ETV Bharat / state

নরেন্দ্রপুরে যুবক খুনের ঘটনায় মিনাখাঁ থেকে গ্রেফতার তিন, আজ আদালতে পেশ অভিযুক্তদের - নরেন্দ্রপুরে যুবক খুন

Narendrapur Youth Murder Case: শুক্রসন্ধায় নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বনহুগলির কর্মকার পাড়ার কারখানায় এক যুবকের রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় ৷ মৃতের নাম কাসেম আলি মোল্লা (36)। শনিবার সন্ধে 6টা নাগাদ খুনের ঘটনায় 3 অভিযুক্তকে মিনাখাঁ গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ রবিবার তাদের বারুইপুর আদালতে পেশ করা হবে।

নরেন্দ্রপুরে যুবক খুনের ঘটনায় গ্রেফতার তিন
Narendrapur Youth Murder Case
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Dec 3, 2023, 8:45 AM IST

Updated : Dec 3, 2023, 12:21 PM IST

নরেন্দ্রপুর, 3 ডিসেম্বর: নরেন্দ্রপুরের বনহুগলিতে খুনের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করল নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনায় মৃত কাসেম আলি মোল্লার (36) পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের মামলা রুজু করা হয়। খুনের মামলা রুজু হওয়ার পর থেকেই নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে অবশেষে মিনাখাঁ থেকে শনিবার সন্ধে 6টা নাগাদ ইনজামুল মোল্লা (20), শারিফুল মিস্ত্রি (22), সালাউদ্দিন কয়াল (25), নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে নরেন্দ্রপুর থানায় নিয়ে আসা হয়। আজ, রবিবার তাদের বারুইপুর আদালতে পেশ করা হবে।

তবে কী কারণে কাসেমকে খুন করল তারা, সেই বিষয়ে জানার জন্য তাদেরকে পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানানো হবে বলে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বনহুগলির কর্মকার পাড়ায় রয়েছে ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির একটি কারখানা। শুক্রবার রাতে নরেন্দ্রপুরের ওই কারখানা থেকে উদ্ধার হয় যুবকের রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ। মৃতের নাম কাসেম আলি মোল্লা (36)।

রাতে কারখানার মধ্যে থেকে ঝগড়া ঝামেলার আওয়াজ পান এলাকার বাসিন্দারা। সেইসময় 2 থেকে 3 জন ছিল বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে খুন করা হয়েছে কাসেমকে। স্থানীয় বাসিন্দারাই কারখানার মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় কাসেমের দেহ দেখতে পান। তাঁরা খবর দেন নরেন্দ্রপুর থানায়। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। তারপরই মৃত কাসেম আলি মোল্লার (36) পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের মামলা রুজু করা হয়।

তদন্তে নেমে অবশেষে মিনাখাঁ থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের রবিবার বারুইপুর মহকুমা আদালতে তুলে তাদেরকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে খুনের মূল কারণ জানতে চাই নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই শ্যামপুকুর থানা এলাকায় এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির দেহ পাওয়া যায়। যার মাথা ও মুখে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তবে আর কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না শরীরে। এর আগে চিৎপুর, ময়দান, চিংড়িঘাটা এবং কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানা এলাকায় চার-চারটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রকাশ্যে কুপিয়ে খুন করে হামলাকারীরা। শহরে একের পর এক খুনের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ৷

আরও পড়ুন:

  1. নরেন্দ্রপুরে পুকুর থেকে উদ্ধার অজ্ঞাত পরিচয়ের দেহ
  2. নরেন্দ্রপুরে পরোটার দোকানে বোমা বিস্ফোরণ, গুরুতর আহত মালিক দম্পতি
  3. ভরসন্ধ্যায় রাস্তায় লিভ-ইন পার্টনারকে কোপাচ্ছে যুবক, হাড়হিম করা ঘটনা গড়িয়ায়

নরেন্দ্রপুর, 3 ডিসেম্বর: নরেন্দ্রপুরের বনহুগলিতে খুনের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করল নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনায় মৃত কাসেম আলি মোল্লার (36) পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের মামলা রুজু করা হয়। খুনের মামলা রুজু হওয়ার পর থেকেই নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে অবশেষে মিনাখাঁ থেকে শনিবার সন্ধে 6টা নাগাদ ইনজামুল মোল্লা (20), শারিফুল মিস্ত্রি (22), সালাউদ্দিন কয়াল (25), নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে নরেন্দ্রপুর থানায় নিয়ে আসা হয়। আজ, রবিবার তাদের বারুইপুর আদালতে পেশ করা হবে।

তবে কী কারণে কাসেমকে খুন করল তারা, সেই বিষয়ে জানার জন্য তাদেরকে পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানানো হবে বলে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বনহুগলির কর্মকার পাড়ায় রয়েছে ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির একটি কারখানা। শুক্রবার রাতে নরেন্দ্রপুরের ওই কারখানা থেকে উদ্ধার হয় যুবকের রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ। মৃতের নাম কাসেম আলি মোল্লা (36)।

রাতে কারখানার মধ্যে থেকে ঝগড়া ঝামেলার আওয়াজ পান এলাকার বাসিন্দারা। সেইসময় 2 থেকে 3 জন ছিল বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে খুন করা হয়েছে কাসেমকে। স্থানীয় বাসিন্দারাই কারখানার মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় কাসেমের দেহ দেখতে পান। তাঁরা খবর দেন নরেন্দ্রপুর থানায়। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। তারপরই মৃত কাসেম আলি মোল্লার (36) পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের মামলা রুজু করা হয়।

তদন্তে নেমে অবশেষে মিনাখাঁ থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের রবিবার বারুইপুর মহকুমা আদালতে তুলে তাদেরকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে খুনের মূল কারণ জানতে চাই নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই শ্যামপুকুর থানা এলাকায় এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির দেহ পাওয়া যায়। যার মাথা ও মুখে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তবে আর কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না শরীরে। এর আগে চিৎপুর, ময়দান, চিংড়িঘাটা এবং কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানা এলাকায় চার-চারটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রকাশ্যে কুপিয়ে খুন করে হামলাকারীরা। শহরে একের পর এক খুনের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ৷

আরও পড়ুন:

  1. নরেন্দ্রপুরে পুকুর থেকে উদ্ধার অজ্ঞাত পরিচয়ের দেহ
  2. নরেন্দ্রপুরে পরোটার দোকানে বোমা বিস্ফোরণ, গুরুতর আহত মালিক দম্পতি
  3. ভরসন্ধ্যায় রাস্তায় লিভ-ইন পার্টনারকে কোপাচ্ছে যুবক, হাড়হিম করা ঘটনা গড়িয়ায়
Last Updated : Dec 3, 2023, 12:21 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.