ETV Bharat / state

ফুয়াদ হালিমের উপর হামলা, বাড়ি ঘিরল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা

author img

By

Published : Apr 27, 2019, 11:43 AM IST

Updated : Apr 27, 2019, 1:12 PM IST

ডায়মন্ডহারবারের গুরুদাসনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে আক্রান্ত বামফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী ফুয়াদ হালিমসহ একাধিক কর্মী, সমর্থক । অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের ।

ফাইল ফোটো

ডায়মন্ডহারবার, 27 এপ্রিল : ডায়মন্ডহারবারের গুরুদাসনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে আক্রান্ত বামফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী ফুয়াদ হালিমসহ একাধিক কর্মী, সমর্থক । একটি বাড়িতে তাঁরা আশ্রয় নেন । সেই বাড়িটি ঘিরে ছিল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ।

খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছায় পুলিশ । কিন্তু, তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । এবিষয়ে ফুয়াদ হালিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, "আমাদের সুবিধা অ্যাপে অনুমতি নেওয়াই ছিল । গুরুদাসনগরে মিছিল আসছিল । পুলিশ বলল আমাদের সাইড হয়ে যেতে । অন্য একটি দল । তৃণমূলের মিছিল ক্রস করবে । আমরা সাইড হয়ে গেলাম । তৃণমূলের ওই মিছিলটি এসে আমাদের উপর হামলা চালায় । আমাদের যে কর্মীরা সাইডে দাঁড়িয়েছিল তাদের উপর আক্রমণ করল । গাড়ি ভাঙচুর করেছে, ফ্ল্যাগ ছিঁড়ে দিয়েছে । আমার উপর দু'দফায় আক্রমণ করেছে । আমাদের দু'জন কর্মী গুরুতর আহত । এখন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছি । পুলিশ এসেছে আমাকে উদ্ধার করে নিয়ে যেতে । আছেন SDPO, IC । কিন্তু বাকি কর্মীরাও আছেন । তারা কীভাবে যাবে এখন বুঝে উঠতে পারছি না ।"

fuad attack
জখম বাম কর্মীরা

তিনি আরও বলেন, "আমাকে মাথায় বাঁশ দিয়ে মেরেছে । পায়ে মেরেছে । কিল, চর, ঘুষি মেরেছে পিঠে । আমি আপাতত কথা বলার পরিস্থিতিতে আছি । যেখানে আছি তার বাইরে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বহাল তবিয়তে দাঁড়িয়ে আছে । ওপারেও আমাদের কর্মীরা আছেন । এখন এই দুষ্কৃতীদের না সরালে ওদিকে কী খবর জানতে পারছি না । পুলিশ ওদের প্রোটেকশন দিচ্ছে ।"

ভিডিয়োয় দেখুন ফুয়াদ ও স্থানীয় তৃণমূল নেতার বক্তব্য

যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল । তৃণমূলের এক স্থানীয় নেতা বলেন, "পুরো বিষয়টি ফুয়াদ হালিমের তৈরি করা । আমাদের অনুমতি নেওয়া ছিল । ফুয়াদ হালিমের নেতৃত্বে একটি মিছিল এসে আমাদের উপর হামলা করে । প্রায় 15 জন যুব নেতা জখম হয়েছেন । একজনকে হাসপাতালেও ভরতি করা হয়েছে ।"

fuad attack
ঘটনাস্থানে রয়েছে পুলিশ

ডায়মন্ডহারবার, 27 এপ্রিল : ডায়মন্ডহারবারের গুরুদাসনগরে ভোট প্রচারে গিয়ে আক্রান্ত বামফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী ফুয়াদ হালিমসহ একাধিক কর্মী, সমর্থক । একটি বাড়িতে তাঁরা আশ্রয় নেন । সেই বাড়িটি ঘিরে ছিল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ।

খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছায় পুলিশ । কিন্তু, তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । এবিষয়ে ফুয়াদ হালিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, "আমাদের সুবিধা অ্যাপে অনুমতি নেওয়াই ছিল । গুরুদাসনগরে মিছিল আসছিল । পুলিশ বলল আমাদের সাইড হয়ে যেতে । অন্য একটি দল । তৃণমূলের মিছিল ক্রস করবে । আমরা সাইড হয়ে গেলাম । তৃণমূলের ওই মিছিলটি এসে আমাদের উপর হামলা চালায় । আমাদের যে কর্মীরা সাইডে দাঁড়িয়েছিল তাদের উপর আক্রমণ করল । গাড়ি ভাঙচুর করেছে, ফ্ল্যাগ ছিঁড়ে দিয়েছে । আমার উপর দু'দফায় আক্রমণ করেছে । আমাদের দু'জন কর্মী গুরুতর আহত । এখন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছি । পুলিশ এসেছে আমাকে উদ্ধার করে নিয়ে যেতে । আছেন SDPO, IC । কিন্তু বাকি কর্মীরাও আছেন । তারা কীভাবে যাবে এখন বুঝে উঠতে পারছি না ।"

fuad attack
জখম বাম কর্মীরা

তিনি আরও বলেন, "আমাকে মাথায় বাঁশ দিয়ে মেরেছে । পায়ে মেরেছে । কিল, চর, ঘুষি মেরেছে পিঠে । আমি আপাতত কথা বলার পরিস্থিতিতে আছি । যেখানে আছি তার বাইরে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বহাল তবিয়তে দাঁড়িয়ে আছে । ওপারেও আমাদের কর্মীরা আছেন । এখন এই দুষ্কৃতীদের না সরালে ওদিকে কী খবর জানতে পারছি না । পুলিশ ওদের প্রোটেকশন দিচ্ছে ।"

ভিডিয়োয় দেখুন ফুয়াদ ও স্থানীয় তৃণমূল নেতার বক্তব্য

যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল । তৃণমূলের এক স্থানীয় নেতা বলেন, "পুরো বিষয়টি ফুয়াদ হালিমের তৈরি করা । আমাদের অনুমতি নেওয়া ছিল । ফুয়াদ হালিমের নেতৃত্বে একটি মিছিল এসে আমাদের উপর হামলা করে । প্রায় 15 জন যুব নেতা জখম হয়েছেন । একজনকে হাসপাতালেও ভরতি করা হয়েছে ।"

fuad attack
ঘটনাস্থানে রয়েছে পুলিশ
Intro:কুমিরের সাথে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর বেঁচে ফিরল বৃদ্ধা মহিলা। ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার পাথরপ্রতিমা ব্লকের ছোট রাক্ষস খালী এলাকার।Body:ওই বৃদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা বিধবা বৃদ্ধা মহিলা গৌরি খালুয়া প্রতিদিনের ন্যায় এদিন সকাল ১০ টার সময় পাশের জগদ্দল নদীতে জাল ফেলতে যায়। এক কোমর জলে নদীতে নেমে জাল ফেলতে থাকে সে । হঠাৎ তাকে একটি কুমির কোমরের নিচে কামড়ে ধরে পরে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে গৌরী খালুয়া।
বুদ্ধি করে হাতের জালটি কুমিরের মুখের উপরে ফেলে দেয়। কিন্তু জালের দড়িটা গৃহবধূর হাতে থাকায় জাল টি নিয়ে কুমির পালাতে অক্ষম হয়। তখন কুমিরটি বেগতিক বুঝে বৃদ্ধার পায়ের নিচে কাঁমড় দেয়। তখনই পাশে থাকা একটি গাছের শিকড় ধরে নেয় বৃদ্ধা গৌরি , বেশ কিছুক্ষন চলতে থাকে মৎস্যজীবী বৃদ্ধা মহিলার সাথে কুমিরের লড়াই। পরে বৃদ্ধা মহিলার চিতকার শুনে আশেপাশে থাকা মৎস্যজীবীরা দৌড়ে আসে। লাঠি হাতে জলের মধ্যে মারতে থাকে তারা। বুদ্ধি করে বৃদ্ধা তার হাতে জালের দড়ি খুলে দেয়। ততক্ষণে ছেড়ে দিয়ে জালসহ পালিয়ে যায় কুমির টি। স্থানীয়রা ওই বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে স্থানীয় মাধবনগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার শারিরীক অবস্থার অবনতি হলে তাকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেন চিকিৎসকরা।Conclusion: আহত বৃদ্ধার স্বামী গোবরধোন খালুয়া অনেক আগেই মারা গেছেন। তারপর থেকে বাচার লড়াইয়ে তাকে মাছ ধরতে হত নদীতে। সুন্দরবনের সৌন্দর্যের সাথে রয়েছে জলে কুমির ডাঙায় বাঘ। আর এই প্রতিকুলতার মধ্যে দিয়ে আজও লড়াই করে বাচতে হয় সুন্দরবন এলাকার মানুষদের।
Last Updated : Apr 27, 2019, 1:12 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.