ETV Bharat / state

স্যার না বলায় ছাত্রকে বেধড়ক মার শিক্ষকের ! অভিযোগ দায়ের

author img

By

Published : Aug 17, 2019, 11:28 PM IST

Updated : Aug 17, 2019, 11:35 PM IST

স্কুল সূত্রে খবর, প্রথম পিরিয়ডের পর কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছিল ওই ছাত্র । বাংলা শিক্ষক লিয়াকত আলিকে দেখে সে বন্ধুদের বলে ,"লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে ৷ আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে ।" লিয়াকত আলি সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতে পান যে সেই ছাত্র তাঁকে স্যার সম্বোধন করেনি । অভিযোগ, তারপর ক্লাসে ঢুকে ওই ছাত্রকে বেধড়ক মারধর শুরু করেন তিনি ।

বংশীহারী

বংশীহারী, 17 অগাস্ট : মেজাজ হারিয়ে এক ছাত্রকে বেত দিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর হাইস্কুলের শিক্ষকের বিরুদ্ধে । অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম লিয়াকত আলি সরকার । তাঁর বিরুদ্ধে বংশীহারী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে আক্রান্ত ছাত্রের পরিবার ৷

স্কুল সূত্রে খবর, প্রথম পিরিয়ডের পর কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছিল ওই ছাত্র । বাংলা শিক্ষক লিয়াকত আলিকে দেখে সে বন্ধুদের বলে ,"লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে ৷ আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে ।" লিয়াকত আলি সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতে পান যে সেই ছাত্র তাঁকে স্যার সম্বোধন করেনি । অভিযোগ, তারপর ক্লাসে ঢুকে ওই ছাত্রকে বেধড়ক মারধর শুরু করেন তিনি । গায়ে দাগ হয়ে যায় ওই ছাত্রটির ৷ তাকে দ্বিতীয় পিরিয়ড থেকে স্কুল ছুটি না হওয়া পর্যন্ত একটি আলাদা ঘরে বসিয়ে রাখা হয় ৷

বাড়ি ফিরে জখম ছাত্র তার পরিবারের লোকেদের সমস্ত ঘটনা জানায় । অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করেন । দৌলতপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্রনাথ রায় বলেন, "আমি সমস্ত বিষয় জানতে পেরে ছাত্রের সঙ্গে কথা বলি ৷ জানতে পারি, সে নাম ধরে ডাকায় ওই শিক্ষক মেজাজ হারিয়েছিল ৷ যদিও বিষয়টি কোনওভাবেই কাঙ্খিত নয় । ছাত্রের পরিবার শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এসেছিল ৷ আমরা স্কুলের তরফ থেকে সোমবার ছাত্রের অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা করব ।"

জখম ছাত্রের বাবা বলেন, "অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । এভাবে বেধড়ক মারধর চোখে দেখা যায় না । ছেলে বলেছে ছয়টি বেত ভেঙেছে তার শরীরে । ছাত্র ছেলের মতো ৷ কোনও ভুল করলে শাসন করবেন, তা না করে পশুর মতো পিটিয়েছে ।" অভিযুক্ত শিক্ষককে বিষয়টি জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন বন্ধ করে দেন ।

বংশীহারী, 17 অগাস্ট : মেজাজ হারিয়ে এক ছাত্রকে বেত দিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর হাইস্কুলের শিক্ষকের বিরুদ্ধে । অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম লিয়াকত আলি সরকার । তাঁর বিরুদ্ধে বংশীহারী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে আক্রান্ত ছাত্রের পরিবার ৷

স্কুল সূত্রে খবর, প্রথম পিরিয়ডের পর কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছিল ওই ছাত্র । বাংলা শিক্ষক লিয়াকত আলিকে দেখে সে বন্ধুদের বলে ,"লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে ৷ আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে ।" লিয়াকত আলি সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতে পান যে সেই ছাত্র তাঁকে স্যার সম্বোধন করেনি । অভিযোগ, তারপর ক্লাসে ঢুকে ওই ছাত্রকে বেধড়ক মারধর শুরু করেন তিনি । গায়ে দাগ হয়ে যায় ওই ছাত্রটির ৷ তাকে দ্বিতীয় পিরিয়ড থেকে স্কুল ছুটি না হওয়া পর্যন্ত একটি আলাদা ঘরে বসিয়ে রাখা হয় ৷

বাড়ি ফিরে জখম ছাত্র তার পরিবারের লোকেদের সমস্ত ঘটনা জানায় । অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করেন । দৌলতপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্রনাথ রায় বলেন, "আমি সমস্ত বিষয় জানতে পেরে ছাত্রের সঙ্গে কথা বলি ৷ জানতে পারি, সে নাম ধরে ডাকায় ওই শিক্ষক মেজাজ হারিয়েছিল ৷ যদিও বিষয়টি কোনওভাবেই কাঙ্খিত নয় । ছাত্রের পরিবার শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এসেছিল ৷ আমরা স্কুলের তরফ থেকে সোমবার ছাত্রের অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা করব ।"

জখম ছাত্রের বাবা বলেন, "অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । এভাবে বেধড়ক মারধর চোখে দেখা যায় না । ছেলে বলেছে ছয়টি বেত ভেঙেছে তার শরীরে । ছাত্র ছেলের মতো ৷ কোনও ভুল করলে শাসন করবেন, তা না করে পশুর মতো পিটিয়েছে ।" অভিযুক্ত শিক্ষককে বিষয়টি জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন বন্ধ করে দেন ।

Intro:মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দৌলতপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।।

বংশীহারী ; ১৭ আগস্ট ;-ক্লাস রুমে ক্লাস চলা অবস্থায় শিক্ষকের নাম ধরে ডাক দেওয়ায় বাংলার শিক্ষক মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর হাই স্কুলের শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।বংশী হারী থানায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ হচ্ছে উপযুক্ত শাস্তির দাবীতে ।।
স্কুল সূত্রে জানাগিয়েছে জখম ছাত্রের নাম সাহিদ হোসেন (১৪) নবম শ্রেণীর ছাত্র। বাড়ি দৌলতপুর স্কুল পাড়া এলাকায়। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম লিয়াকত আলী সরকার তিনি দৌলতপুর হাই স্কুলে বাংলা বিভাগে পড়ান। জখম ছাত্রের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে সাহিদ হোসেন অন্য ক্লাসে গিয়েছিলো প্রথম পিরিয়ডের পর সেখানে কয়েকজন বন্ধুদের সাথে কথা বলেন লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে। ওই সময় লিয়াকত আলী সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি তা শুনতে পান। এবারে ক্লাস রুমে ঢুকে ছাত্র কেন তার নাম ধরে ডেকেছে তা নিয়ে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের সামনে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ করে ছাত্রের পরিবার। ছাত্রের গায়ের দাগ মুছে যাওয়ার জন্য তাকে এক রুমে বসিয়ে রাখা হয় দ্বিতীয় পিরিয়ড থেকে স্কুল ছুটি পর্যন্ত। ছাত্র সমস্ত ঘটনা বাড়িতে গিয়ে জানালে ছাত্রের অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করে ছাত্রকে চিকিৎসার জন্য রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ছাত্রের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষক কে বিষয়টি জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিব করে ঘটনার কথা জানতে চাওয়া হলে ফোন বন্ধ করে দেন।
দৌলতপুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্রনাথ রায় বলেন আমি সমস্ত বিষয় পরে জানতে পেরে ছাত্রকে ডেকে কাউন্সিলিং করানো হয়। শুনেছি শিক্ষকের নাম ধরে ডাকায় তিনি মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে মেরেছেন। যদিও বিষয়টি কোনো ভাবেই কাঙ্খিত নয়। ছাত্রের পরিবার শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এসেছিলো, আমরা স্কুলের তরফ থেকে সোমবার ছাত্রের অভিভাবকদের সাথে বসবো আলোচনায়।
ছাত্র সাহিদ হোসেনের বাবা আমজাত হোসেন বলেন অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই। এই ভাবে বেধড়ক মারধোর চোখে দেখা যায়না ছেলে বলেছে ছয়টি বেত ভেঙ্গেছে তার শরীরে। ছাত্র ছেলের মতো কোনো ভুল করলে শাসন করবেন পশুর মতো পিটিয়েছে আমার ছেলেকে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করবো শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ছেলেকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়ি নিয়ে এসেছি বর্তমানে ছেলের বেধড়ক মারে জ্বর চলে এসেছে।
Body:মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দৌলতপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।।

বংশীহারী ; ১৭ আগস্ট ;-ক্লাস রুমে ক্লাস চলা অবস্থায় শিক্ষকের নাম ধরে ডাক দেওয়ায় বাংলার শিক্ষক মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর হাই স্কুলের শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।বংশী হারী থানায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ হচ্ছে উপযুক্ত শাস্তির দাবীতে ।।
স্কুল সূত্রে জানাগিয়েছে জখম ছাত্রের নাম সাহিদ হোসেন (১৪) নবম শ্রেণীর ছাত্র। বাড়ি দৌলতপুর স্কুল পাড়া এলাকায়। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম লিয়াকত আলী সরকার তিনি দৌলতপুর হাই স্কুলে বাংলা বিভাগে পড়ান। জখম ছাত্রের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে সাহিদ হোসেন অন্য ক্লাসে গিয়েছিলো প্রথম পিরিয়ডের পর সেখানে কয়েকজন বন্ধুদের সাথে কথা বলেন লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে। ওই সময় লিয়াকত আলী সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি তা শুনতে পান। এবারে ক্লাস রুমে ঢুকে ছাত্র কেন তার নাম ধরে ডেকেছে তা নিয়ে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের সামনে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ করে ছাত্রের পরিবার। ছাত্রের গায়ের দাগ মুছে যাওয়ার জন্য তাকে এক রুমে বসিয়ে রাখা হয় দ্বিতীয় পিরিয়ড থেকে স্কুল ছুটি পর্যন্ত। ছাত্র সমস্ত ঘটনা বাড়িতে গিয়ে জানালে ছাত্রের অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করে ছাত্রকে চিকিৎসার জন্য রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ছাত্রের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষক কে বিষয়টি জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিব করে ঘটনার কথা জানতে চাওয়া হলে ফোন বন্ধ করে দেন।
দৌলতপুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্রনাথ রায় বলেন আমি সমস্ত বিষয় পরে জানতে পেরে ছাত্রকে ডেকে কাউন্সিলিং করানো হয়। শুনেছি শিক্ষকের নাম ধরে ডাকায় তিনি মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে মেরেছেন। যদিও বিষয়টি কোনো ভাবেই কাঙ্খিত নয়। ছাত্রের পরিবার শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এসেছিলো, আমরা স্কুলের তরফ থেকে সোমবার ছাত্রের অভিভাবকদের সাথে বসবো আলোচনায়।
ছাত্র সাহিদ হোসেনের বাবা আমজাত হোসেন বলেন অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই। এই ভাবে বেধড়ক মারধোর চোখে দেখা যায়না ছেলে বলেছে ছয়টি বেত ভেঙ্গেছে তার শরীরে। ছাত্র ছেলের মতো কোনো ভুল করলে শাসন করবেন পশুর মতো পিটিয়েছে আমার ছেলেকে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করবো শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ছেলেকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়ি নিয়ে এসেছি বর্তমানে ছেলের বেধড়ক মারে জ্বর চলে এসেছে।
Conclusion:মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দৌলতপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।।

বংশীহারী ; ১৭ আগস্ট ;-ক্লাস রুমে ক্লাস চলা অবস্থায় শিক্ষকের নাম ধরে ডাক দেওয়ায় বাংলার শিক্ষক মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ উঠলো দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর হাই স্কুলের শিক্ষকের বিরুদ্ধে ।বংশী হারী থানায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ হচ্ছে উপযুক্ত শাস্তির দাবীতে ।।
স্কুল সূত্রে জানাগিয়েছে জখম ছাত্রের নাম সাহিদ হোসেন (১৪) নবম শ্রেণীর ছাত্র। বাড়ি দৌলতপুর স্কুল পাড়া এলাকায়। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম লিয়াকত আলী সরকার তিনি দৌলতপুর হাই স্কুলে বাংলা বিভাগে পড়ান। জখম ছাত্রের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে সাহিদ হোসেন অন্য ক্লাসে গিয়েছিলো প্রথম পিরিয়ডের পর সেখানে কয়েকজন বন্ধুদের সাথে কথা বলেন লিয়াকত স্যারের বাংলা ক্লাস রয়েছে আমি ক্লাসে যাই দেরি হয়ে যাচ্ছে। ওই সময় লিয়াকত আলী সরকার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি তা শুনতে পান। এবারে ক্লাস রুমে ঢুকে ছাত্র কেন তার নাম ধরে ডেকেছে তা নিয়ে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের সামনে বেত দিয়ে বেধড়ক মারধোর করার অভিযোগ করে ছাত্রের পরিবার। ছাত্রের গায়ের দাগ মুছে যাওয়ার জন্য তাকে এক রুমে বসিয়ে রাখা হয় দ্বিতীয় পিরিয়ড থেকে স্কুল ছুটি পর্যন্ত। ছাত্র সমস্ত ঘটনা বাড়িতে গিয়ে জানালে ছাত্রের অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করে ছাত্রকে চিকিৎসার জন্য রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ছাত্রের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষক কে বিষয়টি জানার জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিব করে ঘটনার কথা জানতে চাওয়া হলে ফোন বন্ধ করে দেন।
দৌলতপুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্রনাথ রায় বলেন আমি সমস্ত বিষয় পরে জানতে পেরে ছাত্রকে ডেকে কাউন্সিলিং করানো হয়। শুনেছি শিক্ষকের নাম ধরে ডাকায় তিনি মেজাজ হারিয়ে ছাত্রকে মেরেছেন। যদিও বিষয়টি কোনো ভাবেই কাঙ্খিত নয়। ছাত্রের পরিবার শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে এসেছিলো, আমরা স্কুলের তরফ থেকে সোমবার ছাত্রের অভিভাবকদের সাথে বসবো আলোচনায়।
ছাত্র সাহিদ হোসেনের বাবা আমজাত হোসেন বলেন অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই। এই ভাবে বেধড়ক মারধোর চোখে দেখা যায়না ছেলে বলেছে ছয়টি বেত ভেঙ্গেছে তার শরীরে। ছাত্র ছেলের মতো কোনো ভুল করলে শাসন করবেন পশুর মতো পিটিয়েছে আমার ছেলেকে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করবো শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ছেলেকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়ি নিয়ে এসেছি বর্তমানে ছেলের বেধড়ক মারে জ্বর চলে এসেছে।
Last Updated : Aug 17, 2019, 11:35 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.