ETV Bharat / state

"রাজ্যপাল কেন্দ্রীয় সরকারের এজেন্ট"

তৃণমূলের নালিশে কিছু এসে যায় না, সমান্তরাল প্রশাসন চালালে রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীর বদলে তাঁর ছবি থাকত । আজ শিলিগুড়িতে একথা জানালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ।

রাজ্যপাল
author img

By

Published : Nov 18, 2019, 6:25 PM IST

Updated : Nov 19, 2019, 11:44 AM IST

শিলিগুড়ি, 18 নভেম্বর : রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত আরও একধাপ বাড়িয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় জানিয়ে দিলেন, "স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে নালিশে কিছু এসে যায় না ।" রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে নালিশ জানায় তৃণমূল । গতকাল বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় । তার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যপাল আজ শিলিগুড়িতে বলেন, "রাজ্যে সমান্তরাল প্রশাসন চালাচ্ছি না । সাংবিধানিক দায়িত্ব মেনেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের কাছে যাচ্ছি । আগামী দিনেও আমার এই কর্মসূচি চালু থাকবে । যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ।"

আজ শুরু থেকেই সরকারকে আক্রমণ করে কথা বলছিলেন রাজ্যপাল জাগদীপ ধনকড় । শিলিগুড়ি স্টেট গেস্ট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নে কার্যত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বাউন্সার ছাড়েন তিনি । রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিকদের তাঁর সঙ্গে দেখা না করা নিয়েও মন্তব্য করেন । বলেন, "যদি আমি রাজ্য সরকার চালাতাম তাহলে আজ বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে শিলিগুড়ি আসার পথে রাস্তাজুড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাটআউট নয়, আমার কাটআউট থাকত । গত 50 দিন ধরে রাজ্যের মুখ্য সচিবের সঙ্গে আমার দেখাই হয়নি । জেলাশাসক আমার সঙ্গে দেখা করেন না । এমন একটাও দৃষ্টান্ত দেখাতে পারবেন না যেখানে রাজ্যপাল কিছু করেছেন যাতে সরকারের কাজে প্রভাব পড়েছে । তাহলে আমি কেমন করে সমান্তরাল প্রশাসন চালালাম? আমি যেখানে যাই জেলা প্রশাসনকে আগাম জানিয়ে গিয়েছি । এটা আমার সাংবিধানিক কাজ এবং দায়িত্ব । এই কাজ করতে আমি পিছপা হব না । কাউকে ভয় পাব না । রাজ্যপাল কেন্দ্রীয় সরকারের এজেন্ট, একথা ঠিক । এটাই সংবিধানে লেখা আছে ।"

রাজ্যপাল আরও বলেন, "কে কী বলছে তা আমি জানি না । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী কখনও আমাকে চিঠি লিখে বা সামনাসামনি জানাননি আমি আমার কাজে নিজের ভূমিকা এবং দ্বায়িত্ব অতিক্রম করছি । তিনি যদি কখনও আমাকে এনিয়ে জানান, আমি তাঁকে উত্তর দেব । তবে তা মিডিয়ার সামনে নয় ।"

সিঙ্গুর, নন্দীগ্রামের পরিস্থিতি দেখতে জেলা শাসকের অফিসে গিয়ে কাউকে না পেয়ে ফিরে আসার বিষয়েও সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি । তিনি যাবেন এটা জানার পরও কীভাবে কোনও প্রশাসনিক আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি । বলেন, "অতীতে সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে গিয়েছি । ভবিষ্যতেও সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে আবার যেতে চাই । রাজ্যের হাফডজন মন্ত্রী আমাকে প্রতিনিয়ত আক্রমণ করছেন । মুখ্যমন্ত্রী নিশ্চয়ই সেগুলি নোট করছেন । সাংসদরা সংসদে কী নিয়ে আলোচনা করতে চান তা তাঁদের নিজস্ব বিষয় । তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না । কিন্তু রাজ্যপাল হিসেবে আমি আমার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাব ।"

এদিন রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গ উঠলে তিনি আরও বলেন, "আমার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে আমি কখনোই কেন্দ্রকে চিঠি দিইনি । আমি রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছিলাম ।" তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কি রাজ্যের তরফেই মোতায়েন করা হয়েছে? এর উত্তরে রাজ্যপাল সাংবাদিকদের বলেন, "আপনারা এই প্রশ্ন আমায় না করে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানদের কাছে মেইল করুন । অথবা সরাসরি তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন । তাঁদের কাছে জানতে চান কেন বারংবার রাজ্যপাল এবং তাঁর ভূমিকা নিয়ে মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে ।"

আজ ফের রাজ্যপাল রাজ্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । এর আগে মুর্শিদাবাদে গিয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, 6 দিনে তাঁর কাছে 3 হাজার অভিযোগ এসেছে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে । আজও অভিযোগ করেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারের 'আয়ুষ্মান ভারত' প্রকল্পের সুবিধা রাজ্যের অর্ধেক মানুষ পান না । বলেন, "রাজ্যের কিছু একটা প্রকল্প থাকলে এত আবেদন রাজভবনে আসছে কেন ? রাজ্যপালের কাছে থাকা টাকা 21 টি ক্ষেত্রে খরচের কথা, তা কি শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে খরচ করা সম্ভব ?"

দেখুন ভিডিয়ো...

শিলিগুড়ি, 18 নভেম্বর : রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত আরও একধাপ বাড়িয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় জানিয়ে দিলেন, "স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে নালিশে কিছু এসে যায় না ।" রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে নালিশ জানায় তৃণমূল । গতকাল বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় । তার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যপাল আজ শিলিগুড়িতে বলেন, "রাজ্যে সমান্তরাল প্রশাসন চালাচ্ছি না । সাংবিধানিক দায়িত্ব মেনেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের কাছে যাচ্ছি । আগামী দিনেও আমার এই কর্মসূচি চালু থাকবে । যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ।"

আজ শুরু থেকেই সরকারকে আক্রমণ করে কথা বলছিলেন রাজ্যপাল জাগদীপ ধনকড় । শিলিগুড়ি স্টেট গেস্ট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নে কার্যত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বাউন্সার ছাড়েন তিনি । রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিকদের তাঁর সঙ্গে দেখা না করা নিয়েও মন্তব্য করেন । বলেন, "যদি আমি রাজ্য সরকার চালাতাম তাহলে আজ বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে শিলিগুড়ি আসার পথে রাস্তাজুড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাটআউট নয়, আমার কাটআউট থাকত । গত 50 দিন ধরে রাজ্যের মুখ্য সচিবের সঙ্গে আমার দেখাই হয়নি । জেলাশাসক আমার সঙ্গে দেখা করেন না । এমন একটাও দৃষ্টান্ত দেখাতে পারবেন না যেখানে রাজ্যপাল কিছু করেছেন যাতে সরকারের কাজে প্রভাব পড়েছে । তাহলে আমি কেমন করে সমান্তরাল প্রশাসন চালালাম? আমি যেখানে যাই জেলা প্রশাসনকে আগাম জানিয়ে গিয়েছি । এটা আমার সাংবিধানিক কাজ এবং দায়িত্ব । এই কাজ করতে আমি পিছপা হব না । কাউকে ভয় পাব না । রাজ্যপাল কেন্দ্রীয় সরকারের এজেন্ট, একথা ঠিক । এটাই সংবিধানে লেখা আছে ।"

রাজ্যপাল আরও বলেন, "কে কী বলছে তা আমি জানি না । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী কখনও আমাকে চিঠি লিখে বা সামনাসামনি জানাননি আমি আমার কাজে নিজের ভূমিকা এবং দ্বায়িত্ব অতিক্রম করছি । তিনি যদি কখনও আমাকে এনিয়ে জানান, আমি তাঁকে উত্তর দেব । তবে তা মিডিয়ার সামনে নয় ।"

সিঙ্গুর, নন্দীগ্রামের পরিস্থিতি দেখতে জেলা শাসকের অফিসে গিয়ে কাউকে না পেয়ে ফিরে আসার বিষয়েও সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি । তিনি যাবেন এটা জানার পরও কীভাবে কোনও প্রশাসনিক আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি । বলেন, "অতীতে সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে গিয়েছি । ভবিষ্যতেও সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে আবার যেতে চাই । রাজ্যের হাফডজন মন্ত্রী আমাকে প্রতিনিয়ত আক্রমণ করছেন । মুখ্যমন্ত্রী নিশ্চয়ই সেগুলি নোট করছেন । সাংসদরা সংসদে কী নিয়ে আলোচনা করতে চান তা তাঁদের নিজস্ব বিষয় । তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না । কিন্তু রাজ্যপাল হিসেবে আমি আমার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাব ।"

এদিন রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গ উঠলে তিনি আরও বলেন, "আমার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে আমি কখনোই কেন্দ্রকে চিঠি দিইনি । আমি রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছিলাম ।" তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কি রাজ্যের তরফেই মোতায়েন করা হয়েছে? এর উত্তরে রাজ্যপাল সাংবাদিকদের বলেন, "আপনারা এই প্রশ্ন আমায় না করে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানদের কাছে মেইল করুন । অথবা সরাসরি তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন । তাঁদের কাছে জানতে চান কেন বারংবার রাজ্যপাল এবং তাঁর ভূমিকা নিয়ে মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে ।"

আজ ফের রাজ্যপাল রাজ্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । এর আগে মুর্শিদাবাদে গিয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, 6 দিনে তাঁর কাছে 3 হাজার অভিযোগ এসেছে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে । আজও অভিযোগ করেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারের 'আয়ুষ্মান ভারত' প্রকল্পের সুবিধা রাজ্যের অর্ধেক মানুষ পান না । বলেন, "রাজ্যের কিছু একটা প্রকল্প থাকলে এত আবেদন রাজভবনে আসছে কেন ? রাজ্যপালের কাছে থাকা টাকা 21 টি ক্ষেত্রে খরচের কথা, তা কি শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে খরচ করা সম্ভব ?"

দেখুন ভিডিয়ো...
Intro:রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত আরো বাড়িয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর জানিয়ে দিলেন রাজ্যে সমান্তরাল সরকার চালাচ্ছি না।
গতকালই দিল্লিতে রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে কেন্দ্রর কাছে নালিশ করা হলেও রাজ্যপাল আজ জানান ওই নালিশে কিছু এসে যায় না। সাংবিধানিক দায়িত্ব মেনেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের কাছে যাচ্ছি। আগামী দিনেও আমার এই কর্মসূচি চালু থাকবে। এদিন তিনি বলেন রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে সেই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।


Body:এদিন আগাগোড়াই আক্রমনাত্মক ছিলেন রাজ্যপাল জাগদীপ ধনকর। শিলিগুড়ি স্টেট গেস্ট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নে কার্যত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বাউন্সার ছেড়েছেন তিনি।
তিনি বলেন যদি আমি রাজ্য সরকার চালাতাম তাহলে আজ বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে শিলিগুড়ি আসার পথে রাস্তাজুড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাটআউট নয়, আমার কাটাউট থাকত। তিনি বলেন, গত 50 দিন ধরে রাজ্যের মুখ্য সচিবের সঙ্গে আমার দেখাই হয়নি। জেলাশাসক আমার সঙ্গে দেখা করেন না। এমন একটাও দৃষ্টান্ত দেখাতে পারবেন না যেখানে রাজ্যপাল কিছু করেছেন যাতে সরকারের কাজে প্রভাব পড়েছে। তাহলে আমি কেমন করে সমান্তরাল সরকার চালালাম?
আমি যেখানে যাই জেলা প্রশাসনকে আগাম জানিয়ে গিয়েছি। এটা আমার সাংবিধানিক কাজ এবং দায়িত্ব। এই কাজ করতে আমি পিছুপা হবো না। কাউকে ভয় পাবো না। তিনি বলেন রাজ্যপাল কেন্দ্র সরকারের এজেন্ট এটা ঠিক কথা। এটাই সংবিধানে লেখা আছে।
তিনি এ দিন বলেন কে কি বলছে তা আমি জানিনা। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী কখনো আমাকে চিঠি লিখে বা সামনাসামনি জানাননি আমি আমার কাজে নিজের ভূমিকা এবং দ্বায়িত্ব অতিক্রম করছি। তিনি যদি কখনো আমাকে এ নিয়ে জানান আমি তাকে উত্তর দেবো। তবে তা মিডিয়ার সামনে নয়।

এদিন তিনি বলেন অতীতে সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে গিয়েছি। ভবিষ্যতেও সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে আবার যেতে চাই। তিনি বলেন রাজ্যের হাফডজন মন্ত্রী আমাকে প্রতিনিয়ত আক্রমণ করছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিশ্চয়ই সেগুলি নোট করছেন।
এদিন রাজ্যপাল শিলিগুড়িতে বলেন সাংসদরা সংসদে কি নিয়ে আলোচনা করতে চান তা তাদের নিজস্ব ইচ্ছার বিষয়। তা নিয়ে কোন মন্তব্য করব না। কিন্তু রাজ্যপাল হিসেবে আমি আমার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাব। এদিন রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গ উঠলে তিনি আরো জানান আমার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে আমি কখনোই কেন্দ্রকে চিঠি দেয়নি। আমি রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছিলাম। তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কি রাজ্যের বরফেই মোতায়েন করা হয়েছে? এর উত্তরে রাজ্যপাল জানান আপনারা এই প্রশ্ন আমায় না করে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানদের কাছে মেইল করুন। অথবা সরাসরি তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করুন। তাদের কাছে জানতে চান কেন বারংবার রাজ্যপাল এবং তার ভূমিকা নিয়ে মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ বারংবার তোলা হচ্ছে।
রাজ্যের মানুষের চিকিৎসায় একাধিক আবেদন রাজভবনে জমে থাকা প্রসঙ্গে এদিন রাজ্যপাল বলেন কেন্দ্রের আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প রয়েছে রাজ্যের তবে কিছু একটা প্রকল্প আছে তাহলে এত আবেদন রাজভবনে আসছে কেন রাজ্যপালের কাছে থাকা টাকা 21 টি ক্ষেত্রে খরচের কথা তাকি শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে খরচ করা সম্ভব এর পাশাপাশি তিনি এদিন টিপ্পনী করেন আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যদি আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প রাজ্যে মানুষের পক্ষে ক্ষতিকারক হয় তাহলে রাজ্যের তা গ্রহণ করাই উচিত।


Conclusion:
Last Updated : Nov 19, 2019, 11:44 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.