ETV Bharat / state

তপনে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী যুবতি

কী কারণে ওই যুবতি আত্মহত্যা করল তা পরিষ্কার নয় ৷ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছিল সে ৷ আত্মহত্যার কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷

student suicide
আত্মঘাতী হল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী
author img

By

Published : Jun 12, 2020, 7:40 AM IST

তপন, 12 জুন : গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী জয়া বর্মণ (18) নামে এক যুবতি । তপন থানার আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মনোহলির বাসিন্দা । সে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৷ গতকাল রাতে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগান ওই যুবতি । পরে তা পরিবারের নজরে এলে পরিবার গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায় । সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে ।

জয়া বর্মণ নয়াবাজার হাইস্কুলে উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রী ছিলেন । বিষয় ছিল বিজ্ঞান । জয়ার বাবা বিপুল বর্মণ । তিনি পেশায় চাষি । পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রোজকার মত বৃহস্পতিবার রাতের খাবার খেয়ে নিজের ঘরে পড়াশোনা করতে যান । রাতে জয়ার একটি ফোন আসে । বিপুলবাবু তাঁর ছোটো ছেলেকে দিয়ে ফোনটি জয়ার ঘরে পাঠায় । সেখানে ফোন দিয়ে আসতে গেলে দেখতে পায় জয়ার ঝুলন্ত দেহ । মেয়ের ঝুলন্ত দেহকে নিয়ে তড়িঘড়ি গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায় । সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা হয় ।

এই বিষয়ে মৃতার আত্মীয় সুশোভন বর্মণ বলেন, গতকাল রাতে সকলের সঙ্গে জয়া খেতে বসেছিল । খাওয়া শেষ করে নিজের ঘরে পড়াশোনা করতে যায় । বান্ধবীর ফোন আসে বাড়ির মোবাইলে । মোবাইল দিতে যাওয়ায় তাঁর ঝুলন্ত দেহ পরিবারের নজরে আসে । কারও সঙ্গে জয়ার কোনও গণ্ডগোল ছিল না । তারপরেও কি কারণে এমন কাজ করল সেটা বুঝতে পারছি না ।

খবর পেয়ে তপন ও গঙ্গারামপুরের পুলিশ ঘটনাস্থানে যায় । তার মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । ওই স্কুল ছাত্রী কি কারণে আত্মঘাতী হল তা নিয়ে ধন্দে রয়েছে পরিবার । বিষয়টিকে খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে তপন থানার পুলিশ ।

তপন, 12 জুন : গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী জয়া বর্মণ (18) নামে এক যুবতি । তপন থানার আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মনোহলির বাসিন্দা । সে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৷ গতকাল রাতে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগান ওই যুবতি । পরে তা পরিবারের নজরে এলে পরিবার গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায় । সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে ।

জয়া বর্মণ নয়াবাজার হাইস্কুলে উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রী ছিলেন । বিষয় ছিল বিজ্ঞান । জয়ার বাবা বিপুল বর্মণ । তিনি পেশায় চাষি । পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রোজকার মত বৃহস্পতিবার রাতের খাবার খেয়ে নিজের ঘরে পড়াশোনা করতে যান । রাতে জয়ার একটি ফোন আসে । বিপুলবাবু তাঁর ছোটো ছেলেকে দিয়ে ফোনটি জয়ার ঘরে পাঠায় । সেখানে ফোন দিয়ে আসতে গেলে দেখতে পায় জয়ার ঝুলন্ত দেহ । মেয়ের ঝুলন্ত দেহকে নিয়ে তড়িঘড়ি গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায় । সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা হয় ।

এই বিষয়ে মৃতার আত্মীয় সুশোভন বর্মণ বলেন, গতকাল রাতে সকলের সঙ্গে জয়া খেতে বসেছিল । খাওয়া শেষ করে নিজের ঘরে পড়াশোনা করতে যায় । বান্ধবীর ফোন আসে বাড়ির মোবাইলে । মোবাইল দিতে যাওয়ায় তাঁর ঝুলন্ত দেহ পরিবারের নজরে আসে । কারও সঙ্গে জয়ার কোনও গণ্ডগোল ছিল না । তারপরেও কি কারণে এমন কাজ করল সেটা বুঝতে পারছি না ।

খবর পেয়ে তপন ও গঙ্গারামপুরের পুলিশ ঘটনাস্থানে যায় । তার মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । ওই স্কুল ছাত্রী কি কারণে আত্মঘাতী হল তা নিয়ে ধন্দে রয়েছে পরিবার । বিষয়টিকে খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে তপন থানার পুলিশ ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.