের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রলয় আচার্য, জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার সঞ্জয় মল্লিক, শিলিগুড়ি পুরনিগমের কমিশনার সোনাম ওয়াংদি ভুটিয়া-সহ অন্যরা ৷

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলায় যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে, তার জন্য বাড়তি সতর্কতা নিচ্ছে প্রশাসন ৷ করোনা চিকিৎসার শয্যা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রয়োজনে ছোট ছোট কনটেইনমেন্ট জোন চিহ্নিত করে কোভিডে রাশ টানার উদ্যোগ নেওয়ার কথা ভাবছে স্বাস্থ্য দফতর ৷

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলা মিলিয়ে করোনার চিকিৎসার জন্য এক হাজার শয্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ৷ সরকারি হাসপাতালে পাশাপাশি দুই জেলার বেসরকারি হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমগুলিতেও করোনার জন্য 25 শতাংশ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷

আরও পড়ুন : শিকেয় করোনাবিধি, মাস্ক না পরেই রোড-শো বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তীর

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের 96টি, দার্জিলিংয়ের ত্রিবেণী হাসপাতালে 30টি, দার্জিলিংয়ের চারটি সেফ হোমে 300টি, জলপাইগুড়ির তিনটি হাসপাতালে 350টি এবং জলপাইগুড়ির মাটিয়ালি হাসপাতালের 60টি শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷

দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক শশাঙ্ক শেট্টি এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘বুধবার জেলার করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে ৷ আগেভাগেই সরকারি হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমগুলিকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে ৷ চিকিৎসাকেন্দ্রগুলিতে করোনার জন্য বরাদ্দ শয্যার সংখ্যা বাড়ানো নিয়েও আলোচনা হয়েছে ৷’’

জলপাইগুড়ি জেলা শাসক মৌমিতা গোদারা বসু বলেন, ‘‘করোনা সংক্রমণের পরিসংখ্যান দেখে সেই সব জায়গাগুলি চিহ্নিত করা হচ্ছে ৷ প্রয়োজনে পরবর্তীতে কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করে সেইসব জায়গায় করোনার সংক্রমণে রাশ টানা হবে ৷’’

শিলিগুড়ি, 21 এপ্রিল : ক্রমশ সংক্রমণ বাড়ছে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং জলপাইগুড়ি জেলায় ৷ যার জেরে উদ্বেগ বেড়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রত্যেক জেলায় একজন করে নোডাল অফিসার নিয়োগ করেছে তারা ৷ আর এবার দার্জিলিং ও জলপাইগুড়িতে করোনা পরিস্থিতিতে রাশ টানতে বুধবার উচ্চ পর্যায়ে বৈঠক করলেন রাজ্য় স্বাস্থ্য দফতর ও সংশ্লিষ্ট দুই জেলার প্রশাসনিক কর্তারা ৷

এদিনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের হর্টিকালচার দফতরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব তথা জলপাইগুড়ি জেলার করোনার নোডাল অফিসার সুব্রত গুপ্ত, দার্জিলিং জেলার নোডাল অফিসার তথা গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সচিব সুরিন্দর গুপ্তা, দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক শশাঙ্ক শেট্টি, দার্জিলিঙের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রলয় আচার্য, জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার সঞ্জয় মল্লিক, শিলিগুড়ি পুরনিগমের কমিশনার সোনাম ওয়াংদি ভুটিয়া-সহ অন্যরা ৷

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলায় যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে, তার জন্য বাড়তি সতর্কতা নিচ্ছে প্রশাসন ৷ করোনা চিকিৎসার শয্যা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রয়োজনে ছোট ছোট কনটেইনমেন্ট জোন চিহ্নিত করে কোভিডে রাশ টানার উদ্যোগ নেওয়ার কথা ভাবছে স্বাস্থ্য দফতর ৷

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলা মিলিয়ে করোনার চিকিৎসার জন্য এক হাজার শয্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ৷ সরকারি হাসপাতালে পাশাপাশি দুই জেলার বেসরকারি হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমগুলিতেও করোনার জন্য 25 শতাংশ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷

আরও পড়ুন : শিকেয় করোনাবিধি, মাস্ক না পরেই রোড-শো বিজেপি প্রার্থী শ্রাবন্তীর

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের 96টি, দার্জিলিংয়ের ত্রিবেণী হাসপাতালে 30টি, দার্জিলিংয়ের চারটি সেফ হোমে 300টি, জলপাইগুড়ির তিনটি হাসপাতালে 350টি এবং জলপাইগুড়ির মাটিয়ালি হাসপাতালের 60টি শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷

দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক শশাঙ্ক শেট্টি এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘বুধবার জেলার করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে ৷ আগেভাগেই সরকারি হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমগুলিকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে ৷ চিকিৎসাকেন্দ্রগুলিতে করোনার জন্য বরাদ্দ শয্যার সংখ্যা বাড়ানো নিয়েও আলোচনা হয়েছে ৷’’

জলপাইগুড়ি জেলা শাসক মৌমিতা গোদারা বসু বলেন, ‘‘করোনা সংক্রমণের পরিসংখ্যান দেখে সেই সব জায়গাগুলি চিহ্নিত করা হচ্ছে ৷ প্রয়োজনে পরবর্তীতে কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করে সেইসব জায়গায় করোনার সংক্রমণে রাশ টানা হবে ৷’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.