ETV Bharat / state

জমির সীমানা দেওয়া নিয়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের, হাসপাতালে জখম 4 - TMC

জমির সীমানা দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ । দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওড় গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর এলাকার ঘটনা । ঘটনায় দু'পক্ষের 4 জন জখম হন । আহতদের বালুরঘাট হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে ।

TMC group clash
তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
author img

By

Published : Dec 19, 2019, 4:01 AM IST

কুমারগঞ্জ, 19 ডিসেম্বর : জমির সীমানা দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ । দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওড় গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর এলাকার ঘটনা । ঘটনায় দু'পক্ষের 4 জন জখম হন । আহতদের বালুরঘাট হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে । তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী মাহমুদা বেগম । বিষয়টি পারিবারিক বলে পাল্টা দাবি করেছেন তৃণমূলের বর্তমান বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল ।

শ্যামনগর এলাকার বাসিন্দা জয়নাল মণ্ডল ও নজরুল ইসলাম মণ্ডলের বাড়িতে বেড়া দেওয়া নিয়ে বুধবার ভোর থেকেই শুরু হয় বিবাদ । এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় । দুই পক্ষেরই একে অপরকে বাঁশ, লাঠি নিয়ে মারধর করে । মহিলারাও সামিল হন সংঘর্ষে । স্থানীয়দের চেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও গুরুতর আহত হন চারজন । উভয় পক্ষের জয়নাল মণ্ডল, সুফিয়া বিবি, পারভিন মণ্ডল ও রেশমা বিবি আহত হয়েছেন । দুই পরিবারের তরফেই পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়েছে । বালুরঘাট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে জখমদের চিকিৎসা চলছে ।

এ বিষয়ে কুমারগঞ্জ বিধানসভার বর্তমান তৃণমূল বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল বলেন, "আমি এলাকায় ছিলাম না । এসে শুনলাম পারিবারিক বিবাদ । কেউ কেউ রাজনৈতিক রঙ লাগানোর চেষ্টা করছে ।"

কুমারগঞ্জ, 19 ডিসেম্বর : জমির সীমানা দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ । দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওড় গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর এলাকার ঘটনা । ঘটনায় দু'পক্ষের 4 জন জখম হন । আহতদের বালুরঘাট হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে । তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী মাহমুদা বেগম । বিষয়টি পারিবারিক বলে পাল্টা দাবি করেছেন তৃণমূলের বর্তমান বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল ।

শ্যামনগর এলাকার বাসিন্দা জয়নাল মণ্ডল ও নজরুল ইসলাম মণ্ডলের বাড়িতে বেড়া দেওয়া নিয়ে বুধবার ভোর থেকেই শুরু হয় বিবাদ । এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় । দুই পক্ষেরই একে অপরকে বাঁশ, লাঠি নিয়ে মারধর করে । মহিলারাও সামিল হন সংঘর্ষে । স্থানীয়দের চেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও গুরুতর আহত হন চারজন । উভয় পক্ষের জয়নাল মণ্ডল, সুফিয়া বিবি, পারভিন মণ্ডল ও রেশমা বিবি আহত হয়েছেন । দুই পরিবারের তরফেই পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়েছে । বালুরঘাট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে জখমদের চিকিৎসা চলছে ।

এ বিষয়ে কুমারগঞ্জ বিধানসভার বর্তমান তৃণমূল বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল বলেন, "আমি এলাকায় ছিলাম না । এসে শুনলাম পারিবারিক বিবাদ । কেউ কেউ রাজনৈতিক রঙ লাগানোর চেষ্টা করছে ।"

Intro:জমির সীমানা ঘেরাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল তৃণমূলের, জখম ৪ ভরতি হাসপাতালে।।

কুমারগঞ্জ, ১৮ ডিসেম্বর: জমির সীমানা ঘেরাকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওড় গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর এলাকায় দু'পক্ষের সংঘর্ষ। যা পরে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের রূপ নেয়। ঘটনায় দু'পক্ষের প্রায় ৪ জন জখম হন। আহতদের বালুরঘাট হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। তৃণমূলের দু'পক্ষের বিবাদে এই সংঘর্ষ বলেই দাবি প্রাক্তন বিধায়িকা তথা স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী মাহমুদা বেগমের। তবে বিষয়টি পারিবারিক বলেই দাবি বর্তমান তৃণমূল বিধায়ক তথা স্থানীয় নেতা তোরাফ হোসেন মণ্ডলের। এদিকে কুমারগঞ্জ থানায় ঘটনার অভিযোগ নেওয়া বদলে দু'জনকে আটক করায় ক্ষোভ ছড়ায় আক্রান্তদের মধ্যে। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, কুমারগঞ্জ ব্লকের দিওড় গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর এলাকার বাসিন্দা তথা তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত জয়নাল মণ্ডল ও নজরুল ইসলাম মণ্ডল। দুই শরিকের মধ্যে বাড়ির সীমানা ঘেরা বা বেঁড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে ভোর থেকেই বিবাদ শুরু হয়। এরপরেই বাঁশ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। একে অপরকে লাঠি সোটা নিয়ে মারধর করে। সেখানে সামিল হয় মহিলারাও। এরপর অন্যান্য প্রতিবেশীদের চেষ্টায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও গুরুতর আহত হয় দু'পক্ষের জয়নাল মণ্ডল, সুফিয়া বিবি, পারভিন মণ্ডল ও রেশমা বিবি নামে চারজন। দুই পরিবারের পক্ষ থেকেই পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়েছে। তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চড়ছে রাজনৈতিক রঙ। প্রাক্তন বিধায়িকা বর্তমান কুমারগঞ্জের বিধায়কের উপর দোষ চাপিয়েছেন। এদিকে জখম চারজন বর্তমানে বালুরঘাট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি রয়েছে।

এবিষয়ে প্রাক্তন বিধায়িকা তথা স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী মাহমুদা বেগম বলেন, তার বলতে লজ্জা করে যে এই ঘটনা তৃণমূলের দু'পক্ষর। রাজনৈতিক কারণে দু'পক্ষকে বিবাদে লাগিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমান বিধায়ক তথা দলীয় চেয়ারম্যান তোরাফ হোসেন মণ্ডল সব অঞ্চলে অঞ্চল সভাপতি করেননি। এক পক্ষকে তিনি সুযোগ সুবিধা দেন। এইসব কারণে এই বিবাদ।

অন্যদিকে এবিষয়ে কুমারগঞ্জ বিধানসভার বর্তমান তৃণমূল বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডল বলেন, আমি এলাকায় ছিলাম না। এসে শুনলাম পারিবারিক বিবাদ। কেউ কেউ রাজনৈতিক রঙ লাগিয়ে তাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে।Body:Kumarganj Conclusion:Kumarganj
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.