ETV Bharat / state

যশ ধেয়ে আসার আগেই ফ্লাড শেল্টারে সুন্দরবনের 2 লক্ষ মানুষ

সুপার সাইক্লোন যশের মোকাবিলায় রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে খোলা হয়েছে ফ্লাড শেল্টার ৷ দক্ষিণ 24 পরগনা গোসাবা, পাথরপ্রতিমা, সাগর, ঘোড়ামারা, নামখানার উপকূলবর্তী এলাকা থেকে মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই ফ্লাড শেল্টারগুলিতে নিয়ে আসা হচ্ছে । পাশাপাশি এইসব এলাকায় জাতীয় বিপর্যয় বাহিনীর সদস্যরা মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছেন ৷ মানুষকে ঝড় আসার আগে প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে এই ফ্লাড শেল্টারগুলিতে আশ্রয় নেবার অনুরোধ জানানো হচ্ছে ৷

সুপার সাইক্লোন যশ
সুপার সাইক্লোন যশ
author img

By

Published : May 24, 2021, 8:07 PM IST

নামখানা, 23 মে : বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ প্রবল শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে । ঘূর্ণিঝড়ের নাম যশ ৷ ইতিমধ্যেই তাকে সুপার সাইক্লোন হিসাবে ঘোষণা করেছে আবহাওয়া দফতর ৷ সোমবার বিকেলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই নিয়ে নবান্ন সভাঘর থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে সতর্ক করেছেন রাজ্যবাসীকে ৷ এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ও ৷ সেখানে তিনি ঘূর্ণিঝড় যশকে সুপার সাইক্লোনিক স্টরম বলেন ৷ এই যশ ধেয়ে আসার আগেই লাল সর্তকতা জারি করেছে রাজ্য সরকার ।

সুপার সাইক্লোনের মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন । উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে খোলা হয়েছে ফ্লাড শেল্টার ৷ দক্ষিণ 24 পরগনা গোসাবা, পাথরপ্রতিমা, সাগর, ঘোড়ামারা, নামখানার উপকূলবর্তী এলাকা থেকে মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই ফ্লাড শেল্টারগুলিতে নিয়ে আসা হচ্ছে । রাজ্যজুড়ে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে দিনের পর দিন বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা । করোনা সংক্রমণ এড়াতে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যানিটাইজার এবং মাস্কের ব্যবস্থা করে রেখেছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর ।

সুপার সাইক্লোন যশ ধেয়ে আসার আগেই সোমবার বিকেলেই ফ্লাড সেল্টারে সরানো হল নামখানা-সহ আশপাশের মানুষকে ৷

বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে সোমবার বিকেল থেকেই ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে । নদীপথগুলির দশা বেহাল হওয়ায় চিন্তায় পড়েছেন সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের বাসিন্দারা ৷ সর্বস্ব হারানোর আশঙ্কায় দিন গুনছেন তাঁরা । ইতিমধ্যেই রাজ্যে খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম । প্রস্তুত রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় বাহিনী ও রাজ্য সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা । জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই দক্ষিণ 24 পরগনার প্রায় 2 লক্ষ মানুষকে নিরাপদে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে । এই ফ্লাড শেল্টারে খাওয়া-দাওয়া ও ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ করোনা আক্রান্তদের জন্য বানানো হয়েছে আলাদা সেফ হোম ৷ সেখানে অক্সিজেনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে ।

ইতিমধ্যেই সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে জাতীয় বিপর্যয় বাহিনীর সদস্যরা মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছেন ৷ পাশাপাশি বাসিন্দাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের অনুরোধ করা হচ্ছে ঝড়ের সময় যাতে কেউ বাড়িতে না থাকেন ৷ ঝড় আসার আগে প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে তাঁরা যাতে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে আশ্রয় নেন তার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ৷ ইতিমধ্যেই সমুদ্রের জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে প্রশাসন ৷

আরও পড়ুন : আগামী 24 ঘণ্টায় আরও শক্তিশালী হবে ঘূর্ণিঝড় যশ

নামখানা, 23 মে : বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ প্রবল শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে । ঘূর্ণিঝড়ের নাম যশ ৷ ইতিমধ্যেই তাকে সুপার সাইক্লোন হিসাবে ঘোষণা করেছে আবহাওয়া দফতর ৷ সোমবার বিকেলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই নিয়ে নবান্ন সভাঘর থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে সতর্ক করেছেন রাজ্যবাসীকে ৷ এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ও ৷ সেখানে তিনি ঘূর্ণিঝড় যশকে সুপার সাইক্লোনিক স্টরম বলেন ৷ এই যশ ধেয়ে আসার আগেই লাল সর্তকতা জারি করেছে রাজ্য সরকার ।

সুপার সাইক্লোনের মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন । উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে খোলা হয়েছে ফ্লাড শেল্টার ৷ দক্ষিণ 24 পরগনা গোসাবা, পাথরপ্রতিমা, সাগর, ঘোড়ামারা, নামখানার উপকূলবর্তী এলাকা থেকে মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই ফ্লাড শেল্টারগুলিতে নিয়ে আসা হচ্ছে । রাজ্যজুড়ে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে দিনের পর দিন বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা । করোনা সংক্রমণ এড়াতে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যানিটাইজার এবং মাস্কের ব্যবস্থা করে রেখেছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর ।

সুপার সাইক্লোন যশ ধেয়ে আসার আগেই সোমবার বিকেলেই ফ্লাড সেল্টারে সরানো হল নামখানা-সহ আশপাশের মানুষকে ৷

বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে সোমবার বিকেল থেকেই ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে । নদীপথগুলির দশা বেহাল হওয়ায় চিন্তায় পড়েছেন সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের বাসিন্দারা ৷ সর্বস্ব হারানোর আশঙ্কায় দিন গুনছেন তাঁরা । ইতিমধ্যেই রাজ্যে খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম । প্রস্তুত রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় বাহিনী ও রাজ্য সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা । জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই দক্ষিণ 24 পরগনার প্রায় 2 লক্ষ মানুষকে নিরাপদে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে । এই ফ্লাড শেল্টারে খাওয়া-দাওয়া ও ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ করোনা আক্রান্তদের জন্য বানানো হয়েছে আলাদা সেফ হোম ৷ সেখানে অক্সিজেনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে ।

ইতিমধ্যেই সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে জাতীয় বিপর্যয় বাহিনীর সদস্যরা মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছেন ৷ পাশাপাশি বাসিন্দাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের অনুরোধ করা হচ্ছে ঝড়ের সময় যাতে কেউ বাড়িতে না থাকেন ৷ ঝড় আসার আগে প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে তাঁরা যাতে ফ্লাড শেল্টারগুলিতে আশ্রয় নেন তার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ৷ ইতিমধ্যেই সমুদ্রের জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে ৷ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে প্রশাসন ৷

আরও পড়ুন : আগামী 24 ঘণ্টায় আরও শক্তিশালী হবে ঘূর্ণিঝড় যশ

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.