ETV Bharat / state

ভুলে ভরা তালিকা, রবীন্দ্রনাথ-পুত্র হয়ে গেলেন জেলা পরিষদের BJP সদস্য !

গতকাল জেলা পরিষদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । জেলা পরিষদ সদস্যদের যে তালিকা পাঠানো হয়েছিল তা ছিল ভুলে ভরা ।

পঙ্কজ ঘোষ
author img

By

Published : Jul 23, 2019, 4:07 AM IST

Updated : Jul 23, 2019, 2:06 PM IST

কোচবিহার, 23 জুলাই : উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের পুত্র পঙ্কজ ঘোষ জেলা পরিষদে জয়ী BJP সদস্য ! হ্যাঁ, এই ভুল তথ্যই পৌঁছাল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে । শুধু পঙ্কজ নয়, আরও 19 জন জয়ী সদস্যের রাজনৈতিক পরিচয় ভুল দেওয়া ছিল । পরে অবশ্য, রবীন্দ্রনাথ ঘোষের হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে ।

গতকাল জেলা পরিষদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । জেলা পরিষদ সদস্যদের যে তালিকা পাঠানো হয়েছিল তা ছিল ভুলে ভরা । কোচবিহার জেলা পরিষদে 29টি আসনেই জয়ী হয়েছে তৃণমূল । কিন্তু, তালিকা অনুযায়ী, 20 জন সদস্য অন্যান্য দলের । যা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক । বৈঠকে যাওয়ার আগে তা দেখেন জেলা পরিষদ সদস্যরা । সঙ্গে সঙ্গে কোচবিহার জেলা পরিষদের এগজ়িকিউটিভ অফিসারকে ফোন করেন রবীন্দ্রনাথবাবু ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি উমাকান্ত বর্মণ ।

কোচবিহার জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ নুর আলম হোসেন বলেন, "আমি তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়েছি । অথচ আমার নামের পাশে লেখা SUCI । শুধু আমার নয়, 20 জনের এরকম হয়েছে ।" নিজের নামের পাশে BJP-র প্রতীক দেখে অবাক পঙ্কজ । বলেন, "প্রথমদিন থেকে তৃণমূল করি । তৃণমূলের হয়ে জিতলাম । আর আমি নাকি হয়ে গেলাম BJP সদস্য !"

রাজ্যের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, "কেন এধরনের ঘটনা ঘটল জানি না । বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে ।"

এবিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হয়নি কোচবিহার জেলা BJP নেতৃত্ব ।

কোচবিহার, 23 জুলাই : উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের পুত্র পঙ্কজ ঘোষ জেলা পরিষদে জয়ী BJP সদস্য ! হ্যাঁ, এই ভুল তথ্যই পৌঁছাল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে । শুধু পঙ্কজ নয়, আরও 19 জন জয়ী সদস্যের রাজনৈতিক পরিচয় ভুল দেওয়া ছিল । পরে অবশ্য, রবীন্দ্রনাথ ঘোষের হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে ।

গতকাল জেলা পরিষদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । জেলা পরিষদ সদস্যদের যে তালিকা পাঠানো হয়েছিল তা ছিল ভুলে ভরা । কোচবিহার জেলা পরিষদে 29টি আসনেই জয়ী হয়েছে তৃণমূল । কিন্তু, তালিকা অনুযায়ী, 20 জন সদস্য অন্যান্য দলের । যা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক । বৈঠকে যাওয়ার আগে তা দেখেন জেলা পরিষদ সদস্যরা । সঙ্গে সঙ্গে কোচবিহার জেলা পরিষদের এগজ়িকিউটিভ অফিসারকে ফোন করেন রবীন্দ্রনাথবাবু ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি উমাকান্ত বর্মণ ।

কোচবিহার জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ নুর আলম হোসেন বলেন, "আমি তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়েছি । অথচ আমার নামের পাশে লেখা SUCI । শুধু আমার নয়, 20 জনের এরকম হয়েছে ।" নিজের নামের পাশে BJP-র প্রতীক দেখে অবাক পঙ্কজ । বলেন, "প্রথমদিন থেকে তৃণমূল করি । তৃণমূলের হয়ে জিতলাম । আর আমি নাকি হয়ে গেলাম BJP সদস্য !"

রাজ্যের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, "কেন এধরনের ঘটনা ঘটল জানি না । বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে ।"

এবিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হয়নি কোচবিহার জেলা BJP নেতৃত্ব ।

Intro:কোচবিহারঃ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এর পুত্র কোচবিহার জেলা পরিষদের তৃনমূল সদস্য পঙ্কজ ঘোষ বিজেপি থেকে এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। কোচবিহার জেলা পরিষদের তরফে মুখ্যমন্ত্রীর মিটিং এর জন্য জেলা পরিষদের সদস্যদের যে তালিকা পাঠানো হয়েছে সেখানেই পঙ্কজ ঘোষ এর পাশে বিজেপির জয়ী জেলা পরিষদ সদস্য হিসেবে লেখা থাকায় বিতর্ক দেখা দিয়েছে। আরো ২০ জন তৃণমূলের জেলা পরিষদ সদস্যদের নামের পাশে তাদের দলীয় পদ আলাদা আলাদা দেখা দেওয়ায় জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে হইচই পড়ে যায়। যদিও পরবর্তীতে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের হ হস্তক্ষেপে সমস্যা মেটে। এদিন তিনি বলেন কিছু ভুল হয়েছিল সে সমস্যা মিটে গেছে।

আজ কলকাতায় জেলা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে মিটিং ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সেই মিটিং এর জন্য জেলা পরিষদেrর সদস্যদের নামের তালিকা এবং তারা কোন রাজনৈতিক দলের সে বিষয়ে বিস্তারিত লেখা থাকে। কিন্তু মিটিং এ ঢুকতে গিয়েই জেলা পরিষদ সদস্যদের ভুল ভাঙ্গে। দেখা যায় সেখানে জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ মীর হুমায়ুন কবির এবং এক সদস্য কৃষ্ণকান্ত বর্মন এর নাম নেই। এছাড়া একাধিক কর্মধ্যক্ষের নামের পাশে এস ইউ সি আই ও ফরওয়ার্ড ব্লক, বিজেপির প্রতিনিধি লেখা রয়েছে। বিজেপির উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এর পুত্র পঙ্কজ ঘোষ এর নামের পাশে বিজেপি লেখা রয়েছে। এই ঘটনায় হইচই পড়ে যায়। এরপর সেখান থেকে কোচবিহার জেলা পরিষদের এক্সিকিউটিভ অফিসার কে ফোন করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং জেলাপরিষদ এর সভাধিপতি উমাকান্ত বর্মন। পরে বিষয়টি ঠিকঠাক করা হয়। কিন্তু কেন এ ধরনের ভুল উঠল এ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, কোচবিহার জেলা পরিষদের 29 জনের মধ্যে 29 টি আসনে তৃণমূলের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে নটি আসন বাদে বাকি সব সদস্যদের নামের পাশে ভূল রাজনৈতিক দলের নাম লেখা হয়েছে। কোচবিহার জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মদক্ষ নুর আলম হোসেন বলেন আমি তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়েছি। অথচ আমার পাশে এস ইউ সি আই লেখা রয়েছে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন কেন এ ধরনের ঘটনা ঘটলো জানিনা তবে বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।# শুভঙ্কর সাহা। Body: WB-CRB-2-ZELLA PORISHOD MEETING CONTRO-PIC-7205341Conclusion: WB-CRB-2-ZELLA-PORISHOD MEETING CONTRO-PIC-7205341
Last Updated : Jul 23, 2019, 2:06 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.