ETV Bharat / state

মিঠুন টিকাদারের উপর হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ : BJP জেলা সভাপতি - শ্যুটআউট

সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হন তৃণমূল কাউন্সিলর মিঠুন টিকাদার।বর্তমানে তিনি মোমিনপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

mithun
author img

By

Published : Feb 20, 2019, 7:31 AM IST

বজবজ, ২০ ফেব্রুয়ারি : সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হন তৃণমূল কাউন্সিলর মিঠুন টিকাদার। বর্তমানে তিনি মোমিনপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। সেদিন রাতেই তাঁকে দেখতে হাসপাতালে যান মেয়র ফিরহাদ হাকিম ও তৃণমূল সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী। তবে কে বা কারা মিঠুনকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় তা নিয়ে এখনও ধন্দে পুলিশ।

ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, সোমবার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুষ্ঠান শেষে দলীয় কার্যালয়ে অনুগামীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন মিঠুন। রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ হঠাৎ দুই দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি চালায়। একটি গুলি মিঠুনের বুকে ও অপরটি পেটে লাগে। আহত মিঠুনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে বোমাও ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ শুভাশিসবাবু বলেন, মিঠুনকে লক্ষ্য করে BJP আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই গুলি চালিয়েছে। এলাকায় তৃণমূল সংগঠন দমন করতেই এই আক্রমণ বলে দাবি করেন বজবজ পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান গৌতম দাশগুপ্ত। কিন্তু তৃণমূলের এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে BJP-র জেলা সভাপতি অভিজিৎ দাস বলেন, "অভিযুক্ত কামাল খান স্থানীয় তৃণমূল ব্লক সভাপতি শ্রীমন্ত বৈদ্যের ঘনিষ্ঠ। এদিকে মিঠুনও গৌতম গোষ্ঠীর সদস্য। ফলে গোষ্ঠীকোন্দলের জেরেই এই হামলা।"

undefined

দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল বজবজ প্লাস্টার মোড় অবরোধ করেন মিঠুন অনুগামীরা। তবে পুলিশের আশ্বাসে ঘণ্টাখানেকের পর সেই অবরোধ উঠে যায়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে বজবজ থানার পুলিশ। সূত্র অনুযায়ী, গতবছর দুর্গাপুজোর নিরঞ্জনের সময় স্থানীয় এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়। সেই ঘটনায় মিঠুনই ছিলেন অন্যতম অভিযুক্ত। সেই সময় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলেও জামিনে মুক্তি পান। এবার মিঠুনের উপর আক্রমণ। এই দুই ঘটনার কোথাও কোনও যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ডায়মন্ডহারবার পুলিশ জেলার SP এস সিলভামুরুগান বলেন, এই ঘটনায় বজবজের ২ দুষ্কৃতী কামাল খান ও মহম্মদ কায়েশ যুক্ত রয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে। কামাল ও কায়েশের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।

বজবজ, ২০ ফেব্রুয়ারি : সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হন তৃণমূল কাউন্সিলর মিঠুন টিকাদার। বর্তমানে তিনি মোমিনপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। সেদিন রাতেই তাঁকে দেখতে হাসপাতালে যান মেয়র ফিরহাদ হাকিম ও তৃণমূল সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী। তবে কে বা কারা মিঠুনকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় তা নিয়ে এখনও ধন্দে পুলিশ।

ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, সোমবার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুষ্ঠান শেষে দলীয় কার্যালয়ে অনুগামীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন মিঠুন। রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ হঠাৎ দুই দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি চালায়। একটি গুলি মিঠুনের বুকে ও অপরটি পেটে লাগে। আহত মিঠুনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে বোমাও ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ শুভাশিসবাবু বলেন, মিঠুনকে লক্ষ্য করে BJP আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই গুলি চালিয়েছে। এলাকায় তৃণমূল সংগঠন দমন করতেই এই আক্রমণ বলে দাবি করেন বজবজ পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান গৌতম দাশগুপ্ত। কিন্তু তৃণমূলের এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে BJP-র জেলা সভাপতি অভিজিৎ দাস বলেন, "অভিযুক্ত কামাল খান স্থানীয় তৃণমূল ব্লক সভাপতি শ্রীমন্ত বৈদ্যের ঘনিষ্ঠ। এদিকে মিঠুনও গৌতম গোষ্ঠীর সদস্য। ফলে গোষ্ঠীকোন্দলের জেরেই এই হামলা।"

undefined

দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল বজবজ প্লাস্টার মোড় অবরোধ করেন মিঠুন অনুগামীরা। তবে পুলিশের আশ্বাসে ঘণ্টাখানেকের পর সেই অবরোধ উঠে যায়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে বজবজ থানার পুলিশ। সূত্র অনুযায়ী, গতবছর দুর্গাপুজোর নিরঞ্জনের সময় স্থানীয় এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়। সেই ঘটনায় মিঠুনই ছিলেন অন্যতম অভিযুক্ত। সেই সময় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলেও জামিনে মুক্তি পান। এবার মিঠুনের উপর আক্রমণ। এই দুই ঘটনার কোথাও কোনও যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ডায়মন্ডহারবার পুলিশ জেলার SP এস সিলভামুরুগান বলেন, এই ঘটনায় বজবজের ২ দুষ্কৃতী কামাল খান ও মহম্মদ কায়েশ যুক্ত রয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে। কামাল ও কায়েশের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।


Pune (Maharashtra), Feb 20 (ANI): Reacting to BJP chief Amit Shah's prediction that the BJP-Shiv Sena alliance would win 45 out of the 48 parliamentary seats from Maharashtra in the upcoming Lok Sabha elections, NCP chief Sharad Pawar mocked the former by saying that he should have said 48 seats as there are that much seats in Maharashtra. He (Amit Shah) should have said 48 seats instead of 45 seats as there are 48 seats in Maharashtra," Pawar told media in Pune. Pawar also questioned the BJP-Shiv Sena by saying that until few days ago, both the parties were fighting and now they are spreading the "message of unity"; the people of Maharashtra can understand their game, and will react accordingly at the time of elections. "There was an atmosphere in last few months where there was heated exchange of words b/w them. Today they're standing together, wanting to send message of unity. People of Maharashtra can understand their strategy. They'll think and take step," Pawar said.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.