ETV Bharat / state

অপহরণ ও ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড এক কনস্টেবল ? জটিল হচ্ছে রহস্য - constable

গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশ অফিসারকে জেরা করে পাওয়া গেছে নতুন তথ্য । অপহরণ এবং ডাকাতিতে জড়িয়েছিল আরও এক পুলিশকর্মী । সে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল ।

ছবি সৌজন্যে ফেসবুক
author img

By

Published : Jul 12, 2019, 5:29 AM IST

কলকাতা, 12 জুলাই: রহস্য ক্রমশ জটিল হচ্ছে । যে পুলিশ অফিসারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাকে জেরা করে পাওয়া গেছে নতুন তথ্য । অপহরণ এবং ডাকাতিতে জড়িয়েছিল আরও এক পুলিশকর্মী । সে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল । তার নাম প্রকাশ্যে আনা হয়নি । পুলিশ তাকে খুঁজছে । পুলিশ তদন্তে জেনেছে, ওই কনস্টেবলই অপহরণ এবং ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড ।

ঘটনা ৪ জুলাইয়ের। নদিয়ার অলঙ্কার ব্যবসায়ী বাবলু নাথ লাখখানেক টাকা আর গয়না নিয়ে ব্যবসার কাজে বউবাজার এসেছিলেন । বাবলুবাবুর অভিযোগ, বউবাজারে হঠাৎ তার পথ আটকে দাঁড়ায় একটি টাকা সুমো। বলা হয় পুলিশের রেড । বাবলুবাবুকে গাড়িতে উঠতে নির্দেশ দেওয়া হয় । ভয় পেয়ে তিনি গাড়িতে ওঠেন । বাবুলবাবু জানিয়েছেন, টাকা ও গয়না কেড়ে নিয়ে তাঁকে এয়ারপোর্ট চত্বরে ছেড়ে দেওয়া হয় । তারপর তিনি মুচিপাড়া থানা এলাকায় যান । পুলিশকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানান।

অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। CCTV ক্যামেরার ফুটেজ দেখে প্রথমেই পাকড়াও করা হয় গাড়ির চালক নেপাল ধরকে । তাকে জেরা করে জানা যায়, গাড়িটি ভাড়া করেছিল কলকাতা পুলিশের ASI আশিস চন্দ্র । তার সঙ্গে ছিল বাদল সরকার সহ তিনজন । পুলিশ বাদল, নেপাল এবং আশিসকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার রাতেই । এখন তারা পুলিশ হেপাজতে । গোটা ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানাকে সাহায্য করে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ।

কলকাতা, 12 জুলাই: রহস্য ক্রমশ জটিল হচ্ছে । যে পুলিশ অফিসারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাকে জেরা করে পাওয়া গেছে নতুন তথ্য । অপহরণ এবং ডাকাতিতে জড়িয়েছিল আরও এক পুলিশকর্মী । সে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল । তার নাম প্রকাশ্যে আনা হয়নি । পুলিশ তাকে খুঁজছে । পুলিশ তদন্তে জেনেছে, ওই কনস্টেবলই অপহরণ এবং ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড ।

ঘটনা ৪ জুলাইয়ের। নদিয়ার অলঙ্কার ব্যবসায়ী বাবলু নাথ লাখখানেক টাকা আর গয়না নিয়ে ব্যবসার কাজে বউবাজার এসেছিলেন । বাবলুবাবুর অভিযোগ, বউবাজারে হঠাৎ তার পথ আটকে দাঁড়ায় একটি টাকা সুমো। বলা হয় পুলিশের রেড । বাবলুবাবুকে গাড়িতে উঠতে নির্দেশ দেওয়া হয় । ভয় পেয়ে তিনি গাড়িতে ওঠেন । বাবুলবাবু জানিয়েছেন, টাকা ও গয়না কেড়ে নিয়ে তাঁকে এয়ারপোর্ট চত্বরে ছেড়ে দেওয়া হয় । তারপর তিনি মুচিপাড়া থানা এলাকায় যান । পুলিশকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানান।

অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। CCTV ক্যামেরার ফুটেজ দেখে প্রথমেই পাকড়াও করা হয় গাড়ির চালক নেপাল ধরকে । তাকে জেরা করে জানা যায়, গাড়িটি ভাড়া করেছিল কলকাতা পুলিশের ASI আশিস চন্দ্র । তার সঙ্গে ছিল বাদল সরকার সহ তিনজন । পুলিশ বাদল, নেপাল এবং আশিসকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার রাতেই । এখন তারা পুলিশ হেপাজতে । গোটা ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানাকে সাহায্য করে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ।

Intro:কলকাতা, ১১ জুলাই: রহস্যের জট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশ অফিসারকে জেরা করে পাওয়া গেছে নতুন তথ্যের খোঁজ! অপহরণ এবং ডাকাতিতে জড়িয়েছিলেন আরও এক পুলিশ কর্মী। নাম তার প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে লালবাজার নিশ্চিত। খোঁজ চলছে তার। আপাতত কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল পলাতক। পুলিশ জেনেছে, সেই অপহরণ এবং ডাকাতির মাস্টারমাইন্ড।
Body:ঘটনা ৪ জুলাইয়ের। নদিয়ার জুয়েলারি ব্যবসায়ী বাবলু নাথ লাখ খানেক টাকা আর গয়না নিয়ে বউবাজারে এসেছিলেন। সাধারণভাবে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা এখান থেকেই গয়না বানান। ব্যতিক্রম নন তিনিও। অভিযোগ, ঐদিন হঠাৎই তার পথ আজকে দাঁড়ায় একটি টাকা সুমো। বলা হয় পুলিশের রেড। বাবলুকে গাড়িতে উঠতে হবে তখনই। ভয় পেয়ে বাবলু ওই গাড়িতে উঠে পড়েন। তার দাবি, তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় এয়ারপোর্ট চত্বরে।তিনি এরপর মুচিপাড়া থানা এলাকায় যান। পুলিশকে লিখিত অভিযোগ জানান।
Conclusion:তদন্তে নামে পুলিশ। সিসিটিভি ক্যামেরা সূত্র ধরে প্রথমেই পাকড়াও করা হয় গাড়ির চালক নেপাল ধরকে। তাকে জেরা করেই জানা যায়, গাড়িটি ভাড়া করেছিল কলকাতা পুলিশের এ এস আই আশিস চন্দ্র। সঙ্গে ছিল বাদল সরকার সহ তিনজন। পুলিশ বাদল, নেপাল এবং আশিষকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার রাতেই। এই মুহূর্তে তারা রয়েছে পুলিশ কাস্টডিতে। গোটা ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানাকে সাহায্য করে লাল বাচ্চাদের গোয়েন্দা বিভাগ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.