কোচবিহার, 13 জুন : কেরালা থেকে বাড়ি ফিরে প্রশাসনের নির্দেশে হোম কোয়ারানটিনে থাকার জন্য নিজের গ্রামে যান এক পরিযায়ী শ্রমিক ৷ কিন্তু ,গ্রামে নিজের বাড়িতে গিয়ে ঘটে বিপত্তি ৷ গ্রামবাসীদের সঙ্গে ওই পরিযায়ী শ্রমিক এবং তাঁর পরিবারের লোকেদের মধ্যে শুরু হয় তর্ক ৷ এরপর ,হাতাহাতি ৷ ওই শ্রমিকের পরিবারের সঙ্গে গ্রামবাসিদের হাতাহাতি বেধে যায় ৷ এতে দুই জন গ্রামবাসী আহত হয়েছে ৷ ঘটনায় ছুটে আসেন গ্রাম পঞ্চায়েত সদেস্য এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ৷ এরপর ,ওই পরিযায়ী শ্রমিকের বাড়ির যাতায়াতে রাস্তা বাঁশ দিয়ে আটকে দেওয়া হয় ৷
পরিযায়ী শ্রমিকের দাবি, প্রশাসনের নির্দেশে তিনি হোম কোয়ারানটিনে থাকতে আসেন গ্রামে । সেইমত স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনি থাকবেন ৷ তাঁর অভিযোগ, গ্রামের কিছূ মানুষ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে । সে এবং পরিবার সম্পূর্ণভাবে সচেতন হয়ে থাকছে ৷ কিন্তু গ্রামবাসীদের একাংশ আতঙ্ক বাড়িয়ে তুলেছে ৷ তাছাড়া কোথায় থাকব, প্রশ্ন তাঁর ।
গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, ওই শ্রমিক গ্রামে আসতেই সংক্রমণের আশঙ্কা করছে তারা । কেননা প্রশাসন তাঁকে ডাক্তারি পরীক্ষার ব্যবস্থা না করে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে । যদি তাঁর কোরোনা পজ়িটিভ থাকে তাহলে কী হবে ? তাই ওই শ্রমিক ও তাঁর পরিবার যাতে কেউ বাইরে বের না হন ৷ এই কথা বলতেই ওই পরিবারের তরফে তাদের সঙ্গে হাতাহাতি করা হয় । এতে দুই জন আহত হয় ৷
এই বিষয়ে ভোটবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান মৃত্যুঞ্জয় সিংহ সরকার জানান, "পরিযায়ী শ্রমিক যেহেতু বাড়িতে এসেই পরিবারের সঙ্গে মেলা মেশা করেছে এজন্যে গোটা পরিবার 14 দিন বাড়িতে থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে ৷ বাইরে বেরোতে পারবে না।"
হোম কোয়ারানটিনে থাকা নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে হাতাহাতি পরিযায়ী শ্রমিকের - corona panic
প্রশাসনের নির্দেশে এক পরিযায়ী শ্রমিক হোম কোয়ারানটিনে থাকতে এসে গ্রামবাসীদের সঙ্গে প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু হয় । পরে সেই কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি শুরু হয় । এই ঘটনায় দুজন আহত ।
কোচবিহার, 13 জুন : কেরালা থেকে বাড়ি ফিরে প্রশাসনের নির্দেশে হোম কোয়ারানটিনে থাকার জন্য নিজের গ্রামে যান এক পরিযায়ী শ্রমিক ৷ কিন্তু ,গ্রামে নিজের বাড়িতে গিয়ে ঘটে বিপত্তি ৷ গ্রামবাসীদের সঙ্গে ওই পরিযায়ী শ্রমিক এবং তাঁর পরিবারের লোকেদের মধ্যে শুরু হয় তর্ক ৷ এরপর ,হাতাহাতি ৷ ওই শ্রমিকের পরিবারের সঙ্গে গ্রামবাসিদের হাতাহাতি বেধে যায় ৷ এতে দুই জন গ্রামবাসী আহত হয়েছে ৷ ঘটনায় ছুটে আসেন গ্রাম পঞ্চায়েত সদেস্য এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ৷ এরপর ,ওই পরিযায়ী শ্রমিকের বাড়ির যাতায়াতে রাস্তা বাঁশ দিয়ে আটকে দেওয়া হয় ৷
পরিযায়ী শ্রমিকের দাবি, প্রশাসনের নির্দেশে তিনি হোম কোয়ারানটিনে থাকতে আসেন গ্রামে । সেইমত স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনি থাকবেন ৷ তাঁর অভিযোগ, গ্রামের কিছূ মানুষ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে । সে এবং পরিবার সম্পূর্ণভাবে সচেতন হয়ে থাকছে ৷ কিন্তু গ্রামবাসীদের একাংশ আতঙ্ক বাড়িয়ে তুলেছে ৷ তাছাড়া কোথায় থাকব, প্রশ্ন তাঁর ।
গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, ওই শ্রমিক গ্রামে আসতেই সংক্রমণের আশঙ্কা করছে তারা । কেননা প্রশাসন তাঁকে ডাক্তারি পরীক্ষার ব্যবস্থা না করে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে । যদি তাঁর কোরোনা পজ়িটিভ থাকে তাহলে কী হবে ? তাই ওই শ্রমিক ও তাঁর পরিবার যাতে কেউ বাইরে বের না হন ৷ এই কথা বলতেই ওই পরিবারের তরফে তাদের সঙ্গে হাতাহাতি করা হয় । এতে দুই জন আহত হয় ৷
এই বিষয়ে ভোটবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান মৃত্যুঞ্জয় সিংহ সরকার জানান, "পরিযায়ী শ্রমিক যেহেতু বাড়িতে এসেই পরিবারের সঙ্গে মেলা মেশা করেছে এজন্যে গোটা পরিবার 14 দিন বাড়িতে থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে ৷ বাইরে বেরোতে পারবে না।"