ETV Bharat / state

বালুরঘাটে শিক্ষকের আলমারি থেকে উদ্ধার পিস্তল, খেলনা বলে দাবি পুলিশের - balurghat

দেড় মাস ধরে বন্ধ স্কুলের ক্লাসরুম। গত শুক্রবার অতিরিক্ত জেলাশাসকের নির্দেশে বন্ধ স্কুলের তালা ভাঙা হলে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের আলমারি থেকে পাওয়া যায় একটি পিস্তল।

খেনলা পিস্তল
author img

By

Published : Mar 9, 2019, 6:18 PM IST

বালুরঘাট, ৯ ফেব্রুয়ারি : দেড় মাস ধরে বন্ধ স্কুলের ক্লাসরুম। গত শুক্রবার অতিরিক্ত জেলাশাসকের নির্দেশে বন্ধ স্কুলের তালা ভাঙা হলে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের আলমারি থেকে পাওয়া যায় একটি পিস্তল। ঘটনাটি চককাশি শ্যামসুন্দর হাই স্কুলের। বালুরঘাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে পৌঁছে পিস্তলটি উদ্ধার করে। পরে জানায়, সেটি খেলনা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক) মৃণালকান্তি রায় সিংহ পুরো বিষয়টি পর্ষদকে জানান।

শুনুন বক্তব্য

মাস দেড়েক আগে দুই শিক্ষকের মধ্যে কাজিয়ার জেরে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক স্কুলের মূল গেট ও ক্লাসরুমে তালা দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। জেলা স্কুল পরিদর্শকের নির্দেশেও ক্লাসরুমের তালা খোলা যায়নি। কার্যত বাধ্য হয়ে স্কুলের বারান্দা ও খোলা আকাশের নিচে ত্রিপল টাঙিয়ে ক্লাস চালু হয়। গত বৃহস্পতিবার জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক) বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ নিয়ে এসে স্কুলের ক্লাসরুমের তালা ভাঙেন। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষকের আলমারি ভেঙে সব নথি বের করেন। সেই সময়ই বের হয় পিস্তলটি।

চককাশি শ্যামসুন্দর হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ২০০১ সালে কাজে যোগদেন শুভেন্দু চক্রবর্তী। ওই স্কুলের পড়ুয়ার সংখ্যা প্রায় ৩০০ জন। শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন ১১ জন। ২০১২ সালে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে শুভেন্দু চক্রবর্তীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে ম্যানেজিং কমিটি। তবে সেই বরখাস্তটি অনুমোদন করেনি পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। মাস কয়েকের মধ্যেই তিনি কাজে যোগ দেন। ২০১৬ সালে নানা কারণ দেখিয়ে ফের তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয় সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক শিক্ষককে। বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আপিল কমিটির দ্বারস্থ হন। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, আপিল কমিটি শুভেন্দু চক্রবর্তীর পক্ষে রায় দেয়। তাঁকে কাজে যোগ দিতে বলা হয়। ১ ডিসেম্বর স্কুলে যোগ দেন তিনি। ২২ জানুয়ারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন। ৩১ জানুয়ারি তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়। ঠিক তার আগে ২৩ জানুয়ারি প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় কুমার মণ্ডল স্কুলে তালা মেরে চাবি নিয়ে চলে যান। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা করা হয় স্কুলেরই রিতা দাস নামে সহকারি শিক্ষিকাকে। কিন্তু, সঞ্জয়বাবু কাজে যোগ না দেওয়ায় স্কুলের বারান্দায় ক্লাস শুরু হয়।


এই বিষয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রিতা দাস বলেন, "মেন গেট ও অফিস ঘরটি খুলে দিয়ে গেছিলেন DI। সেই ঘরে একদিকে একটি ক্লাস চলছে। বাকি ক্লাস হচ্ছে বারান্দায়।"

অন্যদিকে ভারপ্রাপ্ত জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক মৃণালকান্তি রায় সিংহ বলেন, " প্রধান শিক্ষকের ঘর থেকে একটি পিস্তল পাওয়া গেছে। সেটি পুলিশ উদ্ধার করেছে। সঞ্জয় মণ্ডলের বিরুদ্ধে পর্ষদে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে।"

DSP হেড কোয়ার্টার ধীমান মিত্র জানান, পিস্তলটি খেলনার বলেই মনে হচ্ছে। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

বালুরঘাট, ৯ ফেব্রুয়ারি : দেড় মাস ধরে বন্ধ স্কুলের ক্লাসরুম। গত শুক্রবার অতিরিক্ত জেলাশাসকের নির্দেশে বন্ধ স্কুলের তালা ভাঙা হলে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের আলমারি থেকে পাওয়া যায় একটি পিস্তল। ঘটনাটি চককাশি শ্যামসুন্দর হাই স্কুলের। বালুরঘাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে পৌঁছে পিস্তলটি উদ্ধার করে। পরে জানায়, সেটি খেলনা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক) মৃণালকান্তি রায় সিংহ পুরো বিষয়টি পর্ষদকে জানান।

শুনুন বক্তব্য

মাস দেড়েক আগে দুই শিক্ষকের মধ্যে কাজিয়ার জেরে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক স্কুলের মূল গেট ও ক্লাসরুমে তালা দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। জেলা স্কুল পরিদর্শকের নির্দেশেও ক্লাসরুমের তালা খোলা যায়নি। কার্যত বাধ্য হয়ে স্কুলের বারান্দা ও খোলা আকাশের নিচে ত্রিপল টাঙিয়ে ক্লাস চালু হয়। গত বৃহস্পতিবার জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক) বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ নিয়ে এসে স্কুলের ক্লাসরুমের তালা ভাঙেন। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষকের আলমারি ভেঙে সব নথি বের করেন। সেই সময়ই বের হয় পিস্তলটি।

চককাশি শ্যামসুন্দর হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ২০০১ সালে কাজে যোগদেন শুভেন্দু চক্রবর্তী। ওই স্কুলের পড়ুয়ার সংখ্যা প্রায় ৩০০ জন। শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন ১১ জন। ২০১২ সালে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে শুভেন্দু চক্রবর্তীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে ম্যানেজিং কমিটি। তবে সেই বরখাস্তটি অনুমোদন করেনি পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। মাস কয়েকের মধ্যেই তিনি কাজে যোগ দেন। ২০১৬ সালে নানা কারণ দেখিয়ে ফের তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয় সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক শিক্ষককে। বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আপিল কমিটির দ্বারস্থ হন। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, আপিল কমিটি শুভেন্দু চক্রবর্তীর পক্ষে রায় দেয়। তাঁকে কাজে যোগ দিতে বলা হয়। ১ ডিসেম্বর স্কুলে যোগ দেন তিনি। ২২ জানুয়ারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন। ৩১ জানুয়ারি তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়। ঠিক তার আগে ২৩ জানুয়ারি প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় কুমার মণ্ডল স্কুলে তালা মেরে চাবি নিয়ে চলে যান। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা করা হয় স্কুলেরই রিতা দাস নামে সহকারি শিক্ষিকাকে। কিন্তু, সঞ্জয়বাবু কাজে যোগ না দেওয়ায় স্কুলের বারান্দায় ক্লাস শুরু হয়।


এই বিষয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রিতা দাস বলেন, "মেন গেট ও অফিস ঘরটি খুলে দিয়ে গেছিলেন DI। সেই ঘরে একদিকে একটি ক্লাস চলছে। বাকি ক্লাস হচ্ছে বারান্দায়।"

অন্যদিকে ভারপ্রাপ্ত জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক মৃণালকান্তি রায় সিংহ বলেন, " প্রধান শিক্ষকের ঘর থেকে একটি পিস্তল পাওয়া গেছে। সেটি পুলিশ উদ্ধার করেছে। সঞ্জয় মণ্ডলের বিরুদ্ধে পর্ষদে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে।"

DSP হেড কোয়ার্টার ধীমান মিত্র জানান, পিস্তলটি খেলনার বলেই মনে হচ্ছে। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Intro:স্কুলের তালা ভাঙার পরই প্রধান শিক্ষকের আলমারি থেকে উদ্ধার হল পিস্তল, খেলনা বলেই দাবি পুলিশের।।

বালুরঘাট, ৭ ফেব্রুয়ারি: দেড় মাস ধরে স্কুলের ক্লাসরুম বন্ধ। শুক্রবার অতিরিক্ত জেলা শাসকের নির্দেশে চককাশি শ্যামসুন্দর হাই স্কুলের তালা ভাঙান জেলা স্কুলের তালা ভাঙতেই প্রধান শিক্ষকের আলমারি থেকে বেরিয়ে এলো আগ্নেয়াস্ত্র। আতঙ্কে কিছু বাদেই ছুটি দিয়ে দেওয়া হল স্কুল। বালুরঘাট থানার পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে এনেছে। এদিকে পুরো বিষয়টি পর্ষদকে জানিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা স্কুল পরিদর্শক(মাধ্যমিক) মৃণাল কান্তি রায় সিংহ। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে পিস্তলটি খেলানার।

প্রসঙ্গত, দুই শিক্ষকের মধ্যে কাজিয়ার জেরে প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক স্কুলের মূল গেট থেকে ক্লাস রুমে তালা দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। এর পর কেটে গেছে প্রায় দেড় মাস। জেলা স্কুল পরিদর্শকের নির্দেশের পরও খোলা পরেনি ক্লাস রুমের তালা। এক রকম বাধ্য হয়েই স্কুলের বারান্দা বা খোলা আকাশের নীচেই ত্রিপল টাঙিয়ে চলছিল ক্লাস। গতকাল এই খবর প্রকাশিত হতেই সোরগোল পরে যায়। অবশেষে এদিন জেলা স্কুল পরিদর্শক(মাধ্যমিক) মৃণাল কান্তি রায় সিংহ পুলিশকে নিয়ে গিয়ে স্কুলের ক্লাস রুমের তালা ভেঙে দেয়। এরপই প্রধান শিক্ষকের আলমারি ভেঙে সব নথি বের করা হয়। সেই সময়ই বের হয়ে আসে পিস্তলটি।

পঞ্চম থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত ওই বিদ্যালয়ের পড়ুয়া সংখ্যা তিন শতাধিক। শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন ১১ জন। গত ২৪ জানুয়ারি থেকে ওই বিদ্যালয়ের বারান্দায় ও খোলা আকাশের নীচে চলছে পঠনপাঠন। ঘটনার সূত্রপাত অবশ্য বছর কয়েক আগে। ওই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ২০০১ সালে কাজে যোগদেন শুভেন্দু চক্রবর্তী। হিসেবে গড়মিল থাকার অভিযোগ তুলে তাকে ২০১২ সালে সাময়িক বরখাস্ত করে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি। তবে সেই বরখাস্তটি অনুমোদন করেনি পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। মাস কয়েকের মধ্যে তিনি ফের কাজে যোগ দেন। ২০১৬ সালে নানা কারণ দেখিয়ে পুনরায় প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব (টিআইসি) দেওয়া হয় সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক সহকারি শিক্ষককে। এদিকে বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক এবার দ্বারস্থ হন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আপিল কমিটির কাছে। ৭ সেপ্টেম্বর আপিল কমিটি হেয়ারিং করে। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮ আপিল কমিটির চেয়ারম্যান একটি নির্দেশ দেন। লিখিত ওই নির্দেশে শুভেন্দুবাবুকে কাজে যোগদান করতে বলা। ৩০ নভেম্বর অর্ডার হাতে পেয়ে ১ ডিসেম্বর স্কুলে যোগদান করতে যান তিনি।

অভিযোগ, শুভেন্দু চৌধুরীকে স্কুল কর্তৃপক্ষ কাজে যোগ দিতে দিচ্ছিল না। গত ৩০ ডিসেম্বর জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের নির্দেশ অনুযায়ী ২২ জানুয়ারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। এরপরেই ২৩ জানুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক(টিআইসি) সঞ্জয় কুমার মণ্ডল স্কুলে তালা মেরে চাবি নিয়ে চলে যায় বলে অভিযোগ। এদিকে তারপর সঞ্জয়বাবু আর কাজে যোগ দেননি। এদিকে ওই দিনই পুলিশ, পঞ্চায়েত প্রতিনিধি এলাকার মানুষজনকে নিয়ে স্কুলে আসেন ভারপ্রাপ্ত ডিআই মৃনালকান্তি রায় সিংহ। সকলের সামনে মেন গেটের তালা ভেঙেহ একটি ঘর খুলে দেওয়া হয়। বাকি ঘরগুলি খুলে ক্লাস চালানোর নির্দেশ দিয়ে যান তৎকালিন প্রধান শিক্ষক শুভেন্দু চক্রবর্তীকে। তবে তিনি কোনো ক্লাসরুম খোলেননি নিজ দায়িত্বে। এদিকে গত ৩১ জানুয়ারি তিনি আবার অবসর গ্রহন করেন। ২৪ জানুয়ারি থেকেই ওই বিদ্যালয়ের পঠনপাঠন চলছে বারান্দায়।

এবিষয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রিতা দাস বলেন, মেন গেট ও অফিস ঘরটি খুলে দিয়ে গেছিলেন ডিআই। সেই ঘরে একদিকে একটি ক্লাস চলছে। বাকি ক্লাস হচ্ছে বারান্দায়। তারা নিজেরা স্কুলের বাকি ঘর গুলি খোলার দায়িত্ব নিচ্ছেন না। প্রধান শিক্ষকের ঘর বন্ধ ছিল।

অন্য দিকে ভারপ্রাপ্ত জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক মৃণালক্রান্তি রায় সিংহ বলেন, আজ অতিরিক্ত জেলা শাসকের নির্দেশে ক্লাস রুমের তালা ভাঙতে আসেন। সব তালা ভেঙে দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষকের ঘর থেকে একটি পিস্তল পাওয়া গেছে। সেটি পুলিশ উদ্ধার করে। এদিকে সঞ্জয় মণ্ডলের বিরুদ্ধে পর্ষদে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ডিএসপি হেড কোয়ার্টার ধীমান মিত্র জানান, পিস্তলটি খেলনাব বলেই মনে হচ্ছে। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।Body:Balurghat Conclusion:Balurghat
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.