ETV Bharat / state

সংক্রমণের অশঙ্কা, সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ চ্যাংরাবান্ধায়

আমদানি-রপ্তানি বন্ধের নির্দেশ দেয়নি কেন্দ্র বা রাজ্য। কিন্তু, সংক্রমণের অশঙ্কায় চ্যাংরাবান্ধায় সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয়রা।

Breaking News
author img

By

Published : Apr 4, 2020, 9:09 PM IST

কোচবিহার, 4 এপ্রিল: কোরানা আতঙ্কে বন্ধ সীমান্ত৷ কিন্তু, দু'দেশে মানুষের যাতায়াত বন্ধ হলেও বৈদেশিক বাণিজ্য আগের মতোই সচল রয়েছে। এই নিয়ে আজ বাংলাদেশ সীমান্ত চ্যাংরাবান্ধায় বিক্ষোভ দেখলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, পণ্যবাহী ট্রাক চালকদের মাধ্যমে কোরোনা সংক্রমণ হতে পারে।

যদিও বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ করার নির্দেশিকা আসেনি কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের তরফে৷ ফলে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট বন্ধ থাকলেও আমদানি-রপ্তানি আগের মতোই চলছে৷ তবে গত 22 মার্চ থেকে 31 মার্চ পর্যন্ত সীমান্তে বাণিজ্য বন্ধ রাখেন ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি নিজে থেকেই । এরপর দেশজুড়ে লকডাউন পরিস্থিতিতে শনিবার দুপুরে ফের চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত পেরিয়ে বেশ কিছু পণ্যবাহী ট্রাক যেতে শুরু করে বাংলাদেশে৷ স্থানীয় বাসিন্দারা যার বিরোধিতা করেন। তাঁরা বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ করে দিতে চড়াও হন চোকপোস্টে। পুলিশের সঙ্গে বচসা বাধে তাঁদের৷ সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ করার দাবিতে সার্করোডে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা৷ পরে ঘটনাস্থানে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয় ৷

চ্যাংরাবান্ধা শুল্ক দপ্তরের আধিকারিক কপিল বাইন বলেন, "চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তে বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধের বিষয়ে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের তরফে কোনও নির্দেশ নেই৷"

অন্য দিকে স্থানীয়দের দাবি, কোরানা আতঙ্কে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। এর মধ্যে আন্তজার্তিক বাণিজ্য চালু থাকলে আতঙ্ক বাড়বে এলাকায়। থাকবে সংক্রমণের আশঙ্কাও৷ কারণ ট্রাক চালকরা ফিরে এসে অন্যের সংস্পর্শে আসতেই পারেন ৷ তাই তাঁরা চান, আগে কোরানা পরিস্থিতি ঠিক হোক৷ তারপর ফের সীমান্ত বাণিজ্য চালু হবে।"

কোচবিহার, 4 এপ্রিল: কোরানা আতঙ্কে বন্ধ সীমান্ত৷ কিন্তু, দু'দেশে মানুষের যাতায়াত বন্ধ হলেও বৈদেশিক বাণিজ্য আগের মতোই সচল রয়েছে। এই নিয়ে আজ বাংলাদেশ সীমান্ত চ্যাংরাবান্ধায় বিক্ষোভ দেখলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, পণ্যবাহী ট্রাক চালকদের মাধ্যমে কোরোনা সংক্রমণ হতে পারে।

যদিও বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ করার নির্দেশিকা আসেনি কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের তরফে৷ ফলে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট বন্ধ থাকলেও আমদানি-রপ্তানি আগের মতোই চলছে৷ তবে গত 22 মার্চ থেকে 31 মার্চ পর্যন্ত সীমান্তে বাণিজ্য বন্ধ রাখেন ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি নিজে থেকেই । এরপর দেশজুড়ে লকডাউন পরিস্থিতিতে শনিবার দুপুরে ফের চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত পেরিয়ে বেশ কিছু পণ্যবাহী ট্রাক যেতে শুরু করে বাংলাদেশে৷ স্থানীয় বাসিন্দারা যার বিরোধিতা করেন। তাঁরা বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ করে দিতে চড়াও হন চোকপোস্টে। পুলিশের সঙ্গে বচসা বাধে তাঁদের৷ সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ করার দাবিতে সার্করোডে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা৷ পরে ঘটনাস্থানে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয় ৷

চ্যাংরাবান্ধা শুল্ক দপ্তরের আধিকারিক কপিল বাইন বলেন, "চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তে বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধের বিষয়ে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের তরফে কোনও নির্দেশ নেই৷"

অন্য দিকে স্থানীয়দের দাবি, কোরানা আতঙ্কে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। এর মধ্যে আন্তজার্তিক বাণিজ্য চালু থাকলে আতঙ্ক বাড়বে এলাকায়। থাকবে সংক্রমণের আশঙ্কাও৷ কারণ ট্রাক চালকরা ফিরে এসে অন্যের সংস্পর্শে আসতেই পারেন ৷ তাই তাঁরা চান, আগে কোরানা পরিস্থিতি ঠিক হোক৷ তারপর ফের সীমান্ত বাণিজ্য চালু হবে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.