ETV Bharat / state

গোরুর নিলাম থেকে ট্রাকের তোলা, সবকিছুই নাকি চলে এই কনস্টেবলের নির্দেশে - COCHBEHAR

পলাশবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নিলামের সময় মোটা টাকা হাতিয়ে নেন । আরও অভিযোগ, তিনি চ্যাঙ্গরাবান্ধা সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াতকারী ট্রাকগুলি থেকে জেলা পুলিশের নাম করে তোলা তোলেন ।

POLICE STATION
author img

By

Published : Jun 21, 2019, 6:19 AM IST

Updated : Jun 21, 2019, 6:32 AM IST


কোচবিহার, 21 জুন : ভারত -বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ মহকুমা । এই মহকুমার কুচলিবাড়ি থানায় আট বছর ধরে কাজ করছেন এক কনস্টেবল । তাঁর নাম পলাশরঞ্জন বিশ্বাস । থানার OC, অন্যান্য কনস্টেবলদের বদলি হলেও পলাশবাবুর হয় না । এবার পলাশবাবুর বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ এনে তাঁর বদলির দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ ।


পলাশবাবুর বিরুদ্ধে সীমান্তে গোরুপাচার চক্র এবং বৈদেশিক বাণিজ্যের ট্রাকগুলি থেকে পুলিশের নাম করে টাকা তোলার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে । স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, কুচলিবাড়ি থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের অনেক জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই । তার সুযোগ নিয়ে সেখান দিয়ে গোরু পাচার হয় । মাঝেমধ্যে পুলিশি অভিযানে পাচারের সময় ধরা পড়ে গোরু । সেই গোরুগুলির অনেক সময় "স্পট নিলাম" হয় । পলাশবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নিলামের সময় মোটা টাকা হাতিয়ে নেন । আরও অভিযোগ, তিনি চ্যাঙ্গরাবান্ধা সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াতকারী ট্রাকগুলি থেকে জেলা পুলিশের নাম করে তোলা তোলেন । বিভিন্ন মহলের দাবি, আট বছর ধরে বকলমে পলাশরঞ্জন বিশ্বাসই কুচলিবাড়ি থানা চালাচ্ছেন ।


পলাশবাবুর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী সহ পুলিশ প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জমা পড়েছে । একজন কনস্টেবল টানা আট বছর এক থানায় কিভাবে কর্মরত রয়েছেন এনিয়ে স্থানীয়দের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন । শুধু স্থানীয়রাই নন, পলাশবাবুর বিরুদ্ধে থানার পুলিশকর্মীদেরও একটি অংশ ক্ষুব্ধ । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কনস্টেবল বলেন, "ওনার (পলাশরঞ্জন বিশ্বাস) সঙ্গে সাহেবদের খাতির রয়েছে । তাই ওনাকে কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না । "

constable
পলাশরঞ্জন বিশ্বাস

এলাকার জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের নেতারাও পলাশবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে সরব । স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা মেখলিগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধক্ষ্য বাপি চক্রবর্তী বলেন, "ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অনেকে আমার কাছে অভিযোগ করেছেন । যার মধ্যে কয়েকটি অভিযোগ গুরুতর । বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের তরফে পুলিশ প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে । পুলিশ প্রশাসনের বিষয়টি দেখা উচিৎ ।" বাগডোকরা-ফুলকাডাবরি এলাকার তৃণমূল নেতা পুলিন চন্দ্র রায় বলেন, " গোরু নিলাম সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ রয়েছে । "BJP-র যুব মোর্চার জলপাইগুড়ি জেলা সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিবিকাশ রায় বলেন,"ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে স্থানীয় মানুষের ক্ষোভ যে কতটা তীব্র তা এলাকায় কান পাতলেই বোঝা যায় ।"

যদিও যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই পলাশবাবু অবশ্য বলেন, "আমি 8 বছর নয়, 4 বছর ধরে কুচলিবাড়ি থানায় রয়েছি । আমি যে থানায় রয়েছি তার অধীনে চ্যাংরাবান্ধা চেকপোস্ট পড়ে না । তাই ট্রাকের থেকে তোলা তোলার অভিযোগও ভিত্তিহীন । গোরু নিলামের টাকা নেওয়ার অভিযোগও মিথ্যা ।" মেখলিগঞ্জ পুলিশের SDPO সিদ্ধার্থ দর্জি এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি । তবে কোচবিহারের পুলিশ সুপার অভিষেক গুপ্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি পুরো বিষয়টির তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন ।


কোচবিহার, 21 জুন : ভারত -বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ মহকুমা । এই মহকুমার কুচলিবাড়ি থানায় আট বছর ধরে কাজ করছেন এক কনস্টেবল । তাঁর নাম পলাশরঞ্জন বিশ্বাস । থানার OC, অন্যান্য কনস্টেবলদের বদলি হলেও পলাশবাবুর হয় না । এবার পলাশবাবুর বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ এনে তাঁর বদলির দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ ।


পলাশবাবুর বিরুদ্ধে সীমান্তে গোরুপাচার চক্র এবং বৈদেশিক বাণিজ্যের ট্রাকগুলি থেকে পুলিশের নাম করে টাকা তোলার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে । স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, কুচলিবাড়ি থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের অনেক জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই । তার সুযোগ নিয়ে সেখান দিয়ে গোরু পাচার হয় । মাঝেমধ্যে পুলিশি অভিযানে পাচারের সময় ধরা পড়ে গোরু । সেই গোরুগুলির অনেক সময় "স্পট নিলাম" হয় । পলাশবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নিলামের সময় মোটা টাকা হাতিয়ে নেন । আরও অভিযোগ, তিনি চ্যাঙ্গরাবান্ধা সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াতকারী ট্রাকগুলি থেকে জেলা পুলিশের নাম করে তোলা তোলেন । বিভিন্ন মহলের দাবি, আট বছর ধরে বকলমে পলাশরঞ্জন বিশ্বাসই কুচলিবাড়ি থানা চালাচ্ছেন ।


পলাশবাবুর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী সহ পুলিশ প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জমা পড়েছে । একজন কনস্টেবল টানা আট বছর এক থানায় কিভাবে কর্মরত রয়েছেন এনিয়ে স্থানীয়দের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন । শুধু স্থানীয়রাই নন, পলাশবাবুর বিরুদ্ধে থানার পুলিশকর্মীদেরও একটি অংশ ক্ষুব্ধ । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কনস্টেবল বলেন, "ওনার (পলাশরঞ্জন বিশ্বাস) সঙ্গে সাহেবদের খাতির রয়েছে । তাই ওনাকে কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না । "

constable
পলাশরঞ্জন বিশ্বাস

এলাকার জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের নেতারাও পলাশবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে সরব । স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা মেখলিগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধক্ষ্য বাপি চক্রবর্তী বলেন, "ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অনেকে আমার কাছে অভিযোগ করেছেন । যার মধ্যে কয়েকটি অভিযোগ গুরুতর । বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের তরফে পুলিশ প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে । পুলিশ প্রশাসনের বিষয়টি দেখা উচিৎ ।" বাগডোকরা-ফুলকাডাবরি এলাকার তৃণমূল নেতা পুলিন চন্দ্র রায় বলেন, " গোরু নিলাম সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ রয়েছে । "BJP-র যুব মোর্চার জলপাইগুড়ি জেলা সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিবিকাশ রায় বলেন,"ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে স্থানীয় মানুষের ক্ষোভ যে কতটা তীব্র তা এলাকায় কান পাতলেই বোঝা যায় ।"

যদিও যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই পলাশবাবু অবশ্য বলেন, "আমি 8 বছর নয়, 4 বছর ধরে কুচলিবাড়ি থানায় রয়েছি । আমি যে থানায় রয়েছি তার অধীনে চ্যাংরাবান্ধা চেকপোস্ট পড়ে না । তাই ট্রাকের থেকে তোলা তোলার অভিযোগও ভিত্তিহীন । গোরু নিলামের টাকা নেওয়ার অভিযোগও মিথ্যা ।" মেখলিগঞ্জ পুলিশের SDPO সিদ্ধার্থ দর্জি এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি । তবে কোচবিহারের পুলিশ সুপার অভিষেক গুপ্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি পুরো বিষয়টির তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন ।

Intro:আট বছরেও বদলি নেই ,থানার বস কনস্টেবল ,সীমান্তে গরু নিলামে কারচুপি ,পণ্যবাহী ট্রাকে টাকা তোলার অভিযোগে ,চাঞ্চল্য কোচবিহারের কুচলিবাড়ি থানা এলাকায় ৷

কোচবিহার :২০জুন :
ভারত -বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ মহকুমার অন্তর্গত কুচলিবাড়ি থানা৷সেই থানায় বদলি ছাড়াই আট বছর ধরে কর্মরত আছেন এক কনস্টেবল ৷ অভিযুক্ত কনস্টেবল এর নাম পলাশ রঞ্জন বিশ্বাস ৷ সবার বদলি হয় ,কিন্তু ,থানার ওসি ,কনস্টেবল সবার বদলি হলেও তিনি থাকছেন সেই থানায়ই ৷ অভিযোগ "টানা আট বছরে একাধিক অভিযোগ উঠে তার বিরূদ্ধে ৷অভিযোগ এলাকাটি বাংলাদেশ সীমানায় অনেক অংশ এখনও কাটা তারের বেড়া নেই ,অবাধ হয় গরু পাচার ,রাতের পুলিশি অভিযানে প্রায়ই ধরা পরে গরু ৷ সেই গরু কখনও অবৈধভাবে স্পটে বিক্রি বা নিলাম দেওয়া হয় ৷ নিলামের সময় মোটা টাকা হাতিয়ে নেন বলে অভিযোগ উঠে ওই কনস্টেবল এর বিরূদ্ধে ৷ পুলিশ ,প্রশাসনের সব দপ্তরে অভিযোগ জানান গ্রামবাসিরা ৷ অভিযোগ উঠে শুধু সীমান্তে গরু বিষয়ক অভিযোগই নয় ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তে চাঙ্গারাবান্ধায় পন্যবাহী ট্রাকে জেলা পুলিশের নাম বলে টাকা তোলার অভিযোগও উঠে ৷ সুত্রে জানা গেছে টানা আট বছর একই থানায় থাকার কারনে থানায় তিনিই বড়বাবু মত থানার বস৷



ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ এনে তাকে বদলির দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীদের একাংশ।জানাগেছে ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে লিখিত একটি অভিযোগও ইতিমধ্যেই প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জমা পড়েছে৷ তার কথাতেই নাকি কুচলিবাড়ি থানা চলছে।একজন কনস্টেবল টানা এত বছর এক থানায় কিভাবে কর্মরত রয়েছেন এনিয়েও তারা প্রশ্ন তুলেছেন।স্থানীয়দের তরফে পুলিশ প্রশাসনকে দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে ওই কনস্টেবল অসদুপায় অবলম্বন করে রোজগার করছেন।একজন কনস্টেবল কিভাবে আর্থিক দিক দিয়ে ফুলে ফেঁপে উঠছেন সেই বিষয়েও প্রশ্ন গ্রামবাসিদের ।এমনকি তিনি যেভাবে চলাফেরা করেন তাতে বহু মানুষের কাছে তিনি অফিসার হিসেবে পরিচিত।

তবে শুধু স্থানীয়রাই নয় ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে ওই থানার পুলিশ কর্মীদেরও একটি অংশ নানা অভিযোগ এনে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।নাম প্রকাশে অনিচছুক কনস্টেবলের কথায়,ওনার সাথে নাকি সাহেবদের খাতির রয়েছে।তাই এনিয়ে তারাও কাউকে কিছু বলতে পারেননা।


তবে সকলেরই প্রশ্ন একটাই কিভাবে একজন কনস্টেবল বেশির ভাগ সময় পুলিশের পোশাক না পড়ে থাকেন এবং দীর্ঘদিন থেকে সিমান্তের একটি থানায় কর্মরত থেকে দাপটের সাথে চলছেন?

প্রসঙ্গত ,গোটা বিষয়ের কথা উল্লেখ করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সহ বিভিন্ন মহলে স্থানীয়দের তরফে ইতিমধ্যে অভিযোগ পাঠানো হয়েছে বলেও সূত্রের খবর।ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন এলাকার জনপ্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও।

তৃণমূল নেতা তথা মেখলিগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধক্ষ্য বাপী চক্রবর্তী জানান ,"ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অনেকে তার কাছেও মাঝেমধ্যেই অভিযোগ করে আসছেন।যারমধ্যে কয়েকটি গুরুতর অভিযোগও রয়েছে।বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের তরফে পুলিশ প্রশাসনের নিকট লিখিত অভিযোগও জমা পড়েছে বলে তিনি জানান ।পুলিশের উচ্চ কর্তাদের বিষয়টি দেখা উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।

বাগডোকরা-ফুলকাডাবরি এলাকার স্থানীয় তৃণমূল নেতা পুলিন চন্দ্র রায় জানান "ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ রয়েছে।গরু নিলামের কাজে অনিয়ম করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।এনিয়ে মানুষের মনে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার ঘটছে বলেও তিনি মনে করেন।
বাসিন্দাদের একটি অংশ এইসব বিষয় নিয়ে খুব শীঘ্রই কুচলিবাড়ি থানা ঘেরাও বিক্ষোভ দেখানোর হুমকি দিয়েছেন।

বিজেপি যুব মোর্চার জলপাইগুড়ি জেলা সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিবিকাশ রায় জানান ,"ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে যে মানুষের কি ধরণের ক্ষোভ রয়েছে সেটা বিভিন্ন জায়গায় কান পাতলেই বোঝা যাবে বলে তিনি মনে করছেন।"

যদিও যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই কনস্টেবল পলাশ রঞ্জন বিশ্বাস পরিস্কার জানিয়েছেন তার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হচ্ছে।"

এইসব বিষয় নিয়ে মেখলিগঞ্জ পুলিশের এসডিপিও সিদ্ধার্থ দর্জি কোনও মন্তব্য করেননি।তবে কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার অভিষেক গুপ্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি  অবশ্য পুরো বিষয়টি তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।Body:Cob Conclusion:
Last Updated : Jun 21, 2019, 6:32 AM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.