ETV Bharat / state

কোরোনাকে হারিয়ে সুস্থ একই পরিবারের তিন বৃদ্ধ

author img

By

Published : Aug 14, 2020, 6:43 PM IST

কোরোনাকে জয় করতে বয়স যে কোনও ফ্যাক্টরই নয় তা আরও একবার প্রমাণিত হল ৷ দক্ষিণ দিনাজপুরের একই পরিবারের তিন বৃদ্ধ কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৷ ইতিমধ্যেই তাঁরা সুস্থ হয়ে উঠেছেন ।

ছবি
ছবি

হিলি, 15 অগাস্ট : কোরোনাকে হারাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা ৷ কারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকলে যে কোনও বয়সেই নাকি কোরোনা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ আর সেই ছবিই দেখা গেল দক্ষিণ দিনাজপুরে ৷ কোরোনামুক্ত হলেন একই পরিবারের তিন বৃদ্ধ ৷

হিলির বাসিন্দা শিশির পোদ্দার ৷ বয়স 91 ৷ তাঁর ভাই সুধীর পোদ্দার (80) ও ছেলে বাদল পোদ্দার (68) । তিনজনই কোরোনাকে হারিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন । গতকাল তাঁদের ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানান হিলি ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা ।

কী বললেন বাদলবাবু?

30 জুলাই কোরোনায় আক্রান্ত হন বাদল পোদ্দার । এরপর বাড়ির অন্য সদস্যদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় । 2 অগাস্ট জানা যায়, কোরোনায় আক্রান্ত বছর 91-এর শিশির পোদ্দার ও তাঁর ভাই সুধীর পোদ্দার । আক্রান্ত তিনজনকে হোম আইসোলেশনে রেখেই চলে চিকিৎসা । এদিকে বার্ধক্যজনিত কারণে শিশিরবাবু অসুস্থ হয়ে পড়েন । তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকলে তাঁকে বালুরঘাটের কোরোনা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় । পরে সেখানেই শিশিরবাবুর চিকিৎসা চলে ।

এদিকে বাড়িতেই চিকিৎসা চলছিল সুধীর পোদ্দার ও বাদল পোদ্দারের । 13 অগাস্ট কোরোনাকে হারিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন শিশিরবাবু । এদিকে বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে ওঠেন সুধীর ও বাদলবাবুও । জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের নির্দেশে গতকাল হিলি ব্লক স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা তাঁদের বাড়ি গিয়ে কোরোনামুক্ত ওই তিন বৃদ্ধকে সংবর্ধনা জানান । ফুল, মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার সহ প্রয়োজনীয় ওষুধ তিন কোরোনা জয়ীর হাতে তুলে দেন হিলির মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক রুদ্রাংশ মজুমদার ।

এবিষয়ে বাদল পোদ্দার বলেন, "পরিবারের তিনজন কোরোনায় সংক্রমিত হই । বাবা বয়সের সঙ্গে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন । ওনার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকায় হিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে তড়িঘড়ি বালুরঘাটের কোরোনা হাসপাতালে পাঠায় । সেখান থেকে গতকালই কোরোনামুক্ত হয়ে তিনি বাড়ি ফিরেছেন । হিলি হাসপাতালের কর্মীরা খোঁজ নিয়েছেন, পাশে থেকেছেন ।"

এই বিষয়ে হিলি ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা. রুদ্রাংশ মজুমদার বলেন, পরিবারের তিন বৃদ্ধ কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন । একজনের বয়স 91 বছর । তিনি বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন । এরপর কোরোনামুক্ত হয়ে নজির তৈরি করেছেন । ওনার মনোবল ও ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মেনেছে এই মারণ রোগ ৷

হিলি, 15 অগাস্ট : কোরোনাকে হারাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা ৷ কারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকলে যে কোনও বয়সেই নাকি কোরোনা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ আর সেই ছবিই দেখা গেল দক্ষিণ দিনাজপুরে ৷ কোরোনামুক্ত হলেন একই পরিবারের তিন বৃদ্ধ ৷

হিলির বাসিন্দা শিশির পোদ্দার ৷ বয়স 91 ৷ তাঁর ভাই সুধীর পোদ্দার (80) ও ছেলে বাদল পোদ্দার (68) । তিনজনই কোরোনাকে হারিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন । গতকাল তাঁদের ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানান হিলি ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা ।

কী বললেন বাদলবাবু?

30 জুলাই কোরোনায় আক্রান্ত হন বাদল পোদ্দার । এরপর বাড়ির অন্য সদস্যদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় । 2 অগাস্ট জানা যায়, কোরোনায় আক্রান্ত বছর 91-এর শিশির পোদ্দার ও তাঁর ভাই সুধীর পোদ্দার । আক্রান্ত তিনজনকে হোম আইসোলেশনে রেখেই চলে চিকিৎসা । এদিকে বার্ধক্যজনিত কারণে শিশিরবাবু অসুস্থ হয়ে পড়েন । তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকলে তাঁকে বালুরঘাটের কোরোনা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় । পরে সেখানেই শিশিরবাবুর চিকিৎসা চলে ।

এদিকে বাড়িতেই চিকিৎসা চলছিল সুধীর পোদ্দার ও বাদল পোদ্দারের । 13 অগাস্ট কোরোনাকে হারিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন শিশিরবাবু । এদিকে বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে ওঠেন সুধীর ও বাদলবাবুও । জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের নির্দেশে গতকাল হিলি ব্লক স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা তাঁদের বাড়ি গিয়ে কোরোনামুক্ত ওই তিন বৃদ্ধকে সংবর্ধনা জানান । ফুল, মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার সহ প্রয়োজনীয় ওষুধ তিন কোরোনা জয়ীর হাতে তুলে দেন হিলির মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক রুদ্রাংশ মজুমদার ।

এবিষয়ে বাদল পোদ্দার বলেন, "পরিবারের তিনজন কোরোনায় সংক্রমিত হই । বাবা বয়সের সঙ্গে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন । ওনার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকায় হিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে তড়িঘড়ি বালুরঘাটের কোরোনা হাসপাতালে পাঠায় । সেখান থেকে গতকালই কোরোনামুক্ত হয়ে তিনি বাড়ি ফিরেছেন । হিলি হাসপাতালের কর্মীরা খোঁজ নিয়েছেন, পাশে থেকেছেন ।"

এই বিষয়ে হিলি ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা. রুদ্রাংশ মজুমদার বলেন, পরিবারের তিন বৃদ্ধ কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন । একজনের বয়স 91 বছর । তিনি বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন । এরপর কোরোনামুক্ত হয়ে নজির তৈরি করেছেন । ওনার মনোবল ও ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মেনেছে এই মারণ রোগ ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.