ETV Bharat / state

PhD-তে ভরতি প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ, কোচবিহারে বিক্ষোভ আবেদনকারীদের

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত তালিকায় নিয়মবহির্ভূতভাবে অধ্যাপকের আত্মীয়র নাম । শুধু তাই নয়, ইউনিভার্সিটি গ্রান্ট কমিশন(UGC)-এর নিয়ম ভাঙা হয়েছে বলেও অভিযোগ । বিক্ষোভ দেখালো অন্যান্য আবেদনকারীরা ।

বিক্ষোভ
author img

By

Published : Oct 16, 2019, 11:28 PM IST

কোচবিহার, 16 অক্টোবর : বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD ভরতির ক্ষেত্রে করা হয়েছে অনিয়ম । এই অভিযোগ তুলে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখাল PhD-তে আবেদনকারী অন্যান্য পড়ুয়ারা । কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা ।

2019-20 সালের সংস্কৃতের Phd স্তরে ভরতির জন্য 1 অক্টোবর কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ে তালিকা প্রকাশিত হয় । প্রথম তালিকা প্রকাশের ঘণ্টাখানেক পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আর একটি তালিকা প্রকাশ করা হয় । অভিযোগ, প্রথম তালিকায় 22 নম্বরে নাম ছিল শিবেন রায়ের । কিন্তু দ্বিতীয় তালিকায় 22 নম্বরে নাম রয়েছে অমল সরকারের । বিক্ষোভকারীদের দাবি, এই অমল সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগ প্রধানের আত্মীয় । তাই নিয়মবহির্ভূতভাবে ওই আত্মীয়র নাম তালিকায় প্রকাশ করা হয়েছে । শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (UGC) নিয়ম ভাঙা হয়েছে বলে অভিযোগ বিক্ষোভকারীদের ।

এক বিক্ষোভকারী জানান, PhD-তে ভরতির জন্য যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল সেখান বলা হয় স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণরাই আবেদন করতে পারবেন । সে ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর স্তরের শংসাপত্র জমা দিতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে । 16 অগাস্ট স্নাতকোত্তর স্তরের ফলাফল প্রকাশিত হয় । আর PhD-র জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ছিল 10 অগাস্ট । তাহলে সে ক্ষেত্রে কী করে PhD-তে ভরতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত তালিকায় সে সব আবেদনকারীর নাম রয়েছে । তাই PhD-তে ভরতি প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ দেখান কিছু আবেদনকারী । পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কোচবিহার জেলা প্রশাসনকে ডেপুটেশন দেয় ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংস্কৃত বিভাগের প্রধান হরিদাস সরকার । তিনি বলেন, "এই অভিযোগ সম্পূরণ ভিত্তিহীন ।"

কোচবিহার, 16 অক্টোবর : বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD ভরতির ক্ষেত্রে করা হয়েছে অনিয়ম । এই অভিযোগ তুলে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখাল PhD-তে আবেদনকারী অন্যান্য পড়ুয়ারা । কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা ।

2019-20 সালের সংস্কৃতের Phd স্তরে ভরতির জন্য 1 অক্টোবর কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ে তালিকা প্রকাশিত হয় । প্রথম তালিকা প্রকাশের ঘণ্টাখানেক পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আর একটি তালিকা প্রকাশ করা হয় । অভিযোগ, প্রথম তালিকায় 22 নম্বরে নাম ছিল শিবেন রায়ের । কিন্তু দ্বিতীয় তালিকায় 22 নম্বরে নাম রয়েছে অমল সরকারের । বিক্ষোভকারীদের দাবি, এই অমল সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগ প্রধানের আত্মীয় । তাই নিয়মবহির্ভূতভাবে ওই আত্মীয়র নাম তালিকায় প্রকাশ করা হয়েছে । শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (UGC) নিয়ম ভাঙা হয়েছে বলে অভিযোগ বিক্ষোভকারীদের ।

এক বিক্ষোভকারী জানান, PhD-তে ভরতির জন্য যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল সেখান বলা হয় স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণরাই আবেদন করতে পারবেন । সে ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর স্তরের শংসাপত্র জমা দিতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে । 16 অগাস্ট স্নাতকোত্তর স্তরের ফলাফল প্রকাশিত হয় । আর PhD-র জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ছিল 10 অগাস্ট । তাহলে সে ক্ষেত্রে কী করে PhD-তে ভরতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত তালিকায় সে সব আবেদনকারীর নাম রয়েছে । তাই PhD-তে ভরতি প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ দেখান কিছু আবেদনকারী । পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কোচবিহার জেলা প্রশাসনকে ডেপুটেশন দেয় ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংস্কৃত বিভাগের প্রধান হরিদাস সরকার । তিনি বলেন, "এই অভিযোগ সম্পূরণ ভিত্তিহীন ।"

Intro:কোচবিহার : কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ভর্তির ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ ঘিরে বিক্ষোভ দেখাল আবেদনকারীরা। বুধবার তারা বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার এবং কোচবিহার জেলা প্রশাসনকে ডেপুটেশন দেয়। তাদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ভর্তির ক্ষেত্রে অনিয়ম হয়েছে। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের এক আত্মীয়কে নিয়মবহির্ভূতভাবে সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। যদিও গোটা বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

জানা গিয়েছে 2019-2020 সালের কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কৃতে পিএইচডি ভর্তির জন্য গত 1 অক্টোবর আবেদনকারীদের তালিকা বের হয়। প্রথম তালিকা বেরোনোর ঘন্টাখানেক পরেই নতুন একটি তালিকা ওয়েবসাইট প্রকাশ করা হয়। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রথম তালিকায় 22 নম্বরে নাম ছিল শিবেন রায়ের। দ্বিতীয় তালিকা 22 নম্বরে নাম রয়েছে অমল সরকারের। এই অমল সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের প্রধানের আত্মীয়। অভিযোগ নিয়মবহির্ভূতভাবে ওই আত্মীয়কে ওই তালিকায় ঢোকানো হয়েছে। আবেদনকারীদের আরো অভিযোগ পিএইচডি ভর্তির বিজ্ঞপ্তি যখন জারি করা হয় সেখানে বলা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার ডিগ্রি পাস করার পর আবেদন করতে পারবেন এবং সেই আবেদনের ক্ষেত্রে মাস্টার্স ডিগ্রির সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। কিন্তু দেখা যায় মাস্টার ডিগ্রি রেজাল্ট বেরিয়েছে 16 ই আগস্ট অথচ আবেদন জমা দেওয়ার লাস্ট ডেট ছিল 10 ই আগস্ট। তারপরেও সেইসব আবেদনকারীরা পিএইচডি তালিকায় নাম রয়েছে। এসব দাবিতে আজ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ দেখায় আবেদনকারীরা। যদিও বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংস্কৃত বিভাগের প্রধান হরিদাস সরকার। তিনি বলেন অভিযোগ ভিত্তিহীন।।# Body:wb_crb_02_university contro_bt_01_7205341Conclusion:wb_crb_02_university contro_bt_01_7205341
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.