ETV Bharat / state

Gariahat Double Murder : গড়িয়াহাট জোড়া খুনে পাথরপ্রতিমা থেকে গ্রেফতার আরও দুই - জাহির গাজি

গড়িয়াহাট জোড়া খুনের ঘটনায় আরও দু’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ ৷ ধৃতদের নাম জাহির গাজি (27) এবং বাপি মণ্ডল (30) ৷ দু’জনেই দক্ষিণ 24 পরগনার ডায়মন্ড হারবার থানা এলাকার বাসিন্দা ৷

police detained two men from Pathar Pratima in Gariahat Double Murder case
Gariahat Double Murder : গড়িয়াহাট জোড়া খুনে পাথরপ্রতিমা থেকে ধৃত আরও দুই
author img

By

Published : Oct 22, 2021, 5:33 PM IST

Updated : Oct 22, 2021, 5:58 PM IST

ডায়মন্ড হারবার, 22 অক্টোবর : গড়িয়াহাট জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও দুই অভিযুক্ত ৷ শুক্রবার সকালে দক্ষিণ 24 পরগনার পাথরপ্রতিমার বুড়োবুড়ির তট থেকে দু’জনকে আটক করে লালবাজারের হোমিসাইড শাখার পুলিশ ৷ ধৃতদের নাম জাহির গাজি (27) এবং বাপি মণ্ডল (30) ৷ তারা দু’জনেই ডায়মন্ড হারবার থানা এলাকার বাসিন্দা ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, জোড়া খুনের ঘটনায় সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে জাহির ও বাপির ৷ যদিও ধৃতদের পরিবারের সদস্যদের দাবি, কাজের টোপ দিয়ে জাহির ও বাপিকে গড়িয়াহাটের কাকুলিয়া রোডের ওই বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিল বাড়ির পরিচারিকা মিঠু হালদার ৷ এদিন ধৃত দু’জনকেই পাথরপ্রতিমা থেকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয় ৷ পরে সেখানেই তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : Gariahat Double Murder : ডায়মন্ড হারবারে ভাড়া বাড়ি থেকে উদ্ধার খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র

এই ঘটনায় তদন্তকারী আধিকারিকরা আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন ৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই জোড়া খুনের ঘটনায় মিঠু ও তার বড় ছেলে ভিকিই ছিল মূলচক্রী ৷ জাহির ও বাপি ছাড়াও এই খুনের ঘটনায় আরও এক ব্যক্তি যুক্ত রয়েছে বলে মনে করছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা ৷ ইতিমধ্যেই সেই তৃতীয় ব্যক্তির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে ৷ একইসঙ্গে, পলাতক ভিকিরও সন্ধান চালানো হচ্ছে নানা জায়গায় ৷

পরিবারের সদস্যদের দাবি, ধৃতরা নির্দোষ ৷

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, জাহির, বাপি-সহ ওই তৃতীয় ব্যক্তিকে 50 হাজার টাকা দেওয়ার টোপ দিয়েছিল মিঠু ৷ কলকাতার কর্মস্থলে যাতায়াতের জন্য প্রতিদিন লোকাল ট্রেনে সওয়ার হত সে ৷ ট্রেনেই জাহির ও বাপির সঙ্গে আলাপ হয় মিঠুর ৷ এমনকী, বেশ কয়েকবার বাপির বাড়িতেও গিয়েছিল মিঠু ৷ বাপির স্ত্রী বন্দনার দাবি, কাজের লোভ দেখিয়ে তাঁর স্বামীকে সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিল মিঠু ৷ একইভাবে জাহিরকেও ফাঁসিয়েছিল সে ৷ গত রবিবার রাতে মিঠু, বাপি ও জাহির একসঙ্গে একই ট্রেনে বাড়ি ফেরে ৷ সেদিন বাপির চোখে, মুখে আতঙ্কের ছাপ ছিল বলে জানিয়েছে বন্দনা ৷ তাঁর দাবি, বাপি কাউকে খুন করেনি ৷ তবে ঘটনা ঘটতে দেখেছিল সে ৷ এরপরই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায় বাপি ৷ পরে, জোড়া খুন নিয়ে চারিদিকে হইচই শুরু হতে আবার বাড়ি ফিরে আসে সে ৷

আরও পড়ুন : Gariahat Double Murder : "খুন করতে নিষেধ করেছিলাম স্যার", স্বীকারোক্তি ধৃত মিঠুর

এরপর গত মঙ্গলবার পাথরপ্রতিমায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আত্মগোপন করে বাপি ৷ সঙ্গে ছিল জাহিরও ৷ বৃহস্পতিবার রাতে লালবাজারের প্রতিনিধিরা ওই বাড়ি থেকেই বাপি ও জাহিরকে পাকড়াও করেন ৷ পরে তাদের গ্রেফতার করা হয় ৷ যদিও দু’জনেরই পরিবারের দাবি, ধৃতরা নির্দোষ ৷ মিঠু তাদের ফাঁসিয়েছে ৷

ডায়মন্ড হারবার, 22 অক্টোবর : গড়িয়াহাট জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও দুই অভিযুক্ত ৷ শুক্রবার সকালে দক্ষিণ 24 পরগনার পাথরপ্রতিমার বুড়োবুড়ির তট থেকে দু’জনকে আটক করে লালবাজারের হোমিসাইড শাখার পুলিশ ৷ ধৃতদের নাম জাহির গাজি (27) এবং বাপি মণ্ডল (30) ৷ তারা দু’জনেই ডায়মন্ড হারবার থানা এলাকার বাসিন্দা ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, জোড়া খুনের ঘটনায় সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে জাহির ও বাপির ৷ যদিও ধৃতদের পরিবারের সদস্যদের দাবি, কাজের টোপ দিয়ে জাহির ও বাপিকে গড়িয়াহাটের কাকুলিয়া রোডের ওই বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিল বাড়ির পরিচারিকা মিঠু হালদার ৷ এদিন ধৃত দু’জনকেই পাথরপ্রতিমা থেকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয় ৷ পরে সেখানেই তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : Gariahat Double Murder : ডায়মন্ড হারবারে ভাড়া বাড়ি থেকে উদ্ধার খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র

এই ঘটনায় তদন্তকারী আধিকারিকরা আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন ৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই জোড়া খুনের ঘটনায় মিঠু ও তার বড় ছেলে ভিকিই ছিল মূলচক্রী ৷ জাহির ও বাপি ছাড়াও এই খুনের ঘটনায় আরও এক ব্যক্তি যুক্ত রয়েছে বলে মনে করছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা ৷ ইতিমধ্যেই সেই তৃতীয় ব্যক্তির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে ৷ একইসঙ্গে, পলাতক ভিকিরও সন্ধান চালানো হচ্ছে নানা জায়গায় ৷

পরিবারের সদস্যদের দাবি, ধৃতরা নির্দোষ ৷

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, জাহির, বাপি-সহ ওই তৃতীয় ব্যক্তিকে 50 হাজার টাকা দেওয়ার টোপ দিয়েছিল মিঠু ৷ কলকাতার কর্মস্থলে যাতায়াতের জন্য প্রতিদিন লোকাল ট্রেনে সওয়ার হত সে ৷ ট্রেনেই জাহির ও বাপির সঙ্গে আলাপ হয় মিঠুর ৷ এমনকী, বেশ কয়েকবার বাপির বাড়িতেও গিয়েছিল মিঠু ৷ বাপির স্ত্রী বন্দনার দাবি, কাজের লোভ দেখিয়ে তাঁর স্বামীকে সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিল মিঠু ৷ একইভাবে জাহিরকেও ফাঁসিয়েছিল সে ৷ গত রবিবার রাতে মিঠু, বাপি ও জাহির একসঙ্গে একই ট্রেনে বাড়ি ফেরে ৷ সেদিন বাপির চোখে, মুখে আতঙ্কের ছাপ ছিল বলে জানিয়েছে বন্দনা ৷ তাঁর দাবি, বাপি কাউকে খুন করেনি ৷ তবে ঘটনা ঘটতে দেখেছিল সে ৷ এরপরই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায় বাপি ৷ পরে, জোড়া খুন নিয়ে চারিদিকে হইচই শুরু হতে আবার বাড়ি ফিরে আসে সে ৷

আরও পড়ুন : Gariahat Double Murder : "খুন করতে নিষেধ করেছিলাম স্যার", স্বীকারোক্তি ধৃত মিঠুর

এরপর গত মঙ্গলবার পাথরপ্রতিমায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আত্মগোপন করে বাপি ৷ সঙ্গে ছিল জাহিরও ৷ বৃহস্পতিবার রাতে লালবাজারের প্রতিনিধিরা ওই বাড়ি থেকেই বাপি ও জাহিরকে পাকড়াও করেন ৷ পরে তাদের গ্রেফতার করা হয় ৷ যদিও দু’জনেরই পরিবারের দাবি, ধৃতরা নির্দোষ ৷ মিঠু তাদের ফাঁসিয়েছে ৷

Last Updated : Oct 22, 2021, 5:58 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.